• ২ আষাঢ় ১৪৩২, বৃহস্পতি ১৯ জুন ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

Military

রাজ্য

মুর্শিদাবাদে বাংলাদেশ সীমান্ত এলাকায় কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ

মুর্শিদাবাদ সীমান্তে কেন্দ্রীয় বাহিনীর রুটমার্চ। মুর্শিদাবাদের রানিনগর থানার পুলিশ এবং কেন্দ্রীয় বাহিনীর যৌথ রুটমার্চ। এলাকায় অপ্রীতিকর ঘটনা এড়াতে এবং শান্তি-শৃঙ্খলা বজায় রাখতে এই রুটমার্চ বলে জানিয়েছেন পুলিশ।ওয়াকফ সংশোধনী আইন প্রত্যাহারের দাবিতে জ্বলছিল মুর্শিদাবাদ। অশান্তি ছড়িয়েছিল মুর্শিদাবাদের একাধিক জায়গায়। এলাকায় শান্তি এবং সাধারণ মানুষের মধ্যে আস্থা ফেরাতে গোটা জেলায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন। মহামান্য আদালতের নির্দেশেই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হয় মুর্শিদাবাদ জেলায়। আর যেন কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে । সেই দিকটা লক্ষ রেখেই কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন।

এপ্রিল ১৬, ২০২৫
বিদেশ

কৌশল বদলাচ্ছে রাওয়ালপিন্ডি

রাজনীতি - কূটনীতির দুনিয়ায় একটা কথা আছে,পৃথিবীর প্রায় সব দেশে নিজস্ব সেনাবাহিনী আছে। একমাত্র পাকিস্তানে সেনা বাহিনীর নিজস্ব দেশ আছে। সবাই জানে যে প্রশাসনিক সদর দপ্তর ইসলামাবাদ থেকে পাকিস্তান চলে না। দেশ চলে রাওয়ালপিন্ডির সেনা সদর দপ্তর থেকে। তবে পনের বছর আগে সেনা নায়ক পারভেজ মোশাররফ ক্ষমতা থেকে সরে দাঁড়ানোর পর টলমল পায়ে হলেও পাকিস্তানে গনতান্ত্রিক শাসন প্রক্রিয়া শুরু হয়। তা সত্ত্বেও সে দেশে নির্বাচিত সরকারের প্রানভোমরা সেনা কর্তাদের হাতেই বন্দি থেকেছে। ২০০৭ সালে সেনাবাহিনী বিদেশে আশ্রিত বেনজির ভুট্টোকে দেশে ফিরতে দেয়। কিন্তু দেশে ফিরে নির্বাচনী প্রচারের সময় সন্ত্রাসবাদীরা তাঁকে হত্যা করে। বেনজির কে হত্যা করলেও পরের বছর নির্বাচনে তাঁর স্বামী আসিফ জারদারির নেতৃত্বে পিপিপি ক্ষমতায় আসে। কিন্তু সরকার নিয়ন্ত্রিত হয় সেই সময়ের সেনা অধিকর্তা জেনারেল কায়ানির মর্জিতে। এর পরে ২০১৩ সালে নির্বাচনে জিতে কুর্শীতে বসেন নওয়াজ শরীফ। তখন অনেকেই মনে করেছিলেন সেনা কাঁটা থাকলেও পাকিস্তান বোধহয় গনতন্ত্রের দিকেই হাঁটছে। কিন্তু পাকিস্তান বেপথে হাঁটছে বুঝে খোলস ছেড়ে বেরিয়ে আসে সেনাবাহিনী। বিভিন্ন ভাবে নওয়াজ সরকারের উপর চাপ বাড়াতে থাকেন জেনারেল রাহিল শরিফ। নওয়াজকে কোনঠাসা করতে ইমরান খানের দল পিটিআই কে মদত দেয় রাওয়ালপিন্ডি। সেনা মদতে রাস্তায় নেমে আন্দোলন করে নওয়াজকে কোনঠাসা করেন ইমরান। শেষ পর্যন্ত ২০১৭ সালে দেশের বিচার ব্যবস্থার সঙ্গে হাত মিলিয়ে এক অস্পস্ট অভিযোগে নওয়াজকে ক্ষমতা থেকে সরায় সেনাবাহিনী। তারপরে ২০১৮ সালের নির্বাচনে ভোট লুট করে ইমরান খান কে ক্ষমতায় বসায় রাওয়ালপিন্ডি। শুধু তাই নয় বিভিন্ন কট্টরপন্থী ধর্মান্ধ রাজনৈতিক দলকে জুটিয়ে ইমরান সরকারকে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাইয়ে দেন জেনারেল বাজওয়া।কিন্তু ক্ষমতায় বসার কিছু দিন পরেই হাতের পুতুল ইমরানের সঙ্গে সেনাবাহিনীর সংঘাত বাধে। যার ফলে গতবছরের এপ্রিল মাসে সংসদে অনাস্থা প্রস্তাবে হেরে গিয়ে ইমরান সরকারের পতন হয়। সেনা ইশারায় সমর্থনকারী বিভিন্ন রাজনৈতিক দল সরে দাঁড়ানোয় ইমরান সরকার সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারায়। তবে ক্ষমতা হারালেও ইমরান খানের জনপ্রিয়তা কমার বদলে ক্রমশ বাড়তে থাকে। এমনকি সেনা কর্তাদের মধ্যেও অনেকে ইমরান কে সমর্থন করেন। কিন্তু পিটিআই সমর্থকরা মাত্রাজ্ঞান হারিয়ে ফেলায় পাশার দান ঘুরে যায়। তাদের আন্দোলনের নামে অতিরিক্ত উন্মাদনাই ইমরানের বিপদ ডেকে আনে। চলতি বছরের মে মাসে দূর্নীতির অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত হন ইমরান। এর প্রতিবাদে রাস্তায় নামে পিটিআইয়ের উন্মত্ত সমর্থকরা। সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করার পাশাপাশি সেনাবাহিনীর বিভিন্ন দপ্তরেও তান্ডব চালায় তারা।এক উচ্চপদস্থ সেনাকর্তার বাড়িতেও হামলা হয়। অযাচিত সুযোগ হাতে এসে যায় পাক সেনা অধিকর্তা জেনারেল আসিম মুনিরের। ব্যাপক ধরপাকড় শুরু করে সেনাবাহিনী। পিটিআইয়ের বহু সমর্থক এবং নেতাদের গ্ৰেপতার করা হয়। বিপদ বুঝে অনেক নেতা রাতারাতি শিবির বদলে ফেলে। সেনাবাহিনীর ভয়ে পিটিআইয়ের বহু শীর্ষ নেতা শিবির ছেড়ে বেরিয়ে আলাদা দল গড়ে। ফলে পিটিআই এখন প্রায় অস্তিত্বহীন একটি রাজনৈতিক দল।এই পরিস্থিতিতে শাসনকালের মেয়াদ শেষ হওয়ার তিনদিন আগে ৯ ই অগাষ্ট পাক প্রেসিডেন্ট আরিফ আলভি জাতীয় সংসদ ভেঙে দেন। পাকিস্তানের সংসদীয় আইন অনুসারে পরবর্তী নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত দেশ চালাবে কেয়ারটেকার সরকার। এই কেয়ারটেকার সরকারের আইন এনেছিলেন পাকিস্তানের প্রয়াত স্বৈরতন্ত্রী শাসক জেনারেল জিয়াউল হক। ১৯৮৫ সালে তার শাসন কালে এই আইন পাস করানো হয়। পাক সংবিধানের ২২৪ নম্বর ধারায় কেয়ারটেকার সরকারের প্রধানমন্ত্রী নিয়োগে অনুমোদন দেন দেশের প্রেসিডেন্ট। পাক সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচিত সরকারের মেয়াদ শেষ হলে পরবর্তী তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন করতে হবে। সেই অন্তর্বতী সময় দেশ চলবে কেয়ারটেকার প্রধানমন্ত্রীর শাসনে। এবার এই অন্তর্বতী সময় পার করেও কেয়ারটেকার সরকারই দেশ চালাবে বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক বিশেষজ্ঞরা। মুসারফ জমানার পর থেকে নির্বাচিত সরকারকে চাপে রেখে দেশ চালানোর কৌশল বর্তমান জেনারেল আসিম মুনীর বদলাচ্ছেন বলে মনে করা হচ্ছে। ইতিমধ্যেই দুটি বিষয় সামনে আসায় বিশেষজ্ঞদের এই অনুমান আরো দৃঢ় হয়েছে। প্রথম বিষয়টি হল, শাহবাজ শরিফের সরকার মেয়াদ ফুরোনোর কিছুদিন আগে ডিজিটাল জনগণনায় সিলমোহর দেয়। এখন কেয়ারটেকার সরকার জনগণনা শুরু করলে তা শেষ হতে প্রায় চার মাস সময় লাগবে। ২০১৭ সালে জনগণনা অনুযায়ী পাকিস্তানের জনসংখ্যা একুশ কোটি। মনে করা হচ্ছে, এবার জনগণনায় তা বেড়ে ২৫-২৬ কোটিতে পৌঁছবে। সেক্ষেত্রে দেশের আইন অনুসারে পরবর্তী নির্বাচনের আগে জনসংখ্যার নিরিখে সংসদীয় আসন সংখ্যার ডিলিমিটেশন প্রক্রিয়া শেষ করতে হবে। এই প্রক্রিয়া শেষ করতে আরো চার মাস সময় লাগবে। ফলে আগামী আট মাসের মধ্যে নির্বাচন হওয়া সম্ভব নয়।দ্বিতীয় বিষয়টি হল, গত ১লা জুলাই থেকে শাহবাজ সরকার আইন সভায় প্রায় একশোটি আইনে সংশোধনী এনেছে। এর মধ্যে এমন কয়েকটি আইন রয়েছে যা সংশোধিত হওয়ায় কেয়ারটেকার সরকারের ক্ষমতার এক্তিয়ার বেড়েছে। এই ক্ষমতা বাড়ার ফলে দেশ চালানোর দৈনন্দিন কাজের বাইরে আরও অনেক বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে কেয়ারটেকার সরকার। যেমন জলসম্পদ ও প্রচলিত এবং অপ্রচলিত বিদ্যুৎ শক্তির মতো প্রাকৃতিক ক্ষেত্র ও পরিকাঠামো গড়ার কাজে সেনাবাহিনীকে অগ্ৰাধিকার দিতে পারবে কেয়ারটেকার সরকার। এছাড়াও বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত নিতে পারবে এই সরকার। এর পাশাপাশি সংশোধনী এনে বিভিন্ন নিরাপত্তা সংস্থাকে অবাধ ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে নাগরিক স্বাধীনতা ও মুক্তচিন্তার পরিসরকে সংকুচিত করা হয়েছে।দেশ চালানোর এই নতুন নক্সা তৈরির পেছনে জেনারেল আসিম মুনিরের মস্তিষ্ক রয়েছে বলে মনে করছেন পাকিস্তান বিশেষজ্ঞরা। তাঁদের মতে জেনারেল মুনিরের চাপেই শাহবাজ সরকারকে এই সংশোধনীগুলি পাস করাতে হয়েছে। এর ফলে কেয়ারটেকার সরকারের ক্ষমতা এখন নির্বাচিত সরকারের সমান। তাই নির্বাচন পিছিয়ে দিয়ে কেয়ারটেকার সরকারকে সামনে রেখে দেশ চালানোর আসল ক্ষমতা জেনারেল আসিম মুনিরের হাতেই থেকে যাবে। পাকিস্তানের ইতিহাস বলছে কেয়ারটেকার সরকারের মাথায় বরাবরই সেনা কর্তাদের পছন্দের লোকই বসেছেন। যদিও খাতায় কলমে কেয়ারটেকার সরকারের প্রধানমন্ত্রীর নাম ঠিক করেন বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী ও প্রধান বিরোধী দলের শীর্ষ নেতা। এবার ও তার ব্যতিক্রম হয়নি। কেয়ারটেকার সরকারের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে বালোচিস্তানের সেনেটর আনোয়ারুল হক কাকরের নাম তাঁরাই ঠিক করেছেন। ২০১৮ সালে সেনেটর নির্বাচিত হন কাকর। পাক রাজনীতিতে খুবই অল্প পরিচিত নাম। তীব্র অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক টালমাটালের মধ্যে এমন স্বল্প পরিচিত রাজনীতিকের হাতে দেশের শাসনভার যাওয়ায় অনেকেই বিস্মিত। আন্তর্জাতিক কূটনীতি ও রাজনীতি বিশেষজ্ঞদের অনুমান জেনারেল আসিম মুনিরের আস্থাভাজন বলেই কাকরকে প্রধানমন্ত্রী পদে বসানো হয়েছে।

আগস্ট ১৩, ২০২৩
দেশ

ফিরে এল পুলওয়ামার স্মৃতি, পুঞ্চে জঙ্গি হামলায় শহিদ ৫ সেনা জওয়ান-জখম বহু

পুলওয়ামার স্মৃতি ফিরল পুঞ্চে। বৃহস্পতিবার জম্মুতে জঙ্গিদের গ্রেনেড হামলায় পাঁচ সেনা জওয়ান শহিদ হয়েছেন। নর্দান কমান্ডের সদর কার্যালয়ের তরফে বলা হয়েছে, ঘটনার সময় অতিরিক্ত বৃষ্টি পড়ছিল। স্বভাবতই দৃশ্যমানতাও কম ছিল। সেই সুযোগেই এই কাণ্ড ঘটিয়েছে জঙ্গিরা। জঙ্গিদের ছোড়া গ্রেনেডে জওয়ানদের গাড়িতে দাউ দাউ করে আগুন লেগে যায়। তাতেই প্রাণ হারান ৫ সেনা জওয়ান। জখম হন অনেকে।বৃহস্পতিবার দুপুর গড়িয়ে ৩টে নাগাদ ঘটনাটি ঘটে। ঘটনার সময় সেনাবাহিনীর গাড়িটি রাজৌরি সেক্টরের ভিম্বার গালি এবং পুঞ্চের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছিল। জানা গিয়েছে, নিহত জওয়ানরা রাষ্ট্রীয় রাইফেলসের সদস্য। মূলত সন্ত্রাস দমনের জন্য তাঁদের উপত্যকায় নিয়োগ করা হয়েছিল। এই হামলায় মৃত্যুর পাশাপাশি বেশ কয়েকজন সেনা জওয়ান আহতও হয়েছেন। জখমদের রাজৌরির সেনা হাসপাতালে চিকিৎসা চলছে। জঙ্গি হামলার পর ঘটনাস্থল ঘিরে জোরদার তল্লাশি শুরু করেছেন সেনাবাহিনীর জওয়ানরা।পুঞ্চে সেনা জওয়ানদের গাড়িতে আগুন লেগে গিয়েছে, প্রথমে এই খবর জানানো হয়েছিল। অবশেষে সন্ধের পর সত্যিটা সামনে আসে। প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং টুইটে লেখেন, পুঞ্চ জেলার (জম্মু অ্যান্ড কাশ্মীর) ট্র্যাজেডিতে মর্মাহত। সেখাানে একটি ট্রাকে আগুন লাগায় ভারতীয় সেনাবাহিনী তার সাহসী সৈন্যদের হারিয়েছে। এই দুঃখজনক সময়ে, আমি মানসিকভাবে শোকাহত পরিবারগুলোর পাশে আছি। হামলার পর পর ভিম্বার গালি-পুঞ্চ সড়কে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। ঘুরপথে গাড়ি চলাচল করতে থাকে।

এপ্রিল ২০, ২০২৩
রাজ্য

গাড়ি ভাঙছে, গাড়ি পুড়ছে, আইন-শৃঙ্খলা হাতের বাইরে, সেনা নামানো হোকঃ শুভেন্দু

বিজেপির সর্বভারতীয় মুখপাত্র নুপুর শর্মার মন্তব্যের প্রতিবাদে এদিনও হাওড়ার বিভিন্ন জায়গায় বিক্ষোভ জারি ছিল। প্রতিবাদ কার্যত তান্ডবে পরিনত হয়। গাড়ির পর গাড়ি ভেঙে-পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। উলুবেড়িয়ায় বিজেপির কার্যালয় পুড়িয়ে দিয়েছে বিক্ষোভকারীরা। ডোমজুর থানা আক্রান্ত হয়েছে। এই ঘটনা সামলাতে সেনা নামানোর আর্জি জানিয়েছেন বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।গতকাল, বৃহস্পতিবার হাওড়ায় জাতীয় সড়কে অবরোধের জেরে সাধারণ মানুষ চরম ভোগান্তিতে পড়েছিল। এদিন রীতিমোত তান্ডব চালায় বিক্ষোভকারীরা। বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেন, আইন-শৃঙ্খলা হাতের বাইরে চলে গিয়েছে। গতকাল অবরোধের ফলে রাস্তায় সন্তান প্রসব করার ঘটনা ঘটেছে। প্রতিবাদের নামে বিশৃঙ্খলা চলছে। যা নিয়ন্ত্রণে রাজ্য সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থ। কেন রাজ্য সরকার প্যারামিলিটারি ও মিলিটারিকে নামাল না। আমি সিপিএমের সব কথার নিন্দা করেও বলব, রিজানুরের সময় মিটিলারি ডেকে তৎকালীন মুখ্যসচিব মানুষের সম্পত্তি রক্ষা করেছিলেন।শুভেন্দুর বক্তব্য, উলবেড়িয়াসহ হাওড়ায় কয়েকশো গাড়ি ভাঙা হয়েছে, গাড়ি পোড়ানো হয়েছে। গোটা রাজ্যের আইন-শৃঙ্খলা হাতের বাইরে চলে গিয়েছে। বিরোধী দলনেতা হিসাবে রাজ্যপালকে একাধিক ভিডিও পাঠিয়েছি। টুইট করেছি। এখন ইমেল করে আর্মি নামিয়ে মানুষের জীবন সম্পত্তি রক্ষা করতে অনুরোধ করেছি। বিক্ষোভকারীদের মূল লক্ষই বিজেপি। তৃণমূলের উসকানি আছে। বিজেপির জেলা কার্যলয়ে আগুন লাগিয়ে দিয়েছে। নির্বাচন পরবর্তী হামলার মতো পরিস্থিতি তৈরি করেছে। এসএসসি দুর্নীতির অভিমুখ ঘুরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে।

জুন ১০, ২০২২
রাজ্য

বুথের ১০০ মিটারের মধ্যে ভোট সামলাবে আধাসেনা

ভোটকেন্দ্রের ১০০ মিটারের মধ্যে রাজ্য পুলিশের প্রবেশাধিকার নেই। পুরোটাই কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে থাকবে। পশ্চিমবঙ্গে আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় এমনই সিদ্ধান্ত নির্বাচন কমিশনের। একশো মিটারের বাইরে রাজ্য পুলিশ মোতায়েন করে আইনশৃঙ্খলায় নজর রাখা হবে।অন্য রাজ্যের তুলনায় পশ্চিমবঙ্গে বরাবরই ভোটদানের হার বেশি। এবার রাজ্যে কোভিড আবহে নির্বাচন হচ্ছে। ফলে বিধি মানতে গেলে এবার ভোটের লাইন আরও দীর্ঘ হবে। সে কারণেই ভোটকেন্দ্রকে মূলত দুটি অংশে ভেঙে ফেলার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। ঠিক হয়েছে, বুথের প্রথম একশো মিটারের দায়িত্বে থাকবে কেন্দ্রীয় বাহিনী। পরবর্তী একশো মিটারে ভোটের লাইন ও আইনশৃঙ্খলা দেখবে রাজ্য পুলিশ। প্রথম দফায় সব বুথকে স্পর্শকাতর হিসাবে চিহ্নিত করেছে কমিশন। জানা গিয়েছে, বুথের একশো মিটার ব্যাসার্ধের নিরাপত্তার দায়িত্ব থাকবে আধাসেনার হাতে। আরও জানা গিয়েছে, রাজনৈতিক দলের অস্থায়ী বুথগুলোও এবার ২০০ মিটারের বাইরে রাখতে হবে।পশ্চিমবঙ্গের ভোটে বরাবরই পর্যাপ্ত সংখ্যক বাহিনী এলেও ঠিক মতো মোতায়েন হয় না। এব্যাপারেও এবার কড়া মনোভাব নিয়েছে কমিশন। সূত্রের খবর, জেলাগুলোকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে ভোটের ৭২ ঘণ্টা আগে থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর গতিবিধির ভিডিওগ্রাফি ও ফোটো কমিশনে পাঠাতে হবে। এছাড়াও এবার এসডিওর অধীনে এক কোম্পানি আধাসেনা রিজার্ভ থাকবে। যে কোনও প্রয়োজনে তাদের ব্যবহার করা হবে।এবার রাজ্যে সর্বোচ্চ সংখ্যক বাহিনী মোতায়েন রেখে ভোট হচ্ছে। প্রথম দফা নির্বাচনে বাহিনী মোতায়েনের এই পরিকল্পনা সাফল্য পেলে পরের দফাগুলোর জন্যও একই ব্যবস্থা রাখা হবে বলে সূত্রের খবর। রাজ্য মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক দপ্তরের এক কর্তার কথায়, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাই এবার চ্যালেঞ্জ। আর যে কোনও মূল্যে তা নিশ্চিত করতে চাইছে কমিশন। ষোলোর বিধানসভা নির্বাচনে রাজ্যে মোতায়েন ছিল প্রায় ৭২৫ কোম্পানি বাহিনী। ২০১৯-এর লোকসভা নির্বাচনে মোট ৭৪৭ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করেছিল কমিশন। একুশে রাজ্যে ব্যবহার করা হবে মোট ৯৫৫ কোম্পানি আধাসেনা। যা কিনা সর্বকালীন রেকর্ড। বর্তমানে রাজ্যে রয়েছে ৪৯৫ কোম্পানি বাহিনী। জানা গিয়েছে, ২৫ মার্চের আগে আসবে আরও ২১০ কোম্পানি। কমিশন সূত্রে খবর, প্রথম দফায় প্রায় এগারো হাজার বুথের নিরাপত্তার দায়িত্বে সব মিলিয়ে মোতায়েন থাকবে ৭৩২ কোম্পানি বাহিনী। শুধু বুথেই মোতায়েন রাখা হবে ৬৫৭ কোম্পানি আধাসেনা। সেক্টরের জন্য তৈরি থাকবে ১৪ কোম্পানি বাহিনী।

মার্চ ১৭, ২০২১
রাজ্য

রাজ্যে আরও ২১০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী

রাজ্যে অবাধ এবং সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করতে নিরাপত্তায় কোনওরকম খামতি রাখতে রাজি নয় নির্বাচন কমিশন। সেই লক্ষ্যে এবার রাজ্যের ভোটে কাজে লাগানো হতে পারে রেকর্ড সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনী। কমিশন সূত্রের খবর, প্রথম দুদফার নির্বাচনের আগেই আরও অন্তত ২১০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে মোতায়েন হতে চলেছে। জানা গিয়েছে, ২৫ মার্চের আগে গোটা রাজ্যে মোট ৭০৫ কোম্পানি বাহিনী মোতায়েন হয়ে যাবে। আগামী দিনে প্রয়োজনে এই সংখ্যাটা আরও বাড়তে পারে। এদিকে, নন্দীগ্রামে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আহত হওয়ার পর নড়েচড়ে বসেছে কমিশন। সূত্রের খবর, এই ঘটনার জেরেই রাজ্যের তারকা প্রচারকদের নিরাপত্তা আরও বাড়তে চলেছে। তবে এ নিয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি।২০১৯-এর লোকসভা ভোটের নিরিখে পশ্চিমবঙ্গে স্পর্শকাতর এলাকার সংখ্যা বেড়েছে অন্তত দশ গুণ! চ্যালেঞ্জ সামলাতে তাই এবার রাজ্যের ১০০ শতাংশ বুথই স্পর্শকাতর ধরে এগোচ্ছে নির্বাচন কমিশন। এবং সব বুথেই একাধিক কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ান যাতে মোতায়েন করা যায়, তা নিশ্চিত করার পরিকল্পনা করেছে রাজ্যের মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তর। রাজ্য মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক দপ্তর সূত্রের খবর, এবার বাহিনী মোতায়েন পরিকল্পনায় চূড়ান্ত অনুমোদন দেবেন কমিশন নিযুক্ত দুই বিশেষ পর্যবেক্ষক। বুথের নিরাপত্তার দায়িত্ব পুরোপুরি থাকছে কেন্দ্রীয় বাহিনীর উপর। সম্ভবত সেকারণেই আরও বেশি সংখ্যক বাহিনী আনানো হচ্ছে।এদিকে, নন্দীগ্রামে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আহত হওয়ার পর রাজ্যের হেভিওয়েট তারকা প্রচারকদের নিরাপত্তা বাড়ানোর ব্যাপারে ভাবনা চিন্তা শুরু করেছে মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তর।

মার্চ ১৩, ২০২১
বিদেশ

মায়ানমারে সেনা অভ্যুত্থান, বৈঠকে রাষ্ট্রঙ্ঘের নিরাপত্তা পরিষদ

মেকি গণতন্ত্রের এক দশক না কাটতেই ফের মায়ানমারের দখল নিয়েছে সর্বশক্তিমান জুন্টা। সামরিক বাহিনীর হাতে বন্দি নোবেলজয়ী রাষ্ট্রপ্রধান অং সান সুচি।এই পরিস্থিতিতে এবার দেশটিতে গণতন্ত্র রক্ষায় আসরে নেমেছে রাষ্ট্রসঙ্ঘ।জানা গিয়েছে, মায়ানমার নিয়ে মঙ্গলবার জরুরি বৈঠকে বসতে চলেছ রাষ্ট্রসংঘের নিরাপত্তা পরিষদ। দেশটিতে সেনা অভ্যুত্থানের ঘটনাকে গণতন্ত্রের উপর ভীষণ আঘাত বলে মন্তব্য করেছেন রাষ্ট্রসঙ্ঘের মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস। রাষ্ট্রসঙ্ঘে ব্রিটেনের দূত বারবারা উডওয়ার্ড সাফ জানিয়েছেন, গত নভেম্বর মাসে মায়ানমারে অনুষ্ঠিত নির্বাচনের ফলাফলকে বৈধ হিসেবে গণ্য করা হবে। নেত্রী সুচির দ্রুত মুক্তির জন্য চেষ্টা করবে লন্ডন। রাষ্ট্রসঙ্ঘের প্রতিনিধি স্তেফানি দুজারিক জানিয়েছেন, ফোন ও ইন্টারনেট পরিষেবা বন্ধই থাকায় মায়ানমারের রাজধানী নাইপিদাওয়ে থাকা অধিকারিকদের কোনও যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। এই অভ্যুত্থানের ফলে রাখাইন প্রদেশে থাকা রোহিঙ্গাদের জীবন আরও কঠিন হয়ে উঠবে।উল্লেখ্য, সোমবার মায়ানমারের শাসকদল ন্যাশনাল লিগ অফ ডেমোক্র্যাটিক পার্টির মুখপাত্র মায়ও নায়ান্ট জানান, আচমকা কউন্সিলর সুচি, প্রেসিডেন্ট উইন মিন্ট ও অন্য নেতাদের আটক করে সেনাবাহিনী। রোহিঙ্গা ইস্যু থেকে শুরু করে একাধিক বিষয়ে বিগত দিনে সেনাবাহিনীর সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়েছে সুচি সরকারের। নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগও করেছে জুন্টা (বার্মিজ সেনাবাহিনী)।

ফেব্রুয়ারি ০২, ২০২১

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

১০০ দিনের কাজ নিয়ে হাইকোর্টে বড় ধাক্কা কেন্দ্রীয় সরকারকে

গতকালই ওবিসি মামলায় হাইকোর্টে জোরদার ধাক্কা খেয়েছে রাজ্য সরকার। এবার ১০০ দিনের কাজ নিয়ে বড় ধাক্কা খেল কেন্দ্রীয় সরকার। বুধবার নজিরবিহীন একটি নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। পশ্চিমবঙ্গে ফের ১০০ দিনের কাজের প্রকল্প চালু করতে হবে, এই মর্মে কেন্দ্রীয় সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। আগামী ১ আগস্ট থেকেই এই প্রকল্প চালু করতে নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের বেঞ্চ।উল্লেখ্য, বাংলায় ১০০ দিনের কাজের টাকা বহুদিন ধরে আটকে রেখেছে কেন্দ্র, এই অভিযোগ করে আসছে রাজ্য সরকার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু করে তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ রাজ্য সরকারের একাধিক মন্ত্রী এই ব্যাপারে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বারবার সমালোচনায় সরব হয়েছেন। কেন্দ্রীয় সরকারের দাবি, পশ্চিমবঙ্গে ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে লাগামহীন দুর্নীতি হয়েছে। এই দুর্নীতির তদন্তে কেন্দ্র বেশ কয়েকটি দলও বাংলার জেলায় জেলায় পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।কেন্দ্রের অ্যাডিশনাল সলিসিটর জেনারেল অশোক চক্রবর্তী আদালতে জানিয়েছিলেন, ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে পশ্চিমবঙ্গে মোট ৫ কোটি ৩৭ লক্ষ টাকা বন্টনের ক্ষেত্রে গরমিল ধরা পড়েছে।। তার মধ্যে ২ কোটিরও বেশি টাকা পুনরুদ্ধার করা গিয়েছে। হুগলি, মালদা, বর্ধমান, দার্জিলিংয়ের মতো জেলাগুলিতে ১০০ দিনের কাজের টাকা বন্টনের ক্ষেত্রে দুর্নীতির অভিযোগ পেয়েছে কেন্দ্রের প্রতিনিধি দল। ১০০দিনের কাজের প্রকল্পে টাকা বন্টনের ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গে বেনজির দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ কেন্দ্রের।রাজ্যে ১০০ দিনের কাজের প্রকল্প আটকে থাকা নিয়ে মামলার শুনানি বুধবার ছিল কলকাতা হাইকোর্টে। এদিন উভয় পক্ষের সওয়াল-জবাব শুনেছেন প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ। এরপর প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছেন যে শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গের জন্যই বিশেষ কোনও বেঁধে দিতে পারে কেন্দ্র। এই রায়ের পর সোচ্চার হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছেন, ১০০ দিনের পুরনো বকেয়া টাকা ফেরত দিতে হবে।

জুন ১৮, ২০২৫
রাজ্য

তোলা না দেওয়ায় গাছে বেঁধে কাপড় ব্যবসায়ীকে মারধর

পাঁচ লক্ষ টাকা তোলা না দেওয়ায় গাছে বেঁধে এক কাপড় ব্যবসায়ীকে মারধর এবং সালিশি করে গ্রাম ছাড়া করার অভিযোগ উঠলো স্থানীয় একদল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে কালিয়াচক থানার ফতেখানি এলাকায়। এই ঘটনায় আক্রান্ত ব্যবসায়ীর পরিবার কালিয়াচক থানার দ্বারস্থ হলেও চারদিন পরে পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ। অবশেষে বুধবার ওই ব্যবসায়ী দম্পতি সমস্ত ঘটনার বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ জানালেন পুলিশ সুপারের কাছে। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুরো বিষয়টি নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন মালদার পুলিশ সুপার প্রদীপ কুমার যাদব। এদিকে কালিয়াচকের ওই ব্যবসায়ীর ওপর আক্রমণ এবং পাঁচ লক্ষ টাকা তোলাবাজির ঘটনায় রীতিমতো অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন জেলার সর্ববৃহৎ ব্যবসায়ীদের সংগঠন মালদা মার্চেন্ট চেম্বার অফ কমার্সের কর্মকর্তারা। সংশ্লিষ্ট সংগঠনের সভাপতি জয়ন্ত কুন্ডু জানিয়েছেন, এই ধরনের ঘটনার আমরা তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। বারবার যদি ব্যবসায়ীদের ওপর দুষ্কৃতীদের হামলা নেমে আসে, তাহলে আমরা যাব কোথায়। অবিলম্বে পুলিশ সুপার যাতে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করে, সেই আবেদন জানাচ্ছি। এদিকে পুলিশকে অভিযোগে কালিয়াচক থানার ফতেখানি এলাকার পোশাক ব্যবসায়ী মহম্মদ রহিম বিশ্বাস জানিয়েছেন, পুরনো একটি মামলার ঘটনায় গত শনিবার এলাকার এক কুখ্যাত দুষ্কৃতী জহরুল খান এবং তার দলবল তাকে বাড়ির সামনে থেকে তুলে নিয়ে যায়। তাদের একটি ডেরায় তাঁকে গাছে বেঁধে ব্যাপক মারধর করা হয়। এরপর পাঁচ লক্ষ টাকার তোলা চাওয়া হয়। সেই টাকা না দেওয়ায় আশেপাশের আরও কিছু সাগরেদদের জুটিয়ে সালিশি ডাকা হয়। সেই সালিশির মাধ্যমে তাদের পরিবারকে গ্রাম ছাড়া করার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। আর এই ঘটনার পর থেকেই গত চারদিন ধরেই ওই ব্যবসায়ী পরিবার নিজের বাড়ি ছেড়ে অন্য এক আত্মীয়ের বাড়িতে আত্মগোপন হয়ে রয়েছেন। এমনকি ফতেখানি স্ট্যান্ডের কাছে ওই ব্যবসায়ী তার নিজের পোশাকে শোরুম খুলতে পারছেন না।

জুন ১৮, ২০২৫
রাজ্য

বাংলা দিবস পালন নিয়ে বিজেপিকে কড়া তোপ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের

বাংলা দিবস পালন নিয়ে ফের বিজেপি ও তৃণমূলের মধ্যে বাগযুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। আগামী ২০ জুন বাংলা দিবস পালন করা হবে বলে উত্তরপ্রদেশের বিশেষ সচিব পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি দফতরকে একটি চিঠি দিয়েছে। আলাদা করে বাংলা দিবস পালনের দিন নির্ধারণ নিয়ে এবার প্রশ্ন তুললেন খোদ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই ইস্যুতে BJP-র কড়া জবাব দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।বুধবার সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ২০ জুন প্রতিটি রাজ্যের রাজভবনে বাংলা দিবস পালন করা হবে বলে ঠিক করা হয়েছে। এই তারিখ কীভাবে ঠিক করা হল? দেশ স্বাধীন হয়েছে ১৫ আগস্ট। বাংলার প্রতিষ্ঠা দিবস আপনারা ঠিক করে দেবেন? বিজেপি ইচ্ছা মতো চাপিয়ে দেবে? এটা বাংলাকে চরম অসম্মান বলে আমরা মনে করছি। বাংলা দিবস বাংলার সরকার পালন করবে। সেটা ১ বৈশাখ।এদিন কেন্দ্রকে নিশানা করে মুখ্যমন্ত্রীর আরও তোপ, সব বুলডোজ করছে, দেশে জুমলা সরকার চলছে। পেহেলগাঁওয়ের পর সবাই বিশেষ অধিবেশন ডাকার কথা বলেছে। বিরোধীরা সবাই অধিবেশন ডাকার কথা বলেছিল। কেন বিশেষ অধিবেশন ডাকা হবে না?একশো দিনের কাজের টাকা চার বছর ধরে বন্ধ করেছে। আবাস যোজনার টাকা দিচ্ছে না। রাজ্য সরকার নিজে সেই টাকা খরচ করে উন্নয়ন বজায় রেখেছে।

জুন ১৮, ২০২৫
রাজ্য

ভাগীরথী সেতুতে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা, লরির চাকায় পিষ্ঠ হয়ে মৃত্যু রোগীর

মুর্শিদাবাদের জঙ্গিপুর ভাগীরথী সেতুর উপর ঘটল মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। বুধবার দুপুরে চলন্ত লরির চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হল এক বৃদ্ধের। মৃতের নাম হরেন মণ্ডল (৬৩)। তিনি ঝাড়খণ্ডের পাকুর জেলার বাসিন্দা বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে।জানা গিয়েছে, বুধবার সকালেই অসুস্থতা জনিত কারণে হরেন মণ্ডলকে জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাঁর সঙ্গে ছিলেন পুত্রবধূ। দুপুরে বৌমা ফুলতলা বাজারে ফল কিনতে গেলে অনেকক্ষণ কেটে গেলেও তিনি না ফেরায়, চিন্তায় পড়ে বৃদ্ধ খুঁজতে বের হন। খুঁজতে খুঁজতে উঠে পড়েন ভাগীরথী সেতুর উপর। সেই সময় এক চলন্ত লরির সামনে পড়ে যান তিনি। অসাবধানতাবশত লরির চাকায় পিষ্ট হন হরেন মণ্ডল। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।ঘটনাস্থলে পৌঁছায় রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশ ও রঘুনাথগঞ্জ সদর ট্রাফিক গার্ড। কিছু সময়ের জন্য সেতুর উপর যান চলাচল ব্যাহত হয়। পরে পুলিশ ব্যবস্থা নিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে। মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশ। দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ কী, লরি চালকের গাফিলতি ছিল কিনাতা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।এই দুর্ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকাজুড়ে। হাসপাতালে ভর্তি রোগীর এমন মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবার ও হাসপাতাল চত্বরে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পরেও কি ভাবে রাজ্য সড়কে পৌছালো ঐ রুগী তা নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে একলাবাসীর মধ্যে।

জুন ১৮, ২০২৫
রাজ্য

রায়নার বিধায়কের কন্যার নামকরণ করলেন মুখ্যমন্ত্রী

রায়নার বিধায়ক শম্পা ধারার শিশু কন্যার নামকরণ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার বিধানসভাতেই বিধায়ক শম্পা ধারা কন্যা সন্তান নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সামনে হাজির হন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিধায়ক শম্পা ধারার শিশু কন্যার নাম রাখেন ঐশী। আশাপূরণ হওয়ায় শম্পা ধারা বেজায় খুশি। মেয়ের অন্নপ্রাসন অনুষ্ঠানের দিনও নির্দিষ্ট করে ফেলেছেন বিধায়ক। সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়ার জন্য শম্পা ধারা এদিন মুখ্যমন্ত্রী সহ সকল বিধায়ককে নিমন্ত্রণও করেন।শম্পা ধারার কন্যার এখন বয়স মাত্র সাড়ে চার মাস। বাংলার অগ্নিকন্যা তথা বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অন্তত তাঁর কন্যার নামকরণ করে আশীর্বাদ করুন, এমনটাই স্বপ্ন ছিল রায়নার তৃণমূল বিধায়কের। সেই স্বপ্ন পূরণের লক্ষে নিজের শিশু কন্যাকে সঙ্গে নিয়ে সোমবার দুপুরে বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর ঘরের সামনে পৌছে যান পূর্ব বর্ধমানের বিধায়ক। মুখ্যমন্ত্রী ঘর থেকে বের হতেই বিধায়ক শম্পা তাঁর কন্যার নামকরণ করার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করেন। নিজের দলের বিধায়কের সেই অনুরোধ ফেরাননি মুখ্যমন্ত্রী।শম্পা ধাড়া জানান, চলতি বছরের ২৩ জানুয়ারি তাঁর কন্যা সন্তানের জন্ম হয়েছে। শম্পা ধারার কথা অনুযায়ী নাম করণ করে দেওয়ার পর তাঁর মেয়ের মাথায় হাত দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আশীর্বাদ করেছেন। এটাই তো তাদের কাছে অনেক বড় পাওয়া। এর জন্য তিনি গর্বিত বোধ করছেন।তাঁর খুব আনন্দও হচ্ছে।

জুন ১৭, ২০২৫
বিনোদুনিয়া

কেশরী চ্যাপ্টার টু, ইতিহাস বিকৃত করার ভয়ঙ্কর অভিযোগ

ইতিহাসের একটি পরিচিত অধ্যায় ইংরেজ শাসনের সময় বিখ্যাত স্বাধীনতা সংগ্রামী ও বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বোস ও প্রফুল্ল চাকী কুখ্যাত ইংরেজ জাজকে বধ করার চেষ্টা করেছিল। এর ভিত্তিতে ক্ষুদিরাম বোসের ফাঁসি হয়েছিল এবং প্রফুল্ল চাকীও পুলিশের হাতে যাতে ধরা না পড়ে তার জন্য নিজের প্রাণ নিজের হাতে নিয়েছিল। বিধাননগর দক্ষিণ থানাতে অভিযোগ এসেছে যে একটি সিনেমা ইদানিংকালে লাইভ স্ট্রিমিং হচ্ছে সিনেমাটির নাম হচ্ছে কেশরী চ্যাপ্টার টু। সেই সিনেমাটি জিও হটস্টারে দেখানো হচ্ছে লাইভ স্ট্রিমিং এর মাধ্যমে সেখানে একটা দৃশ্যে দেখানো হয়েছে যে ক্ষুদিরাম বোসের নামকে ক্ষুদিরাম সিং বলা হয়েছে এবং প্রফুল্ল চাকির সেখানে কোন উল্লেখ নেই।বিখ্যাত স্বাধীনতা সংগ্রামী অরবিন্দ ঘোষের ছোট ভাই বিরেন্দ্র কুমার ঘোষ তিনি ও বিপ্লবী ছিলেন উনার নামটাকে বারিন্দ্রা কুমার বলে বলা হচ্ছে। শুধুমাত্র ঐতিহাসিক তথ্যগুলোকে বিকৃত করা হয়নি, বরঞ্চ স্বাধীনতা সংগ্রামী যারা আছেন তাদের নামটাকে বিকৃত করে তাদের গরিমাটাকে কিছুটা হলেও ম্লান করার চেষ্টা হয়েছে এবং করা হয়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে একটা কেস করা হয়েছে। এটাও দেখানো হয়েছে খুদিরাম বোস এবং বারিন্দ্র ঘোষ ওনারা অমৃতসরের ছাত্র ছিলেন। এই পরিপ্রেক্ষিতে অভিযোগটা করা হয়েছে। আর সেই অভিযোগের ভিত্তিতে বিধান নগর দক্ষিণ থানাতে একটি কেস রুজ করা হয়েছে এবং তদন্ত শুরু হয়েছে।

জুন ১৭, ২০২৫
কলকাতা

ভূয়ো কল সেন্টারের পর্দা ফাঁস, বাগুইআটিতে গ্রেফতার ৬

গোপন সূত্রে প্রাপ্ত সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে বাগুইহাটি থানা অধীনস্ত সৃষ্টি অ্যাপার্টমেন্টে অভিযান চালায় বিধাননগর পুলিশের একটি দল এবং পর্দা ফাঁস করে একটি ভুয়ো কল সেন্টারের। অভিযুক্তরা বিভিন্ন রাজ্যে সমাজের প্রান্তিক শ্রেণীর মানুষদের সঙ্গে যোগাযোগ করত এবং কম সুদে ঋণ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাদের কস্টার্জিত অর্থ হাতিয়ে নিতো।স্বতঃপ্রণোদিত অভিযোগের ভিত্তিতে বাগুইআটি থানায় কেস নাম্বার ৩৮২/২০২৫ মামলা রুজু হয়। এই অভিযানে মোট ছয় জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং উদ্ধার হয়েছে বহু বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন ইত্যাদি। এই মামলার তদন্ত চলছে। ধৃতদের আজ আদালতে পেশ করা হলে তাদের প্রত্যেকের সাত দিনের পুলিশি হেফাজতের আবেদন মঞ্জুর হয়। মামলার তদন্ত চলছে।

জুন ১৭, ২০২৫
রাজ্য

তৃণমূলের দলীয় বৈঠকে মমতাবালাকে কটুক্তির অভিযোগ, উপপ্রধানকে গ্রেফতারের দাবি

দলীয় বৈঠক তৃণমূল উপপ্রধানের গালাগাল ও কটুক্তির শিকার তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ মমতা ঠাকুর। অভিযুক্তকে গ্রেফতারের দাবিতে থানায় অভিযোগ দায়ের করলেন তৃণমূল কর্মী। সরব হলেন মতুয়া ভক্তরা। পার্থ ভৌমিকের সম্পর্কে কিছু কথা বলার জন্যে কর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছে, আর কিছু নয় বলে দাবি তৃণমূল জেলা সভাপতি বিশ্বজিৎ দাসের।একুশে জুলাই এর প্রস্তুতি সভা ছিল সোমবার উত্তর ২৪ পরগনার গোবরডাঙ্গায়। অভিযোগ, সেখানে বক্তব্য রাখার সময় গোপালনগর চৌবেরিয়া ১ নাম্বার গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান সুনীল সরকার মমতা ঠাকুরকে উদ্দেশ্য করে গালিগালাজ করেন। এমনকি বৈঠক শেষে মমতা ঠাকুর বাইরে বের হলে তাঁকে উদ্দেশ্য করে সুনীলসহ আরও কয়েকজন কটুক্তি করে এবং অশ্লীল অঙ্গিভঙ্গি করে, এমনকি তাঁকে হুমকিও দেওয়া হয়। এবং ছোট জাত বলে আক্রমণ করা হয়। এই মর্মে সোমবার রাতে সব্যসাচী ভট্ট নামে এক তৃণমূল কর্মী গাইঘাটা থানায় এফ আই আর দায়ের করেন। অভিযোগ করার সময় সব্যসাচীর সঙ্গে ছিলেন মতুয়া ভক্তরা ও গোসাইরা। অভিযুক্তর গ্রেফতারের দাবি করেন তারা। তারা বলেন, মাকে গালাগালি দেওয়া মানে আমাদের মতুয়া সমাজকে গালি দেওয়া। এটা আমরা কোনওভাবেই মেনে নেব না। ২৪ ঘন্টার মধ্যে যদি অভিযুক্তকে গ্রেফতার না করা হয় তাহলে তীব্র প্রতিবাদ হবে।এই বিষয়ে অভিযুক্ত চৌবেড়িয়া এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান সুনীল সরকার জানিয়েছেন, মমতা ঠাকুর বক্তব্য রাখতে গিয়ে নানা কথার মধ্যে দিয়ে জেলা সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস ও পার্থ ভৌমিককে আক্রমণ করছিল। আমি শুধু প্রতিবাদ করে বলেছি আপনাদের ঊর্ধ্বতন নেতৃত্বের বৈঠকে এটা আলোচনা করবেন। আমি যদি উনাকে গালাগাল করে থাকি সেটা প্রমাণ করুক। আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। যদিও বনগাঁ জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস জানিয়েছেন, গতকাল একুশে জুলাইয়ের প্রস্তুতি সভায় চেয়ারম্যান পার্থ ভৌমিক সম্পর্কে কিছু কথা বলাতে কর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আর কিছু নয়। তৃণমূলের সভায় মমতা ঠাকুরকে উদ্দেশ্য করে গালাগাল ও জাত তুলে কটুক্তি নিয়ে কটাক্ষ করা প্রসঙ্গে শান্তনু ঠাকুর বলেন, ওদের নেত্রী হরিচাঁদ গুরুচাঁদ নিয়ে যা বলেছেন তাতে ছোট নেতা কি বলবে। মমতা ঠাকুর হারিকাঠে গলা দিয়েছে, কি হবে বুঝতে পারছে না। ওর লজ্জা ঘৃণা ভয় কিছু নেই। এই বিষয়ে মমতা ঠাকুরবালার কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

জুন ১৭, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal