• ৩০ অগ্রহায়ণ ১৪৩২, বৃহস্পতি ১৮ ডিসেম্বর ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Dilip Ghosh

রাজ্য

মেদিনীপুর থেকেই রাজ্যে প্রতিনিধিত্ব করবেন শুভেন্দু অধিকারীঃ দিলীপ

পূর্ব মেদিনীপুর থেকেই বাংলায় পরিবর্তনের সূত্রপাত হবে বলে দাবি করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। শনিবার সকালে বালিঘাইতে প্রাতঃভ্রমণ ও চা চক্র করেন তিনি। সেখানে দিলীপবাবু বলেন, বিজেপিতে অনেকে এসেছেন। এসে পদ পেয়েছেন। এমএলএ, এমপি করেছি। মুকুল রায়কে এমপি সহ অনেক পদ দেওয়া হয়েছে। শুভেন্দু অধিকারী তৃণমূলে বেশি লাফালাফি করলে ওখানে চাকরবৃত্তি করতে হবে। একইসঙ্গে তিনি আরও বলেন, মেদিনীপুর থেকেই রাজ্যে প্রতিনিধিত্ব করবেন শুভেন্দু অধিকারী। আরও পড়ুন ঃ আসানসোলের বারাবনিতে তৃণমূল- বিজেপি সংঘর্ষ , আহত ২ এদিন নাম না করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কেও নিশানা করে দিলীপ ঘোষ বলেন, কোলে চড়া নেতারা ছড়ি ঘোরাবে, তা বাংলার মানুষ মেনে নেবে না। এদিন দিলীপবাবু এগরায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে দেখা করেন। পরে পাঁচটি বাড়িতে গৃহসম্পর্ক অভিযান করেন তিনি। এদিকে , এদিন সকালে দিলীপ ঘোষের চা চক্র উপলক্ষে তৈরি করা হয়েছিল একটি মঞ্চ। তার উপর দাঁড়িয়ে দলীয় পতাকা হাতে নিতেও দেখা যায় তাঁকে। সেই সময় তাঁকে মঞ্চের উপরে ছিলেন বেশ কিছু স্থানীয় নেতা। কিছুক্ষণ পর হঠাৎ করেই দেখা যায় সবাইকে নিয়ে নীচের দিকে বসে পড়েছে মঞ্চ। যদিও মঞ্চ খুব উঁচু না হওয়ায় তেমন কেউ চোট পাননি। এই ঘটনার পরই মাইক হাতে নিয়ে বসে যাওয়া মঞ্চে দাড়িয়েই দিলীপের কটাক্ষ, আজ মঞ্চ ভাঙল। মে মাসে সরকারটাই ভেঙে যাবে।

ডিসেম্বর ০৫, ২০২০
রাজনীতি

যারা বিজেপির ঝান্ডা খুলেছে, তাদের ঘাড় ধরে দলে নিয়ে আসবঃ দিলীপ

দুয়ারে সরকারের নামে বাইক মিছিল বের করা হচ্ছে। সরকারি প্রতিনিধিদের খুঁজে পাওয়া যায় না। এখন নাকি তারা দুয়ারে দুয়ারে যাবেন। শুক্রবার জোকায় চা চক্রে হাজির হয়ে এই মন্তব্য করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। এদিন এক সভা থেকে তিনি আরও বলেন, কলকাতায় বিজেপি নেই যারা বলছে তাদের চোখে ন্যাবা হয়েছে। এবার কোনও চালাকি খাটবে না। সব ঔষধ তৈরি আছে। দিদিমনি এবার হারবে। গঙ্গার ওপারে তৃণমূল কে ঝান্ডা তুলতে দেব না। পুরসভার ভোট আমাদেরই করতে হবে। প্রার্থী পাবেন না। এজেন্ট পাবেন না। আমাদের সাথে যা যা করেছেন আমরা তাই তাই করব। দিদিকে ৫০ টা সিটে আটকে রাখব। আরও পড়ুনঃ ফের মুখ্যমন্ত্রীকে বেনজির আক্রমণ দিলীপ ঘোষের তিনি দাবি করেন, বিজেপি শক্তিশালী হচ্ছে তাই সিন্ডিকেট বন্ধ হচ্ছে। নতুন সময় নতুন বাংলা আমরা গড়ব। যারা বিজেপির ঝান্ডা খুলেছে, তাদের ঘাড় ধরে বিজেপিতে নিয়ে আসব। অভিষেকের নাম না করে তিনি বলেন, খোকাবাবু আমাকে গুন্ডা বলেছে। এই সমস্ত বন্ধ করতে গুন্ডামি করব। তার দাবি, অর্ধেক কাউন্সিলর লাইন দিয়ে রেখেছে বিজেপিতে আসার জন্য। পুলিশও এখন বিজেপিকে চাইছে। পুলিশকে আমরা তাঁদের সন্মান ফিরিয়ে দেব। উর্দির সন্মান ফিরিয়ে দেবে বিজেপি। যোগ্য সন্মান ও প্রতিষ্ঠা দেবে বিজেপি। তার দাবি, বিজেপির চিৎকার- চেঁচামেচির পর ডিএ বেড়েছে। কৃষক প্রসঙ্গে তার মন্তব্য, কৃষকদের শোষণ করা হচ্ছে এ রাজ্যে। কৃষকদের প্রধানমন্ত্রী ৬ হাজার টাকা করে দিচ্ছে। কিন্তু এই রাজ্যের কৃষকরা তা পাচ্ছে না। চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে তার মন্তব্য, হাসপাতালে শুধু বিল্ডিং হয়েছে। কোনও ডাক্তার, নার্স নেই। আয়ুস্মান প্রকল্প চালু করলে মানুষ চিকিৎসা করাতে সুবিধা পেত। বাইরে গিয়েও চিকিৎসা করাতে পারত। দিদিমনির কাছে টাকা এলে গরিব মানুষ সেই টাকা পাবে না।

ডিসেম্বর ০৪, ২০২০
রাজনীতি

যারা বিজেপির ঝান্ডা খুলেছে, তাদের ঘাড় ধরে দলে নিয়ে আসবঃ দিলীপ

দুয়ারে সরকারের নামে বাইক মিছিল বের করা হচ্ছে। সরকারি প্রতিনিধিদের খুঁজে পাওয়া যায় না। এখন নাকি তারা দুয়ারে দুয়ারে যাবেন। শুক্রবার জোকায় চা চক্রে হাজির হয়ে এই মন্তব্য করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। এদিন এক সভা থেকে তিনি আরও বলেন, কলকাতায় বিজেপি নেই যারা বলছে তাদের চোখে ন্যাবা হয়েছে। এবার কোনও চালাকি খাটবে না। সব ঔষধ তৈরি আছে। দিদিমনি এবার হারবে। গঙ্গার ওপারে তৃণমূল কে ঝান্ডা তুলতে দেব না। পুরসভার ভোট আমাদেরই করতে হবে। প্রার্থী পাবেন না। এজেন্ট পাবেন না। আমাদের সাথে যা যা করেছেন আমরা তাই তাই করব। দিদিকে ৫০ টা সিটে আটকে রাখব। আরও পড়ুনঃ ফের মুখ্যমন্ত্রীকে বেনজির আক্রমণ দিলীপ ঘোষের তিনি দাবি করেন, বিজেপি শক্তিশালী হচ্ছে তাই সিন্ডিকেট বন্ধ হচ্ছে। নতুন সময় নতুন বাংলা আমরা গড়ব। যারা বিজেপির ঝান্ডা খুলেছে, তাদের ঘাড় ধরে বিজেপিতে নিয়ে আসব। অভিষেকের নাম না করে তিনি বলেন, খোকাবাবু আমাকে গুন্ডা বলেছে। এই সমস্ত বন্ধ করতে গুন্ডামি করব। তার দাবি, অর্ধেক কাউন্সিলর লাইন দিয়ে রেখেছে বিজেপিতে আসার জন্য। পুলিশও এখন বিজেপিকে চাইছে। পুলিশকে আমরা তাঁদের সন্মান ফিরিয়ে দেব। উর্দির সন্মান ফিরিয়ে দেবে বিজেপি। যোগ্য সন্মান ও প্রতিষ্ঠা দেবে বিজেপি। তার দাবি, বিজেপির চিৎকার- চেঁচামেচির পর ডিএ বেড়েছে। কৃষক প্রসঙ্গে তার মন্তব্য, কৃষকদের শোষণ করা হচ্ছে এ রাজ্যে। কৃষকদের প্রধানমন্ত্রী ৬ হাজার টাকা করে দিচ্ছে। কিন্তু এই রাজ্যের কৃষকরা তা পাচ্ছে না। চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে তার মন্তব্য, হাসপাতালে শুধু বিল্ডিং হয়েছে। কোনও ডাক্তার, নার্স নেই। আয়ুস্মান প্রকল্প চালু করলে মানুষ চিকিৎসা করাতে সুবিধা পেত। বাইরে গিয়েও চিকিৎসা করাতে পারত। দিদিমনির কাছে টাকা এলে গরিব মানুষ সেই টাকা পাবে না।

ডিসেম্বর ০৪, ২০২০
রাজনীতি

ফের মুখ্যমন্ত্রীকে বেনজির আক্রমণ দিলীপ ঘোষের

ফের বেলাগাম বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। বৃহস্পতিবার বালিগঞ্জে দলীয় সভা থেকে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে কটাক্ষ করে দিলীপ বলেন, আমি নিউটাউনে থাকি। রোজ প্রাতঃভ্রমণে বেরোই। একদিন ভাবলাম সিলিকন ভ্যালিতে যাই। সিলিকন ভ্যালিতে গিয়ে দেখে এসেছি দিদিমণির কাটআউট উল্টে পড়ে রয়েছে। ঘাস হয়ে রয়েছে। ছাগল চড়ছে। ঢপের চপ খেয়ে খেয়ে আমাদের পেট ফুলে গেল। আপনার কথা আর কেউ বিশ্বাস করে না। আরও পড়ুন ঃ আর কোনও কথা নয়, শুভেন্দুকে হোয়াটসঅ্যা্পে জবাব সৌগতর এখানে পুজো হয়, মেলার উদ্বোধন হয়। কারখানার উদ্বোধন করেছেন? খেলা, মেলা, লীলা দিদির দায়িত্ব। তিনি বলেন, ২০২০ শেষ হলে করোনা আর তৃণমূল দুই মহামারীই যাবে। তৃণমূলের বহিরাগত তত্ত্বের জবাব দিতে গিয়ে এদিন ফের প্রশান্ত কিশোর, শাহরুখ খানের প্রসঙ্গ টানেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি। বলেন, এরা বহিরাগত নয়।

ডিসেম্বর ০৩, ২০২০
রাজনীতি

শুভেন্দুকে নিয়ে সেমসাইড গোল হয়ে গেছে তৃণমূলেরঃ দিলীপ

সাইডলাইনের বাইরে ছিলেন। এখন সেমসাইড গোল হয়ে গিয়েছে তৃণমূলের। শুভেন্দুকে নিয়ে মাস্টারমশাই এমন ঝটকা খেয়েছেন যে চুপ মেরে গিয়েছেন। প্রাইভেট কোম্পানির চেয়েও খারাপ অবস্থা টিএমসির। শুভেন্দু অধিকারী ইস্যুতে সৌগত রায়ের নাম না করে কটাক্ষ করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। প্রতিদিনের মতো বৃহস্পতিবার তিনি ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে আসেন। এদিন শুভেন্দু প্রসঙ্গে দিলীপকে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, শুভেন্দু অধিকারীকে নিয়ে কিছু বলার নেই। বৈঠকেরও এখনও পর্যন্ত কোনও সম্ভাবনা নেই বলে জানান তিনি। তিনি মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করে বলেন, এখানে দাঁড়িয়ে আল্টিমেটাম দিচ্ছি, মানুষকে অত্যাচার করবেন না, শুধরে যান। মে মাসের পর সব হিসেব হবে। তিনি আরও বলেন, স্বাস্থ্যসাথী কার্ড দিচ্ছে হাসপাতাল সেই কার্ড নেয় না। হাসপাতাল হয়েছে, কিন্তু সেখানে আগে টাকা পরে ডাক্তার। কর্মসংস্থান প্রসঙ্গে তার মন্তব্য, এখানে কোথাও চাকরি নেই সব যাচ্ছে বাংলার বাইরে। দুয়ারে দুয়ারে সরকার কর্মসূচি নিয়ে তার বক্তব্য, দুয়ারে সরকার করছে। বিডিও নাকি বাড়িতে আসবে? কেউ বিশ্বাস করে এই কথা? কত রকম সাথী কত রকম শ্রী! টাকা আসছে কোথা থেকে? কেন্দ্র নাকি টাকা দেয় না! এরা বাড়ি এলে ছাড়বেন না নারকেল গাছে বেঁধে জবাব চাইবেন! তার কটাক্ষ, জঙ্গলমহলে তিনদিন বসেছিল দিদিমণি। কেউ খেতে ডাকেনি কেউ দেখা করতেও আসেনি। এবার বসার জন্য অন্তত একটা খাটিয়া পেয়েছে এরপরে চাটাই ও পাবেন না। আরও পড়ুন ঃ শুভেন্দু তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে এলে স্বাগতঃ মুকুল অভিষেককে কটাক্ষ করে তার মন্তব্য, ভাইপোকে কি ভাগ্নে বলব? আদর করে বলতাম এত রাগ করার কী আছে? তিনি তৃণমূল নেতাদের সমালোচনা করে বলেন, প্রত্যেক নেতা রাত হলেই পার্টি, বোতল। সবকটা নেতার চেহারা দেখুন, টাকা কোথা থেকে এলো? হয় সিন্ডিকেটের টাকা না হলে পঞ্চায়েতের ঝাড়া টাকা। সবকটাকে কোমরে দড়ি পরিয়ে আলিপুর সেন্ট্রাল জেলে নিয়ে যাব। সব নেতাদের নীল-সাদা বাড়ি গাড়ি। এই বাড়ি গাড়ি মে মাসের পরে ভোগ করতে দেব না। সব অকশন করব। কে কিনবেন ভেবে রাখুন। বুধবার থেকেই ইকো পার্কে তৃণমূল কর্মীরা সব বেচে দে টি-শার্ট পরে শরীরচর্চা করতে শুরু করেন। ঠিক দিলীপ ঘোষ যেখানে রোজ হাঁটতে যান, তার উল্টো দিকে দাঁড়িয়েই তৃণমূল এই কর্মসুচি পালন করছে। আজ দিলীপবাবু বলেন, এটা রাজনীতি করার জায়গা নয়, শরীরচর্চা করার জায়গা। ওরা সব সিন্ডিকেট করে। মোদীজির ফিট ইন্ডিয়া আহ্বানে অনুপ্রাণিত হয়ে ওরা শরীরচর্চা করছেন। যদিও ইকো পার্কে রাজনৈতিক স্লোগান দিয়ে ঘোরা উচিত কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন তিনি। নিউটাউনের যে অঞ্চলে দিলীপ ঘোষ আজ চা-চক্র করেন, সেই এলাকায় সিন্ডিকেটের রমরমা বলে বারবার অভিযোগ তুলেছে বিজেপি। তাই দিলীপ ঘোষের বক্তব্যে বারবার সিন্ডিকেট ইস্যু ঘুরে ফিরে এসেছে। অন্যদিকে মিহির, নিশীথকে নিয়ে দিলীপ জানান, ওরা গতকাল রাতে এসেছিলেন। দিল্লি থেকে ফিরে উনারা আমার সঙ্গে কথা বলেন। দলীয় কাজকর্ম শুরু করা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। পাশাপাশি, আপার প্রাইমারি আন্দোলনকারীদের নিয়ে তুলে দেওয়া নিয়ে তার বক্তব্য গোটা রাজ্যে ১৪৪ করা হচ্ছে। কাউকে মিটিং মিছিল করতে দেওয়া হচ্ছে না। মাদ্রাসার টিচারদেরও আন্দোলনের আগে তুলে নেওয়া হয়। মদন মিত্রের প্যাক আপ পোস্ট নিয়ে কটাক্ষ করে বিজেপি রাজ্য সভাপতি বলেন, সন্তুষ্ট করতে এসব কাজ করছেন। পার্টি ও সরকারে নতুন পদ তৈরি করা হচ্ছে। আগে এই কারণে পুরষ্কার চালু করেছিলেন।

ডিসেম্বর ০৩, ২০২০
রাজ্য

আর নয় অন্যায় কর্মসূচির ঘোষণা বিজেপির

রাজ্য সরকারের দুয়ারে দুয়ারে কর্মসূচির পালটা আর নয় অন্যায় কর্মসূচির ঘোষণা করল বিজেপি। বুধবার রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ সাংবাদিক সম্মেলনে এই কর্মসূচির কথা ঘোষণা করে বলেন, সকলের সামনে তৃণমূলের দুর্নীতি, অত্যাচার, স্বৈরাচারের কথা তুলে ধরা হবে। জানালেন, ৫ তারিখ থেকে শুরু হবে এই কর্মসূচি। ওইদিন থেকে সব বুথে বুথে এই অভিযান শুরু হবে। ১ কোটির বেশি মানুষের কাছে যাবে বিজেপি নেতা-কর্মীরা। এদিন তিনি বলেন, আমফানের টাকা নিয়ে দুর্নীতি হয়েছে। সাধারণ মানুষ ত্রাণের টাকা পায়নি, শুধুমাত্র তৃণমূলের লোকেরাই ত্রাণের টাকা পেয়েছে। তেমনি করোনার সময় মাস্ক, স্যানিটাইজার নিয়েও দুর্নীতি করেছে এই সরকার। এছাড়াও ২০০৯ সালে আয়লা এসেছিল তখন পাঁচ হাজার কোটি টাকা কেন্দ্র থেকে আসে কিন্তু তখনও সেই টাকা নিয়ে দুর্নীতি হয়। দিলীপের দাবি, আমফানের তদন্তের সাথে সাথে আয়লারও তদন্ত করা হোক। আরও পড়ুন ঃ ভাতা নয় চাকরি চাই , এই দাবিতে যুবশ্রীদের বিক্ষোভ বর্ধমানে দুয়ারে একুশের ভোট। তাই ডিসেম্বরের পয়লা তারিখ থেকেই মানুষের দুয়ারে সরকার। নাগরিক পরিষেবা সংক্রান্ত ১২ প্রকল্প-সহ অভাব, অভিযোগ, সমস্যা শুনতে মঙ্গলবার থেকেই মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ঘোষিত এই প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে। রাজ্যের সমস্ত পঞ্চায়েত এলাকায় দুয়ারে সরকার কর্মসূচিতে গ্রাম পঞ্চায়েত, ব্লকের সমস্ত পরিকাঠামো নিয়ে প্রত্যেকটি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকায় আগামী দুমাস ধরে চারটি পর্যায়ে হবে শিবির। এখান থেকে ১২টি পরিষেবা সংক্রান্ত প্রকল্পের সুযোগ-সুবিধা কার্যত ঘরের দুয়ারে গিয়ে হাতে হাতে পৌঁছে দেবে প্রশাসন। সেই সঙ্গে জনসাধারণের অভাব, অভিযোগ ও সমস্যার কথাও শুনবেন প্রশাসনের কর্মীরা। অন্যদিকে, শুভেন্দু অধিকারীর হোয়াটসঅ্যাপ প্রসঙ্গে সৌগত রায়কে কটাক্ষ করে বলেন, শুভেন্দুকে খুশি করতে বুড়ো খোকারা নেমেছিলেন। কাল রাতে আমার কাছে ফোন এল শুনলাম সব ঠিক হয়ে গেছে। সকলের হাসিমুখ। আবার শুনছি এসব। যুবকরা কিছুতেই তৃণমূলের বুড়ো খোকাদের কথা শুনছে না।

ডিসেম্বর ০২, ২০২০
কলকাতা

বাংলার উন্নয়নে বাঙালিদের থেকে অবাঙালিদের ভূমিকা বেশি, বিস্ফোরক মন্তব্য দিলীপের

বাংলার উন্নয়নে বাঙালিদের থেকে অবাঙালিদের ভূমিকা বেশি রয়েছে। বুধবার এমনই মন্তব্য করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। এদিন তিনি বলেন, ব্রিটিশ আমল থেকে রোজগারের জন্য বাইরে থেকে বাংলায় আসছেন মানুষ। গঙ্গার পাড়ে জুটমিলে বেশিরভাগ বাংলার বাইরের মানুষ কাজ করতেন। বাংলায় যা উন্নয়ন হয়েছে তাতে বাঙালিদের থেকে অবাঙালিদের অবদান বেশি। রাজ্যে কাজ করা বিহারীরা যদি বহিরাগত হয় তাহলে পিকে কে? প্রশ্ন তোলেন তিনি। পাশাপাশি তিনি শাহরুখ খান বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসডর হওয়া নিয়েও রাজ্যকে কটাক্ষ করেন। আরও পড়ুন ঃ উত্তরবঙ্গ থেকে ফিরে পুলিশের প্রশংসায় পঞ্চমুখ রাজ্যপাল এছাড়াও এদিন ক্যানিং স্ট্রিটের চায়ে-পে-চর্চায় দিলীপ ঘোষ বলেন, এতদিন তৃণমূলে গৃহযুদ্ধ চলছিল, এখন মানভঞ্জন চলছে। এখানেই শেষ নয়, সরকারি মঞ্চ থেকে দুয়ারে সরকারের নামে দলের প্রচার হলে আইনের দ্বারস্থ হতে হবে। নির্বাচন কমিশনেও যাওয়ার হুঁশিয়ারি দেন তিনি। এদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে তিনি বাবুয়া বলে কটাক্ষ করেন। তিনি বলেন, কে গুন্ডা , সবাই জানে। এছাড়াও প্রতিদিনের মতো এদিন সকালে নিউটাউনের ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে আসেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। সেখানে তিনি যখন যোগাভ্যাস করছিলেন ঠিক সেই সময় কিছুটা দূরে রাজারহাট-নিউটাউনের তৃণমূল যুব কংগ্রেসের সভাপতি মহম্মদ আফতাবউদ্দিন কয়েকজন কর্মী নিয়ে সব বেচে দে গেঞ্জি পরে অভিনব কায়দায় কেন্দ্রীয় সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ দেখান। এই প্রতিবাদের বিষয়ে দিলীপ ঘোষ বলেন, এতদিন দিদির অনুপ্রেরণায় সবকিছু কেনাবেচা করছিলেন, এখন দাদার অনুপ্রেরণায় যোগাভ্যাস করছেন। আমি বলছি ওয়েলকাম, খুব ভালো কথা। কে কাকে বেচছে সে তো সবাই জানে। ক্ষমতা থেকে চলে যাওয়ার আগে সব বেচে দে। চলুন সব বিক্রি করুন। এরপর হবে সব কিনে নে। এই যে কেনা বেচার যে ব্যবসা , এটা পশ্চিমবাংলায় আর চলবে না।

ডিসেম্বর ০২, ২০২০
কলকাতা

তৃণমূল নেতৃ্ত্বকে কদর্য ভাষায় আক্রমণ বিজেপি সাংসদের

তৃণমূল এখন কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়, সৌগত রায়েদের মতো বুড়ো খোকাদের বার করেছেন সোনার বাক্স থেকে। ওটা বুড়োদের পার্টি হয়ে গিয়েছে। মঙ্গলবার প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে দিলীপ ঘোষ ফের শাসক দলের নেতৃত্বের উদ্দেশে আক্রমণ শানালেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, ওটা বুড়োদের পার্টি হয়ে গিয়েছে। মাঝখানে যত নেতা ছিল হয় পালিয়েছে, নয় চুপ করেছে, আর সবে মুখ খুলতে শুরু করেছে। দিন কয়েক আগে তৃণমূলের বর্ষীয়ান সাংসদ সৌগত রায় বলেছিলেন, যাঁরা দল (তৃণমূল) ছেড়ে পালাচ্ছেন তাঁরা ইঁদুর। এই প্রসঙ্গে বিজেপি সাংসদের খোঁচা, বাকিরা ইঁদুর হলে সৌগতবাবু কি মোষ? ওঁকে কেউ দলে নেবে না। তাই উনি তৃণমূলে পড়ে রয়েছেন। রাজ্যের স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী চন্দ্রিমা ভট্টাচার্যকে নিশানা করে দিলীপ ঘোষ বলেন, চন্দ্রিমা ভট্টাচার্য কলকাতায় জিততে পারেননি বলে কাঁথি গেছেন। তৃণমূল অর্থবদের দলে পরিণত হয়েছে। যাঁরা নেতা ছিল তাঁরা হয় পালিয়ে গিয়েছেন, নয়তো চুপ করে গিয়েছেন। যাঁদের কোথাও যাওয়ার জায়গা নেই তাঁরাই ওই দলে পড়ে রয়েছেন। আরও পড়ুন ঃ বাংলায় আমদানি করা গব্বর সিংদের মানুষ মেনে নেবে নাঃ ইন্দ্রনীল সেন আজ, মঙ্গলবার থেকে রাজ্যজুড়ে শুরু হচ্ছে তৃণমূল সরকারের দুয়ারে দুয়ারে সরকার কর্মসূচি। এই প্রসঙ্গে কটাক্ষ করে দিলীপ ঘোষ বলেন, এর আগে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের পার্টি- সরকার এই ধরণের অনেক প্রকল্প ঘোষণা করেছে। কিন্তু বাস্তবে মানুষ কিছু পায়নি। পার্টির লোকেরা কাটমানি পেয়েছেন। এগুলো সব স্ট্যান্ট। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে স্টান্ট হচ্ছে। আর কিছু না। একবার রাস্তায় নেমে জিজ্ঞেস করুন কে স্বাস্থ্যসাথী সুবিধা পেয়েছে, সব লোককে বোকা বানানোর রাস্তা। বাংলার লোক আর বোকা হতে রাজি নন। আগের যে সমস্ত কার্ড দিয়েছিল সেগুলো কোথায় গেল তার হিসাব দিতে হবে আর কেউ ভুলবে না। এদিন তাঁর নিশানায় ছিল ভোটকুশলী প্রশান্ত কিশোরও। তিনি বলেন, বাইরে থেকে লোক এসে কোন নেতা কী পড়বেন, কী খাবেন, কখন ওষুধ খাবেন-সব ঠিক করে দিচ্ছেন। বাংলায় এমন রাজনীতি আগে ছিল না। এই রাজনীতি বাংলার মানুষ মানতে পারবেন না। তিনি জানান, গুণ্ডা মন্তব্যের জেরে তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে আইনি নোটিস পাঠানো হয়েছে। তবে তার কোনও জবাব এখনও মেলেনি।

ডিসেম্বর ০১, ২০২০
কলকাতা

সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে আইনি নোটিশ দিলীপ ঘোষের আইনজীবীর

ডায়মন্ড হারবারের সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে আইনি নোটিশ পাঠালেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের আইনজীবী। তাঁর পক্ষের আইনজীবী পার্থ ঘোষ সোমবার আইনি নোটিশ পাঠিয়ে তৃ্ণমূল সাংসদকে মন্তব্য প্রত্যাহার করতে বলেছেন। আগামী তিনদিনের মধ্যে নিঃশর্ত ক্ষমা চাইতে বলেছেন। অন্যথায় অন্য পদক্ষেপ নেওয়ার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। পার্থ ঘোষ আরও বলেন, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই মন্তব্যে তাঁর মক্কেলের সম্মানহানি করা হয়েছে। আরও পড়ুনঃ আলুর দাম বাড়িয়ে মানুষের পকেট কেটে নির্বাচনী টাকা তুলছে তারাঃ দিলীপ প্রসঙ্গত, রবিবার সাতগাছিয়ার সভা থেকে সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছিলেন, দিলীপ ঘোষ গুন্ডা, মাফিয়া। চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে বলেছিলেন ক্ষমতা থাকলে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার। এরপর সোমবার দিলীপ ঘোষ হুঁশিয়ারি দেন, আমি সাধারণ মানুষের জন্য আমি কাজ করছি। এটা যদি গুন্ডামো হয়, তাহলে তা আরও করব।

নভেম্বর ৩০, ২০২০
রাজনীতি

ভাইপোকে খোকাবাবু বলে কটাক্ষ দিলীপের

কে গুন্ডা সে তো পঞ্চায়েত নির্বাচনেই আমরা দেখেছি। সোমবার ইকোপার্কে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে অভিষেকের গতকালের মন্তব্যের পালটা আক্রমণ করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, অভিষেক ৭ কোটি টাকার বাড়িতে থাকে, কনভয়ে ২৫টা গাড়ি ও আরও অনেক কিছু থাকে তাই কে মাফিয়া বোঝাই যাচ্ছে। হতাশা চরম পর্যায়ে পৌঁছে গিয়েছে বলে এসব বলছেন। আদর করে ভাইপো বললে আপত্তি কোথায়। আমি ভাইপো বলি না। আমি খোকাবাবু বলছি। ওঁকে খোকাবাবু বলব না তো কী! উনি কোলে চড়ে রাজনীতিতে এসেছেন, এখনও কোলেই আছেন। দিল্লিতে যুবরাজকে পাপ্পু বলা হয়। পাপ্পু বলা হবে। ভাইপো বললে ক্ষতি কি হয়েছে? চিৎকার চেঁচামিচি করে কিছু হবে না। লোক জানেন সব কিছু। আরও পড়ুন ঃ তৃণমূলকে ভাঙার চেষ্টা করে কোনও লাভ নেইঃ সুজিত তিনি আরও বলেন, যে লোকেরা পার্টির জন্য প্রাণ দিল তারা আজ ব্রাত্য আর উনি কোলে চড়ে এসে সাংসদ হয়ে গেলেন। বিগত ১০ বছরে প্রাইভেট প্রপাটি বানানো হয়েছে। বাসিন্দাদের কালিঘাট থেকে বের করে জায়গা দখল করা হয়েছে। আমাকে গুন্ডা, মস্তান বলা হয়েছে। সাধারণ মানুষের জন্য যা করছি তা যদি গুন্ডামি হয় তবে তাই। আমি সবে গুন্ডামি শুরু করেছি। গুন্ডামির কিছুই দেখেননি এখনও। অভিষেকের বিরুদ্ধে আইনী পদক্ষেপ নেওয়া হবে কিনা তা আইনজীবীরা দেখছেন। তবে ক্ষমতায় এসে এই ধরনের ভাষা ব্যবহার করা উচিত নয়। মানুষ সব দেখছেন ও বুঝছেন। মানুষ তুলতেও পারে-ফেলতেও পারেন।

নভেম্বর ৩০, ২০২০
কলকাতা

আলুর দাম বাড়িয়ে মানুষের পকেট কেটে নির্বাচনী টাকা তুলছে তারাঃ দিলীপ

ডিসেম্বর মাস এই রাজ্য-রাজনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ সময়। সামনেই বড় নির্বাচনী লড়াই। সেই পরিস্থিতিতে বাইরে থেকে অনেক নেতৃত্বই বাংলায় আসবেন। রবিবার এই মন্তব্য করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি আরও বলেন, সেই পরিস্থিতিতে বাইরে থেকে অনেক নেতৃত্বই বাংলায় আসবেন। তবে বাংলার রাজনীতি একটু আলাদা। এখানে কেউ এলেই যে সফল হবেন, এমন নয়। প্রশিক্ষণের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। শনিবার ফিরহাদ হাকিম আলুর দাম নিয়ে কথা বলেছিলেন। অনেক তাঁকে জাবাব দেওয়ার ভঙ্গিতেই দিলীপ আলুর দামের প্রসঙ্গ টেনে এনে বলেন, কয়লা এবং গরু থেকে তো (তৃণমূলের) টাকা ইনকাম বন্ধ হয়ে গিয়েছে। তাই আলুর দাম বাড়িয়ে মানুষের পকেট কেটে নির্বাচনী টাকা তুলছে তারা। বলে দেন, তৃণমূলে এখন গৃহযুদ্ধের আবহ, তৃণমূলের ঘর ভাঙছে। আর আমরা মহাযুদ্ধের প্রস্তুতি নিচ্ছি। গণেশচন্দ্র অ্যাভিনিউতে সরকারি কর্মচারী পরিষদের এক সভায় যান দিলীপ ঘোষ। সেখানে তিনি তৃণমূলকে আরও এক দফা আক্রমণ করে বলেন, জঙ্গলমহলের মানুষের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছে তৃণমূল। বলেছেন, তৃণমূলে এ বার পিকে হঠাও, তৃণমূল বাঁচাও স্লোগান উঠতে পারে। আরও পড়ুনঃ ডিসেম্বরেও খুলছে না কলেজ- বিশ্ববিদ্যালয়ঃ পার্থ অভিষেক ব্যানার্জী ইতিমধ্যে তাঁর সভা থেকে বিজেপিকে আক্রমণ করেছেন। বলেছেন বিজেপি তাঁর নাম নিতে ভয় পাচ্ছে। সেই প্রসঙ্গে দিলীপ বলেন, ভাইপো বলায় যখন বোঝা যাচ্ছে, তখন নাম বলার কী দরকার রয়েছে? এফআইআর করার কথা কেন বলছে! আমরা তো এফআইআর-এর কথা বলিনি! তা হলে এফআইআর-এর ভয় কেন? বলেন, সিবিআই, এনআইএ, ইডি আছে। এখানে নয়, যেতে হবে ভুবনেশ্বর। বলেন, আমরা তো বলেছিলাম-- লাল ডায়েরি পেলে দিদি যাবে জেলে। অনেক মাথাকেই ঢুকতে হবে। ডকুমেন্ট রয়েছে আমাদের কাছে। পাশাপাশি এদিন বজবজের সভা থেকে সরাসরি নাম করে দিলিপ ঘোষকে গুন্ডা বলে সম্বোধন করেন সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধায়। এর পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে দিলীপবাবু বলেন, হ্যাঁ! আমি গুন্ডা। এতদিন তোমরা গুণ্ডামি করেছ, এবার আমি করব। দরকারে আরও গুণ্ডামি করব।

নভেম্বর ২৯, ২০২০
রাজনীতি

বছরের শেষটা মোটেও ভাল যাচ্ছে না তৃণমূলেরঃ দিলীপ

এই ডিসেম্বর মাসটা খুব গুরুত্বপূর্ণ তৃণমূলের কাছে। প্রতিদিনের মতো রবিবার সকালে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে এই মন্তব্য করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি এই প্রসঙ্গে বলেন, আমি কাল যেটা বলেছি তৃণমূলে ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট শুরু হয়েছে। তাঁরা এখন ভাঙন ঠেকাতে মরিয়া। যে নেতারা কোনও্দিন বাইরে বেরোন না, তাঁরা বেরোতে আরম্ভ করেছেন। ডিসেম্বর মাসটা তৃণমূলের জন্য খুব চাপের। বছরের শেষটা মোটেও ভাল যাচ্ছে না তৃণমূলের।তৃণমূল দলটাই আর থাকবে না। এরপরই ৭ তারিখের সভা প্রসঙ্গে মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ করে তিনি বলেন, মানুষ অনেক আশা করেছিলেন। কিন্তু জঙ্গলমহলে কোনও উন্নতিই ঘটেনি মমতা সরকারের আমলে। তাই মানুষ মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। এখন জঙ্গলমহলে পড়ে থাকলেও কিছু হবে না।শেষ চেষ্টা করে দেখছেন। মিহির গোস্বামীর বিজেপিতে যোগদান প্রসঙ্গে সাংসদ বলেন, মিহির গোস্বামী অভিমানে দলত্যাগ করেছেন। এরকম আরো হবে। ফের বাংলাকে গুজরাট বানানোর শপথ নেন তিনি। বলেন, গুজরাটে শিল্প হয়েছে, শিক্ষা হয়েছে, উন্নতি হয়েছে। তাই বাংলাকে গুজরাট বানাবই। এছাড়াও শুভেন্দু ইস্যুতে দিলীপের বক্তব্য, টিএমসি-র কাউকে বহিষ্কার করার মত শক্তি নেই। তাহলে তো ফাঁকা হয়ে যাবে। সেজন্য আজকে তাঁরা কারও বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন না। এখন কিছু করতে গেলে পার্টি একবারে টুকরো টুকরো হয়ে যাবে। আরও পড়ুন ঃ আগামী ৬ তারিখ পাহাড়ে বিমল গুরুং জেপি নাড্ডা আসার আগে মুখ্যমন্ত্রীর সভা প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমরা নিয়মিত তো সভা করছি। ওনারা সবে নেমেছেন। কারণ, তৃণমূলের ভাষণ শুনতে লোকে আসে না। বিভিন্ন জায়গা থেকে , দূর দূর থেকে লোক নিয়ে আসতে হয়। তাই একবার পরীক্ষা করে নিচ্ছেন কি পরিস্থিতি। এখন ঘর সামলান আগে, তারপর সভা করবেন। গতকাল অনুকূল ঠাকুরের পুত্রের সঙ্গে কৈলাশ বিজয়বর্গীয় সাক্ষাৎ নিয়ে দিলীপের মন্তব্য, যত ধার্মিক সংগঠন আছে তাঁদের সমস্যা শোনা, তাঁদের সঙ্গে যোগাযোগ করার কাজটা আমাদের পার্টি সব সময় করে থাকে। গতকাল মালদহের নেতৃত্বের সঙ্গে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বৈঠকে কয়েকজন নেতৃত্বের অনুপস্থিতি নিয়ে বলেন, ওনারা একটু দেখে নিচ্ছেন কে আছেন, কে নেই। এই মাসেই দুধ-জল সব আলাদা হয়ে যাবে।

নভেম্বর ২৯, ২০২০
কলকাতা

বিজেপি হচ্ছে ঝালমুড়ির মতোঃ ফিরহাদ

ওরা হল পাইকারি দল, ওদের কোনও নীতিবোধের মানুষ নেই। প্রত্যেক দলের একটা আদর্শ থাকে। তাই যারা আদর্শহীনভাবে দল করেন, তাদের ওনারা আহ্বা্ন করছেন, আদর্শহীন লোকেরা একসাথে জোট হন। তাতে বাংলায় চিড়ে ভিজবে না। শনিবার বিজেপির উদ্দেশে এভাবেই আক্রমণ শানালেন রাজ্যের পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম। এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, বাংলায় আদর্শগতভাবে মানুষ ধর্মনিরপেক্ষতা , প্রগতি ও গণতান্ত্রিক পথে থাকে। মানুষকে খুন করে মধ্যপ্রদেশ, উত্তরপ্রদেশ ও গুজরাট করতে চায় না বাঙালি। তাই দিলীপ ঘোষ যতই চেষ্টা করুক, বেশিরভাগ মানুষ ও আমাদের দলের লোকেরা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আদর্শে গান্ধীবাদ, সুভাষবাদ জিন্দাবাদ জিন্দাবাদ করছেন। আরও পড়ুন ঃ তৃণমূল সরকারের ইস্তফা দেওয়া উচিতঃ দিলীপ তিনি আরও বলেন, ওদের আদর্শগতভাবে কোনও ব্যাপার নেই। ঝালমুড়ির মতো কে এল, ঢুকিয়ে নিয়ে দল করছে। এভাবে কোনও দল হয় না। তৃণমূল দল শেষ হওয়া নিয়ে দিলীপ ঘোষের মন্তব্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ইনি স্বপ্ন দেখছেন। ওনার স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যাবে। তৃণমূল ছিল, আছে, থাকবে। তৃণমূলকে ফেলে দেওয়া যায় না। তৃণমূল কখনও বিজেপির মতো বহিরাগত দল নয়। অন্য জায়গা থেকে আসেনি। বাংলার মাটিতে আন্দোলনের ফল হচ্ছে তৃ্ণমূল। বিজেপির মতো অমিত শাহ ও মোদির দল নয়। এটা মানুষের ্দল। তাই মানুষ তৃণমূলকে রাখবে।

নভেম্বর ২৮, ২০২০
কলকাতা

তৃণমূল সরকারের ইস্তফা দেওয়া উচিতঃ দিলীপ

তৃণমূল সরকার ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্টে পুরো ফেল। কিন্তু পার্টির যে ডিজাস্টার শুরু হয়েছে সেই ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট নিয়ে দিদি এখন খুব ব্যস্ত আছে বলে কটাক্ষ করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। শনিবার সকালে ইকো পার্কে প্রাতভ্রমণে বেরিয়ে চা-চক্রে যোগ দেন তিনি। সেখানে এই প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, যে দল বিপর্যয় মোকাবিলা করতে ব্যর্থ, তাদের ইস্তফা দেওয়া উচিৎ। দিলীপবাবুর কটাক্ষ, পার্টির এই ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্টের মিটিং এখন নিয়মিত হবে। প্রতি সপ্তাহে সপ্তাহে হবে। প্রতিদিনও হতে পারে। আরও পড়ুন ঃ শুভেন্দুর ছেড়ে যাওয়া তিনটি দফতর নিজের হাতেই রাখলেন মুখ্যমন্ত্রী মিহির গোস্বামীর দলে যোগদান প্রসঙ্গে তিনি বলেন, শুরু হয়েছে। আমরা আগেই বলছিলাম অনেকে এমএলএ আছেন যাঁরা জয়েন করবেন। সবে শুরু হয়েছে। দেখুন আরও এমএলএ এমপি আসবেন বিজেপিতে। মাসখানেকের মধ্যে আরও অনেক ঘটনা ঘটবে। তিনি আরও বলেন, দশ বছর আগে মুখ্যমন্ত্রী কল্পতরু হলে, আজকে এ অবস্থা হত না। লোকে পার্টি ছেড়ে পালাতো না। যে পার্টি থেকে এমপি চলে যায়, এমএলএ চলে যায়, মন্ত্রী চলে যায়, সে পার্টির আছেটা কি! এক মাসের পরে দেখবেন পার্টি বলে কিছু থাকবে না। শুভেন্দুর দফতর মুখ্যমন্ত্রীর হাতে রাখা নিয়ে তিনি বলেন, সবই তো হাতে রেখেছেন। খালি পার্টিটা নিজের হাতে রাখেননি। রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তিনি আক্রমণের সুর চড়িয়ে বলেন, রাজ্যে চাকরি নেই, শিল্প নেই। বিজেপি শাসিত রাজ্যে গিয়ে আয় করতে বাধ্য হন এখানকার শ্রমিকরা। এখন এ রাজ্যে পরিযায়ী শ্রমিকদের সংখ্যাই বেশি। এই সরকারের বিদায়ঘণ্টা বেজে গিয়েছে। আগে এ রাজ্য থেকে আইএএস, আইপিএস তৈরি হত। তাঁরাই দেশজুড়ে কাজ করতেন। আর এখন এ রাজ্যে পরিযায়ী শ্রমিকরা ছড়িয়েছিটিয়ে রয়েছেন দেশের অন্যান্য বিজেপি শাসিত রাজ্যগুলিতে। এখানে এখন স্রেফ পরিযায়ী শ্রমিক তৈরি হয়। অন্যদিকে, দিলীপ ঘোষের মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া দিতে গিয়ে তৃণমূল সাংসদ সৌগত রায় বলেছেন, আমাদের ২১৮ জন বিধায়কের মধ্যে মাত্র ১ জন দল ছেড়েছে। কোনও সাংসদ দল ছাড়েননি। তাই কোনও বিপর্যয় হয়নি। আজেবাজে কথা বলা বন্ধ করুন দিলীপ।

নভেম্বর ২৮, ২০২০
রাজনীতি

মারের বদলা মারের নিদান দিলীপের

এবার মারের বদলা মারের নিদান দিলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। শুক্রবার উত্তর ২৪ পরগনার গোপালনগর হাই স্কুল মাঠে এক জনসভা থেকে এই হুঙ্কার দিয়ে তিনি বলেছেন, বিজেপির কোনও কর্মীর গায়ে হাত পড়লে উল্টো হাত লাগাবেন। খালি গায়ে, খালি হাতে কেউ বাড়ি থেকে বের হবেন না। আপনাদের মেরে দিয়ে কেউ দাদাগিরি করবে, চুপচাপ কেউ চলে আসবেন না। মার খেয়ে ফোনও করবেন না, তাহলে আর থানায় যাব না, হাসপাতালেও যাব না। ওরা দুটো দিলে চারটে দিয়ে আসবেন। পিঠে দাগ নিয়ে ওরা বাড়ি যাবে, হাসপাতালে যাবে, থানায় যাবে। আমরা যাব না। তিনি দাবি করেন, তৃণমূল সাহায্য করছে সিপিএমকে। এখন পাড়ায় পাড়ায় তৃণমূল কর্মীরা সিপিএমের পতাকা লাগাচ্ছে। পার্টি অফিসের চাবি দিচ্ছে খোলা জন্য। প্রয়জনে চা খাওয়ার টাকাও দিচ্ছে। তিনি আরো দাবি করেন, এখন কানা সিপিএমের কাঁধে ভর দিয়ে চলছে ল্যাংড়া কংগ্রেস। দিদি প্রতিদিন সকাল সন্ধ্যা সিপিএমের জন্য কালিঘাটে পুজো দিচ্ছেন। আরও পড়ুন ঃ মন্ত্রিত্ব ছেড়ে কী বললেন শুভেন্দু? এদিন তিনি বলেন, কোন ভদ্র মানুষ তৃণমূল করে না। আমার কাছে এইমাত্র একটা খবর আসল, দেখুন কিভাবে দিদির ঘর ভাঙছে। তৃণমূলের শেষের শুরু হয়ে গিয়েছে। তৃণমূলে আর কেউ থাকবে না। তিনি আরও বলেন, দিদিমনি বলতেন বদলা নয়, বদল হবে। কেন আমাদের ১২০জন কর্মীকে হত্যা করা হয়েছে? তার জবাব কে দেবে? ২৮ হাজার মামলা দেওয়া হয়েছে আমাদের কর্মীদের। হাজার হাজার লোক বাড়ি ছাড়া, হাজার হাজার লোক জেলে আছে। তাঁদের একটাই দোষ তাঁরা বিজেপি করে। মার খেতে হবে, হাত পা ভেঙে দেবে। তাই আমি বলছি বদল তো হবেই বদলাও হবে।

নভেম্বর ২৭, ২০২০
রাজনীতি

কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে জোকার বলে কটাক্ষ দিলীপের

নাম না করে তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে জোকার বলে কটাক্ষ করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। শুক্রবার তিনি বঁনগায় চা চক্রে যোগ দেন। তিনি আরও বলেন, ওনার মুখ থেকে এখন অনেক জোকস শুনতে হবে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী হয়েও আহাম্মকের মতো কথা বলছেন বলে অভিযোগ করেন তিনি। তিনি আক্রমণ করে বলেন, এদের কান ধরে নামিয়ে দিতে হবে। তৃণমূল নেতাদের কথা মানুষ বিশ্বাস করে না। রাজনীতিতে থাকার কোনও অধিকার নেই এদের। আরও পড়ুন ঃ তৃণমূল ছাড়লেন মিহির গোস্বামী মিহির গোস্বামীর দল ছাড়া প্রসঙ্গে তিনি বলেন, তৃণমূলে কোনও ভদ্রলোক থাকতে পারবেন না। বিশ্বজিৎ দাস ও দুলাল বর তৃণমূল ছেড়ে চলে এসেছেন। অন্যান্য ভদ্রলোকেরাও দল ছেড়ে দেবেন,

নভেম্বর ২৭, ২০২০
রাজ্য

ইস্তেহার নিয়ে বৈঠকে বিজেপি

নির্বাচনের আগে ইস্তেহার নিয়ে আলোচনার জন্য বৈঠকে বসল বিজেপির ইস্তাহার বিষয়ক কমিটি। বৃহস্পতিবার শহরের একটি হোটেলে তারা বৈঠকে বসে। ওই বৈঠকে ছিলেন কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয়-সহ দলের ১৪ জন সাংসদ। সাধারণত ভোটের কাছাকাছি সময়ে শুরু হয় ইস্তাহার তৈরির প্রক্রিয়া। তবে অপেক্ষা করতে নারাজ বিজেপি নেতৃত্ব। আরও পড়ুন ঃ তৃণমূলই আসল ভোগীঃ দিলীপ ইস্তাহার বিষয়ক কমিটির সুভাষ সরকার, রন্তিদেব সেনগুপ্ত, অনির্বাণ গঙ্গোপাধ্যায় ও অসীম ঘোষ। হাজির হন ১৪ জন সাংসদ। রাজ্য বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতা কৈলাস বিজয়বর্গীয় নেতৃত্বে বৈঠক হয়েছে। সূত্রের খবর, এলাকাভিত্তিক বিভিন্ন বিষয়ের তালিকা তৈরি করা হয়েছে। নথিবদ্ধ করা হয়েছে সমাজের বিভিন্ন অংশের মানুষের অভাব-অভিযোগ। এ দিনই দিলীপ ঘোষ ডাক দিয়েছেন, সবাই মিলে লড়ব, সোনার বাংলা গড়ব। সংবিধান দিবস নতুন কর্মসূচির সূচনা করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি। নাম দেওয়া হয়েছে, আমরা সবাই সাংসদ। আমাদের দিলীপদা ওয়েবসাইটে সরাসরি সমস্যা বলতে পারবেন সাধারণ মানুষ।

নভেম্বর ২৭, ২০২০
রাজ্য

তৃণমূলই আসল ভোগীঃ দিলীপ

কেন্দ্র থেকে টাকা আসছে, সেই টাকা লুট করছে তৃণমূল। তৃণমূলই আসল ভোগী। বৃহস্পতিবার ফের কৃষ্ণনগরের এক জনসভায় দাঁড়িয়ে রাজ্য সরকারকে একের পর এক তোপ দাগলেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, ভাতের হাঁড়িও লুট করছে তৃণমূল সরকার। আর সেই লুটের টাকা দিয়ে তৃণমূল নেতারা গাড়ি-বাড়ি কিনছেন। কারখানাগুলো থেকেও টাকা তুলছে এই সরকার। দিলীপবাবু মমতার বাঁকুড়া সফরের প্রসঙ্গ টেনে আরো বলেন, অমিত শাহ বাঁকুড়া যাওয়ার পরই মুখ্যমন্ত্রী সেখানে গিয়েছেন। বিজেপি কর্মীদের পিটিয়ে হত্যা করছে তৃণমূল। আরও পড়ুন ঃ নেতাজি জন্মবার্ষিকীতে বিশেষ কমিটি গঠন মুখ্যমন্ত্রীর শাহরুখ খানকে বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর বানানোর প্রসঙ্গে খোঁচা দেন দিলীপ ঘোষ। তিনি কটাক্ষের সুরে বলেন, মমতা শাহরুখ খানকে বাংলার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর বানিয়েছেন। উনি কী বাংলায় কথা বলেন? আলু-পোস্ত খান? দেবকে করতে পারতেন বা সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়কে। কিন্তু তা না করে উনি সেই খানকেই করলেন। কেন খান ছাড়া কী ভোট ব্যাঙ্ক ভরবে না এও প্রশ্ন তোলেন দিলীপ। মুখ্যমন্ত্রীকে সরাসরি তোপ দেগে বলেন, আগামী বছরই দিদির রিটার্ড হবে। তারপর উনি কালীঘাটে গিয়ে পুজো পাঠ করবেন।

নভেম্বর ২৬, ২০২০
রাজ্য

ধর্মঘট চাইছেন না বাংলার মানুষঃ দিলীপ

কোথায় ধর্মঘট? বাংলার মানুষ ধর্মঘট চাইছেন না বলেই সিপিএম এবং কংগ্রেস দুই রাজনৈতিক দলকেই বিদায় দিয়েছে। বৃহস্পতিবার বহরমপুরে স্কোয়ার ফিল্ডে প্রাতঃভ্রমণে বেরিয়ে এই মন্তব্য করলেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষ। তিনি বলেন, ধার্মিক দেশে ধর্মঘট নেই। এদিন দিলীপবাবু আরও বলেন, মুর্শিদাবাদে জেলায় আগে কংগ্রেস ও সিপিএম থাকলেও, তারা এখন ঠাণ্ডা হয়ে গিয়েছে। তৃণমূল থাকলেও, তারা এখন নিজেদের মধ্যে ঝগড়া মেটাতে ব্যস্ত। পশ্চিমবঙ্গে যে পরিবর্তন হবে তা বিজেপির হাত ধরেই হবে বলে মন্তব্য করেছেন দিলীপ ঘোষ। আরও পড়ুন ঃ কান্দিতে খুন তৃণমূল নেতা মুর্শিদাবাদের কান্দিতে তৃণমূলের পঞ্চায়েত সদস্য খুন প্রসঙ্গে দিলীপবাবু বলেন, মুর্শিদাবাদে খুন নতুন কোনও ঘটনা নয়। মুর্শিদাবাদ জেলায় উগ্রপন্থী তৈরি হয়। সাধারণ মানুষের ভাবা উচিত মুর্শিদাবাদ জেলায় কি মারামারি আর উগ্রপন্থী তৈরি হবে, সঙ্গে আইনশৃঙ্খলার অবনতি হবে, নাকি উন্নয়ন হবে? এছাড়াও এদিন তিনি মুর্শিদাবাদ জেলাকে দেশের মধ্যে সব থেকে গরিব জেলা এবং সমাজবিরোধীদের জেলা বলে দাবি করেন। এছাড়াও জেলাবাসীর কাছে তিনি আবেদন করেন, এখন ভাববার সময় এসেছে জেলার পরিস্থিতি কি এমনই থাকবে, নাকি উন্নয়নের হাত ধরে এগোবে।এদিন বেশ খোশ মেজাজে ছিলেন তিনি। ক্রিকেট ব্যাট হাতে নিয়ে মাঠে খেলতে নেমে পড়েন তিনি।

নভেম্বর ২৬, ২০২০
রাজ্য

কেন্দ্রের টাকা দিদির ভাইয়েরা লুটেপুটে নিচ্ছেঃ দিলীপ

বাঁকুড়ার জনসভা থেকে তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিজেপির উদ্দেশে হুঙ্কার দিয়ে বলেছিলেন, ক্ষমতা থাকলে আমায় গ্রেফতার করে দেখাক। জেল থেকে ওদের বিরুদ্ধে লড়ব। মুখ্যমন্ত্রীর এই মন্তব্যের তিন ঘণ্টার মধ্যে এদিন মুর্শিদাবাদের কান্দির জনসভা থেকে তার পাল্টা দিলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি দিলীপ ঘোষ। এদিন তিনি বলেন, চুরি না করে থাকলে জেলে যাওয়ার ভয় কিসের? আমি দুর্নীতি করিনি তাই জেলে যাওয়ার ভয় নেই। কেন্দ্রের টাকা দিদির ভাইয়েরা লুটেপুটে নিচ্ছে। চালের টাকা, ত্রিপলের টাকা চুরি করছে। যারা চালের টাকা চুরি করেছে তারা জেলে যাবে। চুরি করার সময় মনে ছিল না। দিদি গেলে দিদির ভাইয়েরাও জেলা যাবেন। দিলীপবাবু আরও বলেন, ওরা তো গান্ধীজিকে মানেন, উনিও কী তবে বহিরাগত? শাহরুখ খান, প্রশান্ত কিশোর বহিরাগত নয়? নরেন্দ্র মোদি, অমিত শাহ এলেই তাঁরা বহিরাগত। অন্যদিকে, ৫০০ কোটি টাকা দিয়ে পিকে কে বিহার থেকে নিয়ে এসেছে তৃণমূল। ওই টাকা উন্নয়নের কাজে লাগানো যেত। আরও পড়ুন ঃ করোনা নিয়ন্ত্রণে আসায় বন্ধ হচ্ছে সেফ হোম তিনি আরও বলেন, কেন্দ্রের উন্নয়নের টাকা খরচ হচ্ছে না। উন্নয়নের পথে স্পিডব্রেকার তৃণমূল সরকার। ভোট চাইতে এলে জানতে চাইবেন কী করেছে রাজ্য সরকার? ভালো করে মুখে ঝামা ঘষে দেবেন। ক্ষমতায় এলে দলীয় কর্মীদের উপর থেকে মিথ্যে মামলা প্রত্যাহার করা হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন দিলীপ বাবু। বলেছেন, বিরোধীতা করলেই মিথ্যা কেস দেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি, কংগ্রেসকে মুর্শিদাবাদে অসুস্থ মুরগীর সাথেও তুলনা করেছেন দিলীপ ঘোষ। অন্যদিকে, দুপুরে সিউড়ির জনসভা থেকে তিনি বলেন, কখনও কখনও মনে হয় কাশ্মীরের পরিস্থিতিও এরাজ্যের থেকে শান্ত। উপত্যকাও শান্ত, কিন্তু এরাজ্যে শান্তি নেই। খুন, সন্ত্রাস, ধর্ষণ, বিস্ফোরণ হচ্ছে এরাজ্যে। এদিনের সভা থেকে রাজ্য বিজেপি সভাপতি রাজ্যের পুলিশকেও একহাত নেন। তিনি বলেন, আমাদের কর্মীদের মিথ্যে কেসে, গাঁজা কেসে ফাঁসানো হচ্ছে। তাঁদের দশ হাজার টাকা করে দিয়ে আদালত থেকে জামিন নিতে হচ্ছে। মে মাসের পর সব বদলাবে। যাঁরা যাঁরা ফাসাচ্ছেন সেই পুলিশকর্মীদের নাম লিখে রাখুন। বিজেপি ক্ষমতায় এলে যেখানেই পোস্টিং হোক সেখান থেকে তুলে এনে ওই পুলিশকর্মীদের কাছ থেকে জামিনের টাকা আদায় করা হবে।এদিন তৃণমূল নেতা-কর্মীদের উদ্দেশেও হুমকি দিয়েছেন দিলীপ। বলেছেন, যে নেতারা ফুটানি করছেন, তাঁদের গামছা পরিয়ে ঘোরাব, জামা-প্যান্টও পরতে দেব না। দিলীপ ঘোষের দাবি, এরাজ্যে মুসলিমদের অবস্থা সবথেকে খারাপ। রাজ্যের মুসলিমরা, কাজের জন্য, শান্তিতে থাকার জন্য ভিন রাজ্যে চলে যাচ্ছেন। এখানে যাঁরা থাকছেন তাঁরা সমাজ বিরোধী কাজে জড়িয়ে পড়ছেন। দিলীপ ঘোষ এদিন বলেন, বিজেপি ক্ষমতায় এলে এরাজ্যে সকলের জন্য আইন সমান হবে।

নভেম্বর ২৫, ২০২০
  • ‹
  • 1
  • 2
  • 3
  • 4
  • 5
  • 6
  • 7
  • 8
  • 9
  • ›

ট্রেন্ডিং

বিদেশ

কোমা থেকে উঠে গ্রেফতার! বন্ডাই বিচ হামলায় অভিযুক্তের বিরুদ্ধে ৫৯ অভিযোগ

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির বন্ডাই বিচে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার ঘটনায় নতুন মোড়। কোমা থেকে জেগে উঠে ২৪ বছরের অভিযুক্ত নবীদ আক্রমকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। হাসপাতালেই তাঁর বিরুদ্ধে ৫৯টি অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৫টি খুনের মামলা।গত ১৪ ডিসেম্বর ইহুদিদের হনুক্কা উৎসব চলাকালীন বন্ডাই বিচে গুলি চালানোর ঘটনা ঘটে। সেই হামলায় নবীদ আক্রম এবং তাঁর বাবা সাজিদ আক্রম জড়িত ছিলেন বলে পুলিশের দাবি। পুলিশের পাল্টা অভিযানে ঘটনাস্থলেই নিহত হন সাজিদ আক্রম। গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে ভর্তি করা হয় নবীদকে। দীর্ঘদিন কোমায় থাকার পর সম্প্রতি তাঁর জ্ঞান ফেরে।পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, জ্ঞান ফিরতেই হাসপাতালের শয্যাতেই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়। চিকিৎসকেরা জানান, নবীদ মানসিক ভাবে স্থিতিশীল এবং আইনি প্রক্রিয়া বোঝার মতো অবস্থায় ছিলেন। নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশের কমিশনার জানান, চিকিৎসকের অনুমতির পরই তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং সতর্ক করা হয়েছে আইনি অধিকার সম্পর্কে।খুনের অভিযোগ ছাড়াও নবীদের বিরুদ্ধে খুনের উদ্দেশ্যে আঘাত করা, নিষিদ্ধ সন্ত্রাসী প্রতীক প্রকাশ, এবং কোনও ভবনের কাছে বিস্ফোরক রাখার অভিযোগও আনা হয়েছে। বুধবার হাসপাতালেই তাঁর বিরুদ্ধে আদালতের শুনানি হবে বলে জানা গিয়েছে।এই হামলায় প্রাণ হারান মোট ১৫ জন। ১৯৯৬ সালের পর অস্ট্রেলিয়ায় এটিই সবচেয়ে ভয়াবহ গণগুলি চালনার ঘটনা বলে মনে করা হচ্ছে। নিহতদের স্মরণে বন্ডাই প্যাভিলিয়নে হাজার হাজার মানুষ জমায়েত হন। ইতিমধ্যেই নিহতদের শেষকৃত্যের কাজ শুরু হয়েছে।এই ঘটনার জেরে বন্ডাই বিচে নববর্ষের সমস্ত অনুষ্ঠান বাতিল করা হয়েছে। ৩১ ডিসেম্বরের জন্য নির্ধারিত সিডনির সবচেয়ে বড় ইলেকট্রনিক ডান্স পার্টিও বাতিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় প্রশাসন।এই হামলার প্রথম চিহ্নিত নিহত ব্যক্তি ছিলেন রাব্বি এলি শ্ল্যাঙ্গার। তাঁর শেষকৃত্যে আবেগঘন পরিবেশ তৈরি হয়। বন্ডাইয়ের চাবাদ কেন্দ্রের রাব্বি লেভি উলফ বলেন, এই মৃত্যু ইহুদি সমাজের কাছে অপূরণীয় ক্ষতি। তিনি জানান, এই নৃশংস সন্ত্রাসী হামলায় শুধু ইহুদি সমাজ নয়, গোটা অস্ট্রেলিয়া এবং বিশ্বের শান্তিকামী মানুষ গভীরভাবে মর্মাহত।

ডিসেম্বর ১৭, ২০২৫
কলকাতা

রোহিঙ্গা ভোটার নিয়ে বিজেপির দাবি ভুয়ো? কমিশনের নাম করে পাল্টা অভিষেক

অনুপ্রবেশকারী ভোটার ইস্যুতে ফের বিজেপিকে কড়া আক্রমণ করলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি দাবি করেন, বিজেপির তোলা অভিযোগ নির্বাচন কমিশন নিজেই খারিজ করে দিয়েছে। বুধবার সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে তৃণমূল সাংসদ বলেন, ভোটার তালিকার সামারি রিভিশন বা এসএসআর প্রক্রিয়ায় সাধারণত দেড় থেকে দুই শতাংশ মৃত ভোটারের নাম বাদ যায়, এটা নতুন কিছু নয়।অভিষেকের বক্তব্য, চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ হবে ক্লেম অ্যান্ড অবজেকশন পর্ব শেষ হওয়ার পরে, আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি। তখনই স্পষ্ট হবে কার নাম থাকছে আর কার নাম বাদ যাচ্ছে। তাঁর অভিযোগ, বিজেপি যে এক কোটি বা দেড় কোটি রোহিঙ্গা ভোটারের গল্প ছড়াচ্ছে, তা নির্বাচন কমিশনই নাকচ করে দিয়েছে।তিনি আরও বলেন, যদি সত্যিই কোথাও অনুপ্রবেশকারী বা রোহিঙ্গা ভোটার থাকে, বিজেপি সেই তালিকা প্রকাশ করুক। একই সঙ্গে তিনি প্রশ্ন তোলেন, দেশের সীমান্ত রক্ষার দায়িত্ব যাঁর হাতে, সেই কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং তাঁর অধীনে থাকা বিএসএফ ও সিআরপিএফ তখন কী করছিল? সীমান্তে নজরদারি যদি ঠিকমতো হয়, তা হলে এত অনুপ্রবেশ ঘটছে কীভাবে, সেই প্রশ্নও তোলেন তিনি।অনুপ্রবেশ ও রোহিঙ্গা ইস্যুতে বিজেপি দীর্ঘদিন ধরেই সরব। বিজেপির দাবি, এসআইআর প্রক্রিয়ার মাধ্যমে অনুপ্রবেশকারী ও রোহিঙ্গাদের চিহ্নিত করে দেশছাড়া করা হবে। সম্প্রতি উত্তর ২৪ পরগনার সীমান্ত এলাকায় এমন ছবি সামনে এসেছে, যেখানে একাধিক বাংলাদেশি নাগরিককে বাক্স-প্যাটরা নিয়ে সীমান্তে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গিয়েছে। তাঁরা বিএসএফ-এর অনুমতির অপেক্ষায় ছিলেন বলেও জানা গিয়েছে।এই আবহেই এসআইআর-এর খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ হয়েছে। সেই তালিকা থেকে প্রায় ৫৪ লক্ষ নাম বাদ পড়েছে। এই পরিস্থিতিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মন্তব্য রাজ্য রাজনীতিতে নতুন করে বিতর্ক উসকে দিল বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।

ডিসেম্বর ১৭, ২০২৫
রাজ্য

বাংলাদেশি জাহাজের ধাক্কা! ডুবে যাওয়া ট্রলার থেকে মিলল দুই মৎস্যজীবীর দেহ

বাংলাদেশি নৌসেনার জাহাজের সঙ্গে সংঘর্ষের পর গভীর সমুদ্রে ডুবে যাওয়া মৎস্যজীবীদের ট্রলার থেকে মিলল আরও দুজনের দেহ। নামখানার উপকূলে টেনে আনা দুর্ঘটনাগ্রস্ত ট্রলার থেকে ভোররাতে উদ্ধার হয় নিখোঁজ দুই মৎস্যজীবীর দেহ। তাঁদের নাম রঞ্জন দাস ও সঞ্জীব দাস। এখনও তিন জন মৎস্যজীবীর কোনও খোঁজ মেলেনি। তাঁদের নিয়ে উদ্বেগ ক্রমশ বাড়ছে।উদ্ধার হওয়া দেহ দুটি পাওয়া গিয়েছে ট্রলার এফবি পারমিতা-১১-এর কেবিনের ভিতর থেকে। মৎস্যজীবী সংগঠনের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, মৃত রঞ্জন দাসের বাড়ি পূর্ব বর্ধমানে। সঞ্জীব দাস কাকদ্বীপের বাসিন্দা। ট্রলারের কেবিনে আর কোনও নিখোঁজ মৎস্যজীবী আটকে রয়েছেন কি না, তা খতিয়ে দেখা হলেও আর কোনও দেহ পাওয়া যায়নি।গত রবিবার ১৬ জন মৎস্যজীবী নিয়ে ট্রলারটি বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরতে গিয়েছিল। ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক জলসীমানার কাছে আচমকাই ট্রলারটি ডুবে যায়। সেই সময় ভারতীয় উপকূল রক্ষী বাহিনী এবং আশপাশের অন্য ট্রলারের মৎস্যজীবীদের তৎপরতায় ১১ জনকে জীবিত উদ্ধার করা সম্ভব হয়।উদ্ধার হওয়া মৎস্যজীবীদের অভিযোগ, একটি বাংলাদেশি নৌসেনার জাহাজ ইচ্ছাকৃতভাবে তাঁদের ট্রলারে ধাক্কা মারে এবং তারপর ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায়। যদিও এই অভিযোগ বাংলাদেশ নৌসেনার পক্ষ থেকে অস্বীকার করা হয়েছে।দুর্ঘটনার পর পাঁচ জন মৎস্যজীবী নিখোঁজ ছিলেন। তাঁদের খোঁজে গতকাল গভীর রাতে ডুবে যাওয়া ট্রলারটিকে নামখানার উপকূলে টেনে আনা হয়। সেখান থেকেই এদিন উদ্ধার হয় দুজনের দেহ। প্রিয়জনের দেহ ফিরে পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়েন মৃতদের পরিবার। এখনও নিখোঁজ তিন মৎস্যজীবীর খোঁজে দ্রুত তল্লাশির দাবি জানিয়েছেন তাঁদের পরিজনরা।

ডিসেম্বর ১৭, ২০২৫
কলকাতা

খসড়া ভোটার তালিকায় গরম রাজ্য রাজনীতি, নেতাজি ইন্ডোরে তৃণমূলের জরুরি বৈঠক

খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশের একদিনের মধ্যেই রাজ্য রাজনীতিতে তীব্র আলোড়ন। এই খসড়া তালিকা থেকে ৫৮ লক্ষেরও বেশি ভোটারের নাম বাদ পড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। সেই দিনই ভবানীপুরে তৃণমূলের বুথ লেভেল এজেন্টদের সঙ্গে বৈঠক করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এবার কলকাতায় দলের বিএলএ-দের নিয়ে বড় বৈঠক করতে চলেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো।আগামী ২২ ডিসেম্বর কলকাতার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে এই বৈঠক হবে। সেখানে কলকাতার পাশাপাশি হাওড়া ও হুগলির একাংশের বিএলএ-দের ডাকা হয়েছে। খসড়া ভোটার তালিকা ঘিরে তৈরি হওয়া বিভ্রান্তি ও অভিযোগের মধ্যেই এই বৈঠককে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।এসআইআর প্রক্রিয়ায় কোনও বৈধ ভোটারের নাম যাতে বাদ না যায়, সেই বিষয়ে শুরু থেকেই দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক করেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ভোটার তালিকা সংশোধনের এই প্রক্রিয়ায় রাজনৈতিক দলগুলির বিএলএ-দের ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিএলও-দের সঙ্গে তাঁরাই ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে তথ্য যাচাই করেন। কোনও যোগ্য ভোটারের নাম বাদ পড়ছে কি না, সেদিকেই নজর রাখেন তাঁরা।খসড়া তালিকা প্রকাশের পর থেকেই রাজ্যের বিভিন্ন জায়গা থেকে একাধিক অভিযোগ সামনে এসেছে। অনেক ক্ষেত্রে জীবিত ব্যক্তিকে মৃত দেখানো হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। হুগলির ডানকুনি পুরসভার এক তৃণমূল কাউন্সিলরকেও খসড়া ভোটার তালিকায় মৃত দেখানো হয়েছে বলে দাবি। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে সরব হয়েছে তৃণমূল।আগামী ২৩ ডিসেম্বর থেকে ভোটার তালিকা সংক্রান্ত শুনানি শুরু করবে নির্বাচন কমিশন। প্রয়োজনে খসড়া তালিকায় নাম থাকা ভোটারদেরও শুনানিতে ডাকা হতে পারে। এই পরিস্থিতিতে চূড়ান্ত ভোটার তালিকায় কোনও বৈধ ভোটারের নাম যাতে বাদ না যায়, সে জন্য আগেভাগেই তৎপর হয়েছে তৃণমূল।কমিশনের শুনানি শুরুর ঠিক আগের দিন কলকাতার বিএলএ-দের নিয়ে বৈঠকে বসতে চলেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সেই বৈঠকে হাওড়া ও হুগলির কিছু অংশের বিএলএ-রাও থাকবেন। নেতাজি ইন্ডোরের এই বৈঠক থেকে বিএলএ-দের উদ্দেশে মুখ্যমন্ত্রী কী বার্তা দেন, সেদিকেই এখন তাকিয়ে রাজনৈতিক মহল।

ডিসেম্বর ১৭, ২০২৫
কলকাতা

আরজি কর মামলায় বড় মোড়! সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে শুনানি ফিরল কলকাতা হাইকোর্টে

আরজি কর মামলার শুনানি এবার থেকে হবে কলকাতা হাইকোর্টে। এই নির্দেশ দিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট। দেশের সর্বোচ্চ আদালত মামলাটি কলকাতা হাইকোর্টে ফিরিয়ে দিয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আগে দেওয়া সমস্ত নির্দেশ ঠিকমতো মানা হচ্ছে কি না, তা এখন থেকে নজরে রাখবে কলকাতা হাইকোর্ট।সুপ্রিম কোর্ট এদিন সিবিআই-কে নতুন করে স্ট্যাটাস রিপোর্ট জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে। তদন্ত কোন পর্যায়ে রয়েছে, সেই তথ্য নির্যাতিতার পরিবারকে জানাতেও বলা হয়েছে। পাশাপাশি কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতিকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে, আরজি কর সংক্রান্ত মামলাটি হাইকোর্টের কোনও একটি ডিভিশন বেঞ্চে শুনানির জন্য পাঠাতে হবে।উল্লেখ্য, ২০২৪ সালে আরজি কর মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালের ভিতরে এক তরুণী চিকিৎসক পড়ুয়াকে ধর্ষণ ও খুনের অভিযোগ ওঠে। এই ঘটনায় সঞ্জয় রাইয়ের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হয়েছে। তবে নির্যাতিতার মা-বাবার দাবি, এই ঘটনায় একা সঞ্জয় নয়, আরও একাধিক ব্যক্তি জড়িত রয়েছে।মঙ্গলবারও সিবিআইয়ের তদন্ত নিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন নির্যাতিতার বাবা। তিনি বলেন, শিয়ালদহ আদালতে যেসব সওয়াল-জবাব হয়, তার পরের দিনই সেই অনুযায়ী রায়ের কপি পাওয়া যায়। কিন্তু সিবিআই সেই নথিগুলিকে গুরুত্ব দেয় না। তাঁর অভিযোগ, সাত মাস ধরে হাইকোর্টে মামলা চললেও এখনও ডিভিশন বেঞ্চে শুনানি শুরু হয়নি। শুনানি শুরু হলে সিবিআইকে সব প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে।নির্যাতিতার পরিবার আরও দাবি করেছে, এই ঘটনায় বহু মানুষ জড়িত। তাঁদের বক্তব্য, ডিএনএ রিপোর্টেই সেই বিষয়টি স্পষ্ট। একজন মহিলার ডিএনএর সঙ্গে আরও ছজন পুরুষের ডিএনএ পাওয়া গিয়েছে। পরিবার জানে, তাঁরা কারা। এখন তাঁদের একটাই দাবি, সিবিআই সঠিক ভাবে তদন্ত করুক এবং সব দোষীদের সামনে আনুক।

ডিসেম্বর ১৭, ২০২৫
কলকাতা

স্টেডিয়ামে ঢুকতে দেওয়া হল না শুভেন্দুকে, ফের উত্তপ্ত রাজনীতি

যুবভারতী স্টেডিয়াম কাণ্ডের পর ফের উত্তেজনা। বুধবার সকালে স্টেডিয়ামে ঢুকতে গিয়ে বাধার মুখে পড়লেন রাজ্য বিধানসভার বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। ঢুকতে না পেরে তিনি ফিরে যান। তাঁর অভিযোগ, যুবভারতীর সমস্ত গেট বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল।এদিন বেলা বারোটা নাগাদ শুভেন্দু অধিকারী একাধিক বিজেপি বিধায়ককে সঙ্গে নিয়ে যুবভারতী স্টেডিয়ামে পৌঁছন। কিন্তু গেটের বাইরে দাঁড়িয়েই থাকতে হয় তাঁদের। ঢোকার অনুমতি মেলেনি। এর আগেই রাজ্য সরকারের গঠিত বিশেষ তদন্তকারী দলের শীর্ষ পুলিশ কর্তারা স্টেডিয়াম পরিদর্শন করে চলে যান বলে সূত্রের খবর।ঘটনাস্থলেই শুভেন্দু অধিকারী বলেন, রাজ্য সরকার যে অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নেতৃত্বে তদন্ত কমিটি গঠন করেছে, তা তাঁরা মানেন না। সেই কারণেই বিষয়টি আদালতে গিয়েছে। তাঁর দাবি, তদন্ত কমিটি রাজ্য সরকারের প্রভাবমুক্ত হওয়া উচিত। কারণ এই ঘটনায় মূল অভিযোগ রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধেই। তাঁর অভিযোগ, ট্রাফিক ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পুলিশের ছিল, অথচ সেই পুলিশের বিরুদ্ধেই প্রশ্ন উঠছে। পাশাপাশি ক্রীড়া দফতরের ভূমিকা নিয়েও অভিযোগ তোলেন তিনি।পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকালে শীর্ষ পুলিশ কর্তা পীযূষ পান্ডের নেতৃত্বে একটি বিশেষ দল যুবভারতী স্টেডিয়াম পরিদর্শন করে। সেই দলে ছিলেন জাভেদ শামিম, সুপ্রতীম সরকার ও মুরলীধর শর্মা। তাঁরা প্রথমে বিধাননগর পুলিশ কমিশনারেটে যান, পরে স্টেডিয়ামে পৌঁছে গোটা এলাকা ঘুরে দেখেন। তাঁদের পরিদর্শনের পরই যুবভারতীর সমস্ত গেট বন্ধ করে দেওয়া হয় বলে জানা যাচ্ছে।স্টেডিয়ামের বাইরে দাঁড়িয়ে শুভেন্দু অধিকারী বলেন, রাজ্যপালকেও আগে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। রাজ্যপালের সঙ্গে যদি এমন আচরণ করা যায়, তাহলে বিরোধী দলনেতার ক্ষেত্রেও তা করা হতে পারে। তিনি আরও অভিযোগ করেন, দরজা বন্ধ করে সবাই ভিতর থেকে পালিয়ে গিয়েছে।উল্লেখ্য, ঘটনার দিন শনিবার সন্ধ্যাতেও রাজ্যপাল যুবভারতী স্টেডিয়ামে গিয়েছিলেন। সেবারও গেট বন্ধ থাকায় তাঁকে দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করে ফিরে যেতে হয়। পরদিন ফের স্টেডিয়ামে যান রাজ্যপাল। যুবভারতী কাণ্ডকে কেন্দ্র করে ক্রমশ রাজনৈতিক চাপানউতোর বাড়ছে।

ডিসেম্বর ১৭, ২০২৫
কলকাতা

ফের চাকরি বাতিল! পাহাড়ে ৩১৩ শিক্ষক ছাঁটাইয়ের নির্দেশ হাইকোর্টের

ফের শিক্ষক নিয়োগে দুর্নীতির অভিযোগে কড়া পদক্ষেপ নিল কলকাতা হাইকোর্ট। পাহাড় এলাকায় বেআইনি ভাবে শিক্ষক নিয়োগের মামলায় ৩১৩ জন শিক্ষকের চাকরি বাতিলের নির্দেশ দিল আদালত। বুধবার বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর এজলাসে এই নির্দেশ দেওয়া হয়।এর আগে এসএসসি নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় প্রায় ছাব্বিশ হাজার শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর চাকরি বাতিল করেছিল কলকাতা হাইকোর্ট। পরে সুপ্রিম কোর্টও সেই রায় বহাল রেখেছিল। সেই ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই আবারও বড় সিদ্ধান্ত নিল আদালত।এই মামলাটি জিটিএ-র নিয়ন্ত্রণাধীন এলাকার শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত। অভিযোগ, সেখানে নিয়ম ভেঙে বেআইনি ভাবে নিয়োগ করা হয়েছিল। এই মামলায় প্রাক্তন শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের নাম জড়ায়। পাশাপাশি বিনয় তামাং এবং তৃণমূল যুব নেতা তৃণাঙ্কুর ভট্টাচার্যের বিরুদ্ধেও অভিযোগ ওঠে। আদালতে জানানো হয়, যোগ্যতার তোয়াক্কা না করেই নিয়োগ করা হয়েছে।মামলার শুনানিতে নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে অসন্তোষ প্রকাশ করে হাইকোর্ট। আগেই যোগ্য ও অযোগ্য শিক্ষকদের আলাদা তালিকা প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। প্রাথমিক পর্যায়ে এই মামলার তদন্তের জন্য বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসুর একক বেঞ্চ সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দেন। পরে রাজ্য সরকার সেই নির্দেশকে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায়। তবে ডিভিশন বেঞ্চও বিচারপতি বসুর রায় বহাল রাখে। এরপর মামলা পৌঁছয় সুপ্রিম কোর্টে। সেখান থেকে ফের মামলাটি কলকাতা হাইকোর্টে ফিরে আসে।বুধবার শুনানিতে বিচারপতি বসু নির্দেশ দেন, অবিলম্বে এই ৩১৩ জন শিক্ষকের বেতন বন্ধ করতে হবে। আদালতে তিনি প্রশ্ন তোলেন, রাজ্য সরকার কেন এদের দায়িত্ব বহন করবে এবং এদের শিক্ষাগত যোগ্যতাই বা কী। প্রাথমিক ভাবে এই মামলার কাজে সিআইডি-কে দিয়ে তদন্ত চালানোর নির্দেশও দেন তিনি।

ডিসেম্বর ১৭, ২০২৫
বিদেশ

‘ইথিওপিয়া সিংহের দেশ, গুজরাটও তাই’—বিদেশের মাটিতে মোদীর আবেগঘন বার্তা

ইথিওপিয়ার সংসদের যৌথ অধিবেশনে ঐতিহাসিক ভাষণ দিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। ভাষণে তিনি ভারত ও ইথিওপিয়ার মধ্যে গভীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক সম্পর্কের কথা তুলে ধরেন। ইথিওপিয়াকে সিংহের দেশ বলে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তিনি সেখানে নিজেকে ঘরের মানুষের মতো অনুভব করছেন। কারণ তাঁর নিজের রাজ্য গুজরাটও সিংহের জন্যই পরিচিত।এই সফরে ইথিওপিয়ার প্রধানমন্ত্রী ড. আবি আহমেদের হাত থেকে গ্র্যান্ড অনার নিশান অব ইথিওপিয়া সম্মানে ভূষিত হন নরেন্দ্র মোদী। সেই সঙ্গে তিনি ঘোষণা করেন, ভারত ও ইথিওপিয়ার দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ককে এবার কৌশলগত অংশীদারিত্বের স্তরে উন্নীত করা হল।প্রধানমন্ত্রী তাঁর ভাষণে পহেলগাঁওয়ে ২০২৫ সালের এপ্রিল মাসে ঘটে যাওয়া জঙ্গি হামলার পর ইথিওপিয়ার পাশে থাকার জন্য দেশটিকে ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে দুই দেশের অবস্থান এক এবং এই সহযোগিতা ভারতের কাছে অত্যন্ত মূল্যবান।নরেন্দ্র মোদী আরও জানান, গণতন্ত্র, উন্নয়ন এবং গ্লোবাল সাউথের শক্তি হিসেবে উঠে আসার ক্ষেত্রে ভারত ও ইথিওপিয়ার দৃষ্টিভঙ্গি এক। ডিজিটাল পরিকাঠামো, স্বাস্থ্য পরিষেবা এবং আফ্রিকা স্টিল মাল্টিপ্লায়ার ইনিশিয়েটিভ-এর মতো উদ্যোগে দুই দেশের মধ্যে সহযোগিতা আরও বাড়বে বলেও জানান তিনি।এই ভাষণের মাধ্যমে ভারত-ইথিওপিয়া সম্পর্ক যে নতুন উচ্চতায় পৌঁছল, তা কূটনৈতিক মহলে বিশেষ তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করা হচ্ছে।

ডিসেম্বর ১৭, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal