• ২ আষাঢ় ১৪৩২, বৃহস্পতি ১৯ জুন ২০২৫ ই-পোর্টাল

Janatar Katha

Banner Add
  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও
  • এছাড়াও
    • উৎসব
    • ব্যবসা
    • স্বাস্থ্য
    • শিক্ষা
    • প্রযুক্তি
    • হেঁসেল

BCCI

খেলার দুনিয়া

নভেম্বরে ইডেনে বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের মুখোমুখি ভারত! নেপথ্যে সিএবি সভাপতি

ইডেনে বিশ্বচ্যাম্পিয়নদের বিরুদ্ধে ভারত খেলবে নভেম্বরে। ১৪ তারিখ থেকে প্রথম টেস্ট। জানেন কি এটা সম্ভব হলো কীভাবে? জানুন ভিতরের তথ্য। ইডেন প্রথমে পেয়েছিল ভারত-ওয়েস্ট ইন্ডিজ টেস্ট। যেটি হওয়ার কথা ছিল অক্টোবরে। এর মধ্যেই জানা যায় পরিবেশগত কারণে দিল্লি থেকে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্ট সরতে পারে। এরপরেই তৎপরতা দেখান সিএবি সভাপতি স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়। ঘুরতে থাকে খেলা। ভারতের প্রতিপক্ষ হিসেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের চেয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা যে অনেক বেশি শক্তিশালী, অনেক বেশি উপভোগ্য ম্যাচ হবে তা বলার অপেক্ষা রাখে না।আইসিসি চেয়ারম্যান জয় শাহ, বিসিসিআই সচিব দেবজিৎ সাইকিয়াদের সঙ্গে ক্রমাগত কথা চালিয়ে যেতে থাকেন স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়। অবশেষে সূচির অদলবদল। ইডেন পেল ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা টেস্ট। তেম্বা বাভুমার নেতৃত্বে আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ জেতা প্রোটিয়ারা চলতি মাসেই টেস্ট সিরিজ খেলতে যাবে জিম্বাবোয়েতে। এরপর টানা সাদা বলের সিরিজ খেলে লাল বলের ম্যাচে নামবে ইডেনে। দক্ষিণ আফ্রিকার নির্বাসন কাটিয়ে ফেরার সঙ্গে যেমন জড়িয়ে ইডেন, তেমনভাবেই বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন হয়ে প্রথম ভারত সফরে এসে প্রথম ম্যাচটাই খেলবে ক্রিকেটের নন্দনকাননে। যা নিশ্চিত হলো সিএবি সভাপতির দূরদর্শিতায়। উৎসবের আবহে ইডেনে হবে ক্রিকেটের মহোৎসব।মনোজিৎ মৌলিক

জুন ১৪, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

ভারতের টেস্ট দলে কেকেআরের কেউ স্থান না পেলেও বাংলা থেকে দু'জন ইংল্যান্ড যাচ্ছেন

ইংল্যান্ড সফরের জন্য ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড (BCCI) ১৮ সদস্যের টেস্ট দল ঘোষণা করেছে। সেই টেস্ট দলে কলকাতা নাইট রাইডার্সের কোনও ক্রিকেটার দলে না থাকলেও বাংলা রঞ্জি দলের দুই ক্রিকেটার ইংল্যান্ড গামী ভারতীয় দলে স্থান পেয়েছেন। এই দলটি ২০২৫-২৭ আইসিসি ওয়ার্ল্ড টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ অংশ হিসেবে পাঁচ পাঁচ দিনের ম্যাচের টেস্ট সিরিজ খেলবে, যা এই বছর জুন থেকে আগস্ট পর্যন্ত ইংল্যান্ডের বিভিন্ন মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।ভারতীয় টেস্ট দলের তালিকা:১) শুভমান গিল (অধিনায়ক)২) ঋষভ পন্ত (সহ-অধিনায়ক ও উইকেটকিপার)৩) যশস্বী জয়সওয়াল৪) কেএল রাহুল৫) সাই সুদর্শন৬) করুণ নাইর৭) অভিমন্যু ঈশ্বরন৮) নিতীশ কুমার রেড্ডি৯) ধ্রুব জুরেল (উইকেটকিপার)১০) রবীন্দ্র জাদেজা১১) কুলদীপ যাদব১২) ওয়াশিংটন সুন্দর১৩) জসপ্রিত বুমরাহ১৪) মোহাম্মদ সিরাজ১৫) আকাশ দীপ১৬) প্রসিদ্ধ কৃষ্ণ১৭) আর্শদীপ সিং১৮) শার্দুল ঠাকুরকিছুদিন আগেই দুই মহাতারকার টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসর ঘোষনার ফলে এই দলে উল্লেখযোগ্যভাবে রোহিত শর্মা ও বিরাট কোহলি অনুপস্থিত। রোহিত অবসর নেওয়াই ভারতীয় স্লের প্রারম্ভিক ব্যাটার শুভমান গিলকে অধিনায়ক বেছে নিয়েছেন টিম অজিত আগারকার। এটি একটি নতুন যুগের সূচনা বলে ক্রীড়া মহলের আশা, গিলের এই দলে তরুণ প্রতিভাদের উপর বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে। আইপিএল-এ অসাধরণ প্রদর্শন করার পর সাই সুদর্শন প্রথমবারের মতো টেস্ট দলে সুযোগ পেয়েছেন। যা নির্বাচকদের তরুণ প্রতিভা বিকাশের প্রতিশ্রুতিকে প্রতিফলিত করে। অন্যদিকে, শ্রেয়াস আইয়ারকে বাদ দেওয়া হয়েছে, যা ফর্ম বা ফিটনেস সংক্রান্ত বিবেচনারও ইঙ্গিত দেয়।ইংল্যান্ড সফরে ভারতীয় দলে বাংলা থেকে দুই ক্রিকেটারের স্থান হয়েছে, ব্যাটার অভিমন্যু ঈশ্বরণ ও ফাস্ট বোলার আকাশ দীপ। ইংল্যান্ড সিরিজ়ের ভারতীয় টেস্ট দলে যে ১৮ জন সুযোগ পেয়েছেন, তার মধ্যে ১৭ জনই আইপিএল খেলেন । একমাত্র ক্রিকেটার বাংলার অভিমন্যু ঈশ্বরণ যে আইপিএলের কোনও দলে খেলেন না। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ভারত মোট পাঁচটি টেস্ট ম্যাচ খেলবে, যা হেডিংলি (লিডস), এজবাস্টন (বার্মিংহাম), লর্ডস (লন্ডন), ওল্ড ট্র্যাফোর্ড (ম্যানচেস্টার) এবং দ্য ওভাল (লন্ডন) মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।

মে ২৫, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

রোহিতের পর বিরাটেরও টেস্ট থেকে অবসর? ঠেকাতে তৎপর বিসিসিআই

ইংল্যান্ড সফরের জন্য ভারতের দল ঘোষণা হতে পারে ২৩ মে। সেদিন নতুন টেস্ট অধিনায়কের সঙ্গে পরিচয় করাতে সাংবাদিক বৈঠক আয়োজনের পরিকল্পনাও আছে বিসিসিআইয়ের। শুভমান গিল দায়িত্ব পেতে পারেন। অধিনায়ক করা হতে পারে জসপ্রীত বুমরাকেও। কিন্তু তার আগে বড় চিন্তা বিরাট কোহলিকে নিয়ে।রোহিত শর্মার পথে হেঁটে টেস্ট থেকে অবসর নিতে চান। বিরাট কোহলি এই সিদ্ধান্ত জানিয়ে দিলেন বিসিসিআইকে। আর তাতেই শোরগোল। রোহিত, বিরাট না থাকলে ইংল্যান্ডে ভরাডুবি হতে পারে ভারতীয় দলের। যে সিরিজ দিয়ে আবার শুরু হচ্ছে ভারতের পরবর্তী আইসিসি বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ অভিযান।সূত্রের খবর, বিসিসিআইয়ের প্রভাবশালী এক শীর্ষকর্তা বিরাটের কাছে তাঁর এমন সিদ্ধান্তের কারণ জানতে চাইবেন। চেষ্টা করবেন মত বদলানোর। টেস্ট দল নির্বাচনের আগেই সেই বৈঠকের সম্ভাবনা। উল্লেখ্য, রোহিতের সঙ্গে বিরাট বিসিসিআইয়ের বার্ষিক কেন্দ্রীয় চুক্তিতে এ প্লাস ক্যাটাগরিতে রয়েছেন।দুজনেই টি২০ আন্তর্জাতিক থেকে অবসর নেন গত বছর টি২০ বিশ্বকাপের পর। বিরাট অনড় থাকলে দুজনেই স্রেফ ওডিআই খেলবেন দেশের হয়ে। কতদিন? সেটাই বড় প্রশ্ন।কোহলি টেস্ট থেকে অবসর নিলে অক্ষত থাকবে সচিন তেন্ডুলকরের ১০০টি আন্তর্জাতিক শতরানের রেকর্ড।বিরাট ১৪ বছরে ১২৩টি টেস্ট খেলেছেন। অধিনায়ক হিসেবে ৬৮টি।টেস্টে বিরাট ৯২৩০ রান করেছেন। গড় ৪৬.৮৫। পারথ টেস্টে গত নভেম্বরে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে অপরাজিত ১০০ করেছিলেন। তবে তারপর ছন্দে ছিলেন না। ওই সফরের বাকি টেস্টগুলিতে তাঁর রান ছিল যথাক্রমে ৭, ১১, ৩, ৩৬, ৫, ১৭, ৬। ২০১৪ থেকে ২০২৩ অবধি বিরাট ইংল্যান্ডে ১৭টি টেস্টে ৩৩ ইনিংসে ১০৯৬ রান করেছেন। ২টি শতরান ও ৫টি অর্ধশতরান রয়েছে।

মে ১০, ২০২৫
খেলার দুনিয়া

শ্মশানের স্তব্ধতা সাজঘরে! তবুও অন্যথা হল না 'সেরা ফিল্ডার' পুরষ্কার দেওয়ার নিয়মের, কে সেই সেরা ফিল্ডার?

সাজঘরে তখন শ্মশানের স্তব্ধতা! একটা পিন পড়লেও যেন তার শব্দ পাওয়া যাবে। শুরু হল এই বিশ্বকাপে চালু হওয়া ভারতীয় বোর্ড-এর সেরা ফিল্ডারের পুরষ্কার বিতরণী অনুষ্ঠান। একেবারেই অনাড়ম্বর এক ঘরোয়া অনুষ্ঠান। দলের খেলোয়াড়, কোচ ও সাপোর্ট স্টাফ ব্যতীত কারোর প্রবেশ নিষেধ। দলে মধ্যে সংহতি বাড়ানো ও ফিল্ডিং মানের উত্তরণ ঘাটানোর জন্যই ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড এই প্রথা চালু করেন। কিন্তু বিশ্বকাপ ফাইনালের বেদনায়ক পরাজয়ের পর দলের সদস্যদের বেশীরভাগ অংশেরই ধারনা ছিলো, হয়তবা এই পরিস্থিতিতে সেই সেলিব্রেশন বাতিল হবে। কিন্তু না! গত দেড় মাস ধরে যা ঘটছিল, তার একটুও ব্যতিক্রম রবিবার হল না।গত দেড় মাস ধরে যা ঘটছিল, তার একটু ব্যতিক্রম হল রবিবার। বিশ্বকাপে টানা ১০টি ম্যাচ জিতে আসা একমাত্র দল ভারত ফাইনাল ম্যাচে পরাজিত হয়েছে! ম্যাচের পর সেরা ফিল্ডারের পদক দেওয়ার পুরস্কার এ বারের বিশ্বকাপেই প্রথম চালু হয়েছে। এই বিশ্বকাপের প্রত্যেকটি ম্যাচ ভারত জিতেছে। কিন্তু ফাইনালের মতো বেদনাদায়ক ম্যাচের শেষে সেই পদক নেওয়ার মানসিকতা কি কারও থাকে?From our first medal ceremony to the last - thank you to all the fans whove given us a lot of love for it 💙Yesterday, we kept our spirits high in the dressing room and presented the best fielder award for one final time.Watch 🎥🔽 - By @28anand#TeamIndia | #CWC23 BCCI (@BCCI) November 20, 2023খেলোয়াড়েরা পরাজয়ের ধাক্কায় বিমর্ষ থাকলেও বোর্ড প্রথামতোই সেরা ফিল্ডারের পুরস্কার প্রদান অনুষ্ঠান বাতিল করলো না, দেওয়া হল সেরা ফিল্ডারের পুরষ্কার। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড এক্স হ্যন্ডেলে (সাবেক টুইটারে) লিখেছে, বিশ্বকাপের প্রথম খেলা থেকে শেষ পদক দেওয়া পর্যন্ত যে ভাবে ভারতীয় দলের সমর্থকেরা আমাদের পাশে থেকেছেন তার জন্য ধন্যবাদ। ফাইনালে পরাজয়ের পরেও আমরা চেষ্টা করেছি ঠিক থাকতে। এই বিশ্বকাপে শেষ বারের মতো সেরা ফিল্ডারের পদক দেওয়া হল।ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড এক্স হ্যন্ডেলে (সাবেক টুইটারে) যে ভিডিয়ো পোস্ট করেছে তাতে প্রথমে চলতি বিশ্বকাপে প্রথম ১০টি ম্যাচের সেরা ফিল্ডার পুরস্কার ঘোষণা এবং সেখানে যে অভিনবত্ব দেখানো হয়েছে, তার একটি কোলাজ দেখানো হয়। এরপর ভারতীয় ক্রিকেট দলের ফিল্ডিং কোচ টি দিলীপ পুরষ্কার প্রপকের নাম ঘোষণা করতে গিয়ে বলেন, আমরা জানি আজ আমরা হেরে গিয়েছি। আমরা যা চেয়েছিলাম তা এদিন হয়নি। কিন্তু আমাদের কোচ রাহুল ভাই বলেছেন, আমাদের প্রত্যকের নিজেকে নিয়ে গর্বিত হওয়া উচিত। আমার পক্ষ থেকে দলের প্রত্যেককে ধন্যবাদ জানাতে চাই। সবাই যে ভাবে মাঠে নেমে নিজের নিজের সেরাটা উজার করে দিয়েছো তা অত্যন্ত প্রশংসনীয়। আজকের পুরস্কার এমন একজন পাবে যে মাঠে নামলেই নতুন একটা ঘরানা তৈরি করে। মাঠে নামলে জাদু দেখায়। নিজের কাজটাই ভাল ভাবে শুধু করে না। বাকিদেরও অনুপ্রাণিত করে। সে আর কেউ নয়, বিরাট কোহলি।এই ঘোষণায় বিরাট কোহলি নিজেও খানিকটা চমকে যান। হয়ত তিনি তাঁর নাম ঘোষণা হবে এটা আসা করেনি নতুবা মাঠের চরম পরিণতি কুরেকুরে খাচ্ছিল। ঘোষণার সাথে সাথে সমস্ত গ্লানি ভুলে হাসিমুখেই ফিল্ডিং কোচ টি দিলীপের হাত থেকে পদক নেন। বিরাট কে ফাইনালের সেরা ফিল্ডারের পদক গলায় পরিয়ে দেন আগের ম্যাচের সেরা ফিল্ডারের পদক জয়ী রবীন্দ্র জাদেজা।

নভেম্বর ২০, ২০২৩
খেলার দুনিয়া

‌সরে যাচ্ছেন?‌ পদত্যাগের জল্পনার রহস্য ফাঁস করলেন সৌরভ গাঙ্গুলি

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্টের পদ থেকে সরে দাঁড়াচ্ছেন সৌরভ গাঙ্গুলি? তাঁর পোস্ট করা একটা টুইট থেকে ছড়িয়ে পড়ে জল্পনা। মুহূর্তেই মধ্যেই ভাইরাল হয়ে যায় তাঁর সেই পোস্ট। আলোড়ন ফেলে গোটা দেশে। ক্রিকেটপ্রেমীরা অনেকেই উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েন। অবশেষে সন্ধেয় জল্পনার ইতি টানেন সৌরভ নিজেই। পরিস্কার জানিয়ে দেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্টের পথ থেকে সরে দাঁড়ানোর কোনও পরিকল্পনা এই মুহূর্তে তাঁর নেই। আসলে তিনি একটা শিক্ষামূলক অ্যাপ বাজারে নিয়ে আসছেন, তার জন্যই তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন।সোশ্যাল মিডিয়ায় এদিন সৌরভ গাঙ্গুলি লেখেন, ১৯৯২ সালে ভারতীয় দলে সুযোগ পাওয়ার পর ৩০ বছর ক্রিকেটে কাটিয়েছি। ক্রিকেট আমাকে অনেককিছু দিয়েছে। সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল, আমাকে সবাই সাপোর্ট করেছে। আমার এই পথ চলার সময় যারা পাশে দাঁড়িয়ে সাহায্য করেছেন, সবাইকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। এবার আমি এমন একটা পরিকল্পনা করছি, যাদে অনেক মানুষের উপকার হবে। আশা করছি আমার জীবনের এই নতুন অধ্যায়ে সবাই পাশে দাঁড়াবেন।সৌরভের এই টুইট দেখে সবাই ভাবতে শুরু করেন, তিনি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্টের পদ ছাড়তে চলেছেন। সৌরভকে ফোনে ধরতে না পেরে অনেকেই ভারতীয় বোর্ডের সচিব জয় শাহর শরণাপন্ন হন। বোর্ড সচিব জয় শাহ সংবাদ সংস্থাকে জানান, সৌরভ গাঙ্গুলি বিসিসিআইয়ের পদ ছা়ড়েননি। তেমন কোনও পরিকল্পনার কথাও তাঁর জানা নেই। সৌরভ গাঙ্গুলির নেতৃত্বাধীন বিসিসিআই এখন আইপিএলের মিডিয়া ও সম্প্রচার স্বত্ত্বাধিকারী চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়া চালাচ্ছে। সেখানে সৌরভ সরে যাবেন এমনটা বোর্ডের কেউ বিশ্বাসই করতে পারেননি। তবে বোর্ডের আধিকারিকদের মধ্যেও টেলিফোনে যোগাযোগ শুরু হয়ে যায় বলে জানা গিয়েছে। কেন না, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় আইসিসির পরবর্তী চেয়ারম্যান হওয়ার দৌড়ে ফেভারিট বলে মনে করা হচ্ছে। সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশে সৌরভদের মেয়াদ শেষের কারণে বোর্ড থেকে সরতে হলে অন্য কথা। নাহলে সৌরভ-জয় শাহরাই এগিয়ে নিয়ে যাবেন ভারতীয় ক্রিকেটকে।pic.twitter.com/JrHOVvH3Vi Sourav Ganguly (@SGanguly99) June 1, 2022সন্ধেয় সব জল্পনার অবসান ঘটান সৌরভ নিজেই। তিনি সংবাদ মাধ্যমকে জানান, এই মুহূর্তে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড থেকে পদত্যাগের প্রশ্নই নেই। এমন একটি সাধারণ পোস্ট কীভাবে ভাইরাল হল তাতে আমি নিজেও অবাক। শীঘ্রই একটি এডুকেশনাল বা শিক্ষামূলক অ্যাপ বিশ্বজুড়ে আত্মপ্রকাশ করতে চলেছে। এটা আমার নিজস্ব ভেঞ্চার। খুব শীঘ্রি এই সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য জনসমক্ষে নিয়ে আসা হবে। এই টুইটের সঙ্গে স্কুল তৈরির কোনও যোগ নেই।

জুন ০১, ২০২২
খেলার দুনিয়া

‌ঋদ্ধিমানের পাশে দাঁড়িয়ে বোরিয়াকে কড়া শাস্তি ভারতীয় বোর্ডের

সাংবাদিক বোরিয়া মজুমদার ও ঋদ্ধিমান সাহার মধ্যে বিতর্কে ঋদ্ধিমানের পাশে দাঁড়াল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। জাতীয় দলের উইকেটকিপারকে সোশ্যাল মিডিয়ায় হুমকি দেওয়ার জন্য বোরিয়া মজুমদারকে শাস্তি দেওয়া হয়েছে। তাঁকে ২ বছরের জন্য নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। অর্থাৎ ভারতীয় বোর্ডের অনুমোদিত কোনও প্রতিযোগিতায় তিনি ২ বছর প্রবেশ করতে পারবেন না। এমনকি কোনও ক্রিকেটারের সাক্ষাৎকারও নিতে পারবেন না। এই বছেরের ১৯ ফেব্রুয়ারি টুইট করে ঋদ্ধিমান সাহা জানান, এক সাংবাদিক তাঁকে সাক্ষাৎকার না দেওয়ার জন্য হুমকি দিয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় যদিও সেই সাংবাদিকের নাম তিনি প্রকাশ করেননি। টুইটে তিনি লিখেছিলেন, এতদিন জাতীয় দলে খেলার পর এই প্রতিদান পেলাম। সাক্ষাৎকার না দেওয়ার জন্য আমাকে হুমকি দেওয়া হচ্ছে। একজন সম্মানীয় সাংবাদিকের কাছ থেকে এই রকম ব্যবহার পাচ্ছি। এই পর্যায়ে এখন সাংবাদিকতা এসে দাঁড়িয়েছে। টুইটের সঙ্গে তিনি ওই সাংবাদিকের হোয়টস্যাপ চ্যাটের স্ক্রিন শট দেন ঋদ্ধিমান। যদিও তিনি সেই সাংবাদিকের নাম প্রকাশ্যে নিয়এ আসেননি। এরপর দেশের প্রাক্তন ক্রিকেটাররা ঋদ্ধিকে সমর্থন করে তাঁর পাশে দাঁড়ান। বীরেন্দ্র শেহবাগ থেকে শুরু করে হরভজন সিং, ইরফান পাঠানরা ঋদ্ধির কাছে অনুরোধ করেন তাঁকে হুমকি দেওয়া সাংবাদিকের নাম প্রকাশ্যে নিয়ে আসতে। শত অনুরোধ সত্ত্বেও ঋদ্ধি সেই সাংবাদিকের নাম প্রকাশ্যে নিয়ে আসেননি। এরপর আসরে নামে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। বোর্ড কর্তারা ঋদ্ধিমানকে ডেকে পাঠিয়ে পুরো বিষয়টি জেনে তদন্ত কমিটি গঠন করে। এই তদন্ত কমিটিতে ছিলেন বোর্ডের সহসভাপতি রাজীব শুক্ল, কোষাধ্যক্ষ অরুণ ধুমাল এবং অ্যাপেক্স কাউন্সিলের সদস্য প্রভতেজ সিং। তদন্ত কমিটির সামনে হাজিরা দিয়ে ঋদ্ধি তাঁকে হুমকি দেওয়ার বিষয়টা তথ্যপ্রমাণসহ জানান। এই কমিটি ঋদ্ধিমানের দেওয়া সমস্ত তথ্য যাচাই করে এবং বোরিয়া মজুমদারকে দুই বছরের জন্য নির্বাসিত করে।বোর্ডের পক্ষ থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তি জারি করে বলা হয়েছে, বোর্ডের তদন্ত কমিটি ঋদ্ধিমান সাহা ও বোরিয়া মজুমদারের সঙ্গে কথা বলেছে। দুজনের তথ্যপ্রমাণ যাচাই করে বোরিয়া মজুমদারকে দোষী সাব্যাস্ত করা হয়েছে। বোরিয়া মজুমদার ২ বছর ভারতের কোনও স্টোডিয়ামে প্রবেশ করতে পারবে না। বোর্ডের নথিভূক্ত কোনও ক্রিকেটারের সাক্ষাৎকার নিতে পারবে না। বোর্ড অনুমোদিত সংস্থায় ২ বছর প্রবেশ করতে পারবে না।

মে ০৪, ২০২২
খেলার দুনিয়া

আইসিসি–র চেয়ারম্যান পদে সৌরভ গাঙ্গুলি–জয় শাহ লড়াই?

এই বছরের নভেম্বরে নভেম্বরে মেয়াদ শেষ হচ্ছে আইসিসির চেয়ারম্যার গ্রেগ বার্কলের। তাঁর পরিবর্তে নতুন চেয়ারম্যান কে হবেন, তা নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে। লড়াইটা শেষ পর্যন্ত দাঁড়াতে পারে তিন ভারতীয়র মধ্যে। এমন সম্ভাবনাই তৈরি হয়েছে। আইসিসির চেয়ারম্যান পদের জন্য সম্মুখসমরে নামতে পারেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট সৌরভ গাঙ্গুলি ও সচিব জয় শাহ। লড়াইয়ে সামিল হতে পারেন প্রয়াত কেন্দ্রীয় মন্ত্রী অরুণ জেটলির পুত্র রোহন জেটলিও। ২ বছর পরপর আইসিসির চেয়ারম্যান নির্বাচিত করা হয়। কোনও চেয়ারম্যান ৬ বছরের বেশি দায়িত্বে থাকতে পারেন না। ২০১৫ সালে শশাঙ্ক মনোহরের পর অন্তর্বর্তীকালীন চেয়ারম্যান হিসেবে ১৪৫ দিন দায়িত্ব সামলেছিলেন সিঙ্গাপুরের ইমরান খোয়াজা। ২০২০র ২৪ নভেম্বর চেয়ারম্যানের দায়িত্বভার গ্রহন করেন গ্রেগ বার্কলে। চলতি বছরের নভেম্বরেই তাঁর ২ বছরের মেয়াদ পূর্ণ হচ্ছে। শোনা যাচ্ছে, বার্কলে আর এই পদে থাকতে রাজি নন। তিনি অকল্যান্ডের খ্যাতনামা আইনজীবী। অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডের অনেক সংস্থার বোর্ডে রয়েছেন। কয়েকটি সংস্থার ডিরেক্টরের দায়িত্বও সামলাচ্ছেন। ব্যস্ততার কারণেই তিনি আর আইসিসির চেয়ারম্যান পদে থাকতে চাইছেন না। আইসিসির বার্ষিক সাধারন সভা জুলাই মাসে। তখনও নতুন চেয়ারম্যান নির্বাচন করা হবে। তবে অস্ট্রেলিয়ায় অনুষ্ঠিত টি২০ বিশ্বকাপ পর্যন্ত বার্কলেই আইসিসি চেয়ারম্যান পদে থাকছেনই। চলতি সপ্তাহে আইসিসি বোর্ড মিটিং রয়েছে। সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায় আইসিসির পুরুষদের ক্রিকেট কমিটির চেয়ারম্যান, তিনি দুবাইয়ে যাচ্ছেন। আইসিসির পরবর্তী চেয়ারম্যান হওয়ার জন্য সৌরভের দিকেই যে বেশিরভাগের সমর্থন থাকবে সেটাই স্বাভাবিক। কিন্তু লড়াইয়ে ডার্ক হর্স বিসিসিআই সচিব জয় শাহ। তিনি এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট পদেও রয়েছেন।২০২৩ সালে একদিনের বিশ্বকাপ হবে ভারতে। এই সময় আইসিসিতে ভারতের কেউ চেয়ারম্যান পদে থাকলে ব্যাপারটা ভাল হবে। সেই কারণেই আইসিসির শীর্ষপদে যেতে আগ্রহী জয় শাহ। আইসিসির অন্য সদস্যদের সঙ্গে সৌরভ গাঙ্গুলির সম্পর্ক ভাল। তাঁরা সৌরভকে চেয়ারম্যান চাইছেন। তবে সৌরভ ও জয় শাহ যদি আইসিসির চেয়ারম্যান পদে লড়াই না করেন, তাহলে দিল্লি অ্যান্ড ডিস্ট্রিক্ট ক্রিকেট অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট রোহন জেটলি আইসিসির চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী হতে পারেন।

এপ্রিল ০৫, ২০২২
খেলার দুনিয়া

ঋদ্ধিমানকে শোকজ করতে করতে চলেছে বোর্ড?

ঋদ্ধিমান সাহা কি শাস্তির কবলে পড়তে চলেছেন? তেমনই সম্ভাবনা তৈরি হতে চলেছে। দলের অন্দরের আলোচনা এবং ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের কর্তাদের সঙ্গে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনার কথা সংবাদমাধ্যমের সামনে প্রকাশ করায় জেরার মুখে পড়তে পারেন ঋদ্ধিমান।বোর্ডের কেন্দ্রীয় চুক্তিতে রয়েছেন ঋদ্ধিমান। গ্রুপ বি-তে রয়েছেন তিনি। বোর্ডের সঙ্গে চুক্তির ভিত্তিতে তিনি এই মরসুমের জন্য ৩ কোটি টাকা পাবেন। কেন্দ্রীয় চুক্তিতে থাকার জন্য ক্রিকেটারদের একাধিক নিয়ম মেনে চলতে হয়। ৬.৩ ধরায় বলা হয়েছে, কোনও প্লেয়ার খেলা, অফিসিয়াল, ম্যাচের মধ্যে ঘটা কোনও ঘটনা, টেকনোলজির ব্যবহার, নির্বাচন সংক্রান্ত কোনও বিষয় বা খেলার সঙ্গে জড়িত কোনও বিষয়ে মিডিয়ার সামনে মুখ খুলতে পারবেন না। বোর্ডের এই নিয়ম ভঙ্গ করেছেন ঋদ্ধিমান।শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজে বাদ পড়ার পর, দলে জায়গা না পাওয়া নিয়ে মিডিয়ায় বিভিন্ন রকম মন্তব্য করেছেন ঋদ্ধিমান। জাতীয় দলের হেড কোচ রাহুল দ্রাবিড়, নির্বাচক প্রধান চেতন শর্মা এবং বোর্ড প্রেসিডেন্ট সৌরভ গাঙ্গুলির সঙ্গে ব্যক্তিগত আলোচনার কথাও তিনি মিডিয়ার সামনে তুলে ধরেছেন। পাশাপাশি এক সাংবাদিকের তাঁকে হুমকি দেওয়ার কথা জানিয়ে একটি টুইটও করেন ঋদ্ধিমান। যদিও সেই সাংবাদিকের নাম তিনি সামনে নিয়ে আসেননি। এই ব্যাপারে বোর্ড তদন্ত করার কথা জানিয়েছে। সাংবাদিকের হুমকির ব্যাপারে বোর্ড ঋদ্ধির পাশে দাঁড়ালেও দ্রাবিড়ের সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত কথোপকথন সামনে নিয়ে আসার জন্য এবং বোর্ড প্রেসিডেন্টের সঙ্গে কথপোকথন মিডিয়ার সামনে তুলে ধরার জন্য বোর্ড ঋদ্ধির ওপর ক্ষুব্ধ।সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বোর্ডের কোষাধ্যক্ষ অরুণ ধুমল বলেছেন, বিসিসিআই ঋদ্ধিকে জিজ্ঞাসা করতেই পারে একজন সেন্ট্রল কন্ট্র্যাক্টে থাকা ক্রিকেটার হয়ে তিনি কী ভাবে দল নির্বাচন নিয়ে মুখ খুললেন। প্রেসিডেন্ট ওকে মোটিভেট করার চেষ্টা করেছিল। বোর্ডে জানতে চাইতে পারে তাঁকে কোনটা বাধ্য করল বিভিন্ন বিষয় সহ রাহুল দ্রাবিড়ের সঙ্গে কথপোকথন সমস্ত কিছু জন সমক্ষে তুলে ধরতে। ঋদ্ধিমানকে শো কজের ব্যাপারে ধুমল বলেছেন, কিছু দিনের মধ্যে এই বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।

ফেব্রুয়ারি ২৬, ২০২২
খেলার দুনিয়া

ঋদ্ধিমানের পাশে এবার ‘ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশন’

ঋদ্ধিমানের টুইট করা একটি হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটের স্ক্রিনশট-এ সোরগোল পড়ে গেছে ভারতীয় ক্রীড়া জগতে। শনিবার ভারতীয় ক্রিকেটারদের শ্রীলঙ্কার সফরের টেস্ট দল ঘোষণা হতেই দেখা যায় ঋদ্ধিমান সাহা দলে সুযোগ পাননি। ঠিক তাঁর কিছুক্ষণ পরেই সেই টুইট! ওই চ্যাটে দেখা যায় জনৈক ক্রীড়া সাংবাদিক ঋদ্ধির সাক্ষাৎকার নিতে চাইছিলেন। ঋদ্ধিমান তাতে পাত্তা না দেওয়াতেই তিনি রেগে গিয়ে হুমকি দিতে থাকেন। সাহার সেই পোস্টের পর সারাদেশ জুড়ে সমলোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।মঙ্গলবার এক প্রেস বিজ্ঞপতি দিয়ে ঋদ্ধিমানের পাশে দাঁড়াল ক্রিকেটারদের সংগঠন ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশন। তাঁরা তাঁদের বিজ্ঞপ্তিতে ঋদ্ধিমানকে অনুরোধ করা হয় যে সাংবাদিকের বিরুদ্ধে তাঁর অভিযোগ তাঁর নাম যেন ঋদ্ধি তাঁর নাম প্রকাশ করুক। এবং ঋদ্ধিমানের অভিযোগের ভিত্তিতে বিসিসিআই তদন্ত করে সংশ্লিষ্ট সাংবাদিকের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিক।ICA strongly condemns threat to #WriddhimanSaha!#BCCI #IndianCricketTeam pic.twitter.com/TbgUVPZlt6 Indian Cricketers Association (@IndCricketAssoc) February 22, 2022ঋদ্ধিমান অভিযোগ করেন তাঁকে এক প্রভাবশালী সাংবাদিক হুমকি দিয়েছেন। কিন্তু একবারও সেই সাংবাদিকের নাম উচ্চারণ করেননি। তাঁর অভিযোগের পর থেকে উত্তাল ভারতীয় ক্রীড়া মহল। ক্রিকেটারদের সংগঠনের সভাপতি অশোক মলহোত্রা এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলেন, ক্রিকেট ও ক্রিকেটারদের উন্নতির পিছনে সংবাদমাধ্যমের বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। কিন্তু সেই ভুমিকার-ও একটা সীমারেখা আছে। সেটা অতিক্রান্ত করা সমুচিন নয়। আর ঋদ্ধিমান সাহা ক্ষেত্রে যেটা হয়েছে তা কোনও ভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। আমরা সংশ্লিষ্ট সংবাদ সংস্থাকে আহ্বান জানাই যাতে তাঁরা সেই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেয় এবং নিশ্চিত করে যাতে এই ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি না হয়। আমরা সব সময় ক্রিকেটারদের স্বার্থের কথা মাথায় রেখেছি। ঋদ্ধিকে অনুরোধ করছি, তিনি সেই সাংবাদিকের নাম সবাইকে বলুন। তার পরে বিসিসিআই তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিক।ঋদ্ধিমানের প্রতি আমাদের সম্পূর্ণ সমর্থন আছে, এই ধরনের হুমকি ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশন কখনওই বরদাস্ত করবে না। আমরা সকল সংবাদমাধ্যমকেও ঋদ্ধিমান সাহার সমর্থনে এগিয়ে আসার অনুরোধ করছি। এই ঘটনার নিরপেক্ষ তদন্ত করা হোক। জানান ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশনের সচিব হীতেশ মজুমদার।After all of my contributions to Indian cricket..this is what I face from a so called Respected journalist! This is where the journalism has gone. pic.twitter.com/woVyq1sOZX Wriddhiman Saha (@Wriddhipops) February 19, 2022প্রভাবশালী ওই সাংবাদিককে ঋদ্ধিমান পাত্তা না দেওয়াতেই রেগে গিয়ে তিনি হুমকি দিতে থাকেন তাঁকে। ঋদ্ধিমান সেই হোয়াটসঅ্যাপ কথোপকথন সামাজিক মাধ্যমে পোস্ট করার পরেই গোটা সারা দেশ জুড়ে সমালোচনার ঝড় ওঠতে থাকে। একে পর একে প্রাক্তন ক্রিকেটার, ধারাভাষ্যকার, প্রাক্তন ক্রীড়া প্রশাসক ও বিশেষজ্ঞ তাঁর পাশে এসে দাঁড়ান। ঋদ্ধির পাশে রয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট কন্ট্রোল বোর্ডও। এই সমস্যা সমাধানের দিকে কড়া নজর দিয়েছে ভারতীয় বোর্ড। ভারতীয় ক্রিকেটারদের সংগঠন ইন্ডিয়ান ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশন পাশে এসে দাঁড়ানোই এই বিতর্ক এক অন্য মাত্রা পেলো।

ফেব্রুয়ারি ২২, ২০২২
খেলার দুনিয়া

ঋদ্ধিকে হুমকি, অস্বস্তিতে সৌরভ গাঙ্গুলি, তদন্ত শুরু করতে চলেছে বোর্ড

ঋদ্ধিমান সাহাকে সাংবাদিকের হুমকি! তোলপাড় ভারতীয় ক্রিকেটমহল। বেশ কয়েকজন প্রাক্তন ক্রিকেটার আগেই এই ব্যাপারে ঋদ্ধিমান সাহার পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। এবার সদ্য জাতীয় দল থেকে বাদ পড়া ঋদ্ধির পাশে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। বোর্ডের পক্ষ থেকে তদন্ত শুরু হয়েছে। ঋদ্ধিমানের কাছে হুমকি দেওয়া সাংবাদিকের নাম জানতে চাওয়া হয়েছে। কদিন আগে ঋদ্ধিমানের কাছে সাক্ষাৎকারের আব্দার জানিয়েছিলেন এক সাংবাদিক। ঋদ্ধি সাক্ষাৎকার দিতে রাজিও ছিলেন। নিজেই সাক্ষাৎকারের জন্য জায়গা নির্দিষ্ট করে বলেছিলেন। সংশ্লিষ্ট সাংবাদিকের তা পছন্দ হয়নি। তারপর ঋদ্ধিকে হোয়াটসঅ্যাপে হুমকি দেন সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক। কদিন আগে সেই হুমকির স্ক্রিনশট টুইটারে পোস্ট করতেই সোশ্যাল মিডিয়া উত্তাল হয়ে ওঠে। বীরেন্দ্র শেহবাগ, হরবজন সিং, রবি শাস্ত্রীর মতো প্রাক্তন ক্রিকেটাররা ঋদ্ধির পাশে দাঁড়ান। এবার আসরে নামল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। ঋদ্ধিমানের কাছে হুমকি দেওয়া সাংবাদিকের নাম জানতে চাওয়া হয়েছে। তারপরই তদন্ত শুরু করবে বোর্ড। বোর্ড যে বিষয়টি ভালভাবে নিচ্ছেন না, বিষয়টা পরিস্কার। ঋদ্ধিকে হুমকি দেওয়া সাংবাদিক নাকি বোর্ড প্রেসিডেন্ট সৌরভ গাঙ্গুলির ঘনিষ্ঠ। ফলে বিষয়টা নিয়ে সৌরভও অস্বস্তিতে পড়তে পারেন। সৌরভ গাঙ্গুলি বোর্ড প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর অনেকেই তাঁর ঘনিষ্ঠতার সুযোগ নিয়ে ছড়ি ঘোড়ানোর চেষ্টা করেছেন। বোর্ডের অনেক কর্তাই বিষয়টা ভালভাবে নিচ্ছেন না। তাঁরা চান, বিষয়টার একটা বিহিত হওয়া দরকার। বোর্ড কর্তারা এতটাই ক্ষিপ্ত যে, যদি ঋদ্ধিকে হুমকি দেওয়ার খবর সত্য হয়, তাহলে সংশ্লিষ্ট সাংবাদিকের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করতে পারে। এমন ইঙ্গিতও মিলেছে বোর্ডের একটি সূত্র থেকে। বোর্ডের এক কর্তা জানিয়েছেন, কোনও চুক্তিবদ্ধ ক্রিকেটারকে হুমকি দেওয়া হলে বোর্ড কখনোই বিষয়টি হালকাভাবে নেবে না। বোর্ড অবশ্যই ক্রিকেটারের নিরাপত্তার দিকটা দেখবে। বিষয়টা নিয়ে এতটাই বিতর্ক দানা বেঁধেছে, বোর্ডেরও আসরে নামা ছাড়া উপায় ছিল না। ঋদ্ধিমানের পাশে দাঁড়িয়েছেন ভারতীয় দলের প্রাক্তন ক্রিকেটাররাও। ভারতীয় ক্রিকেটে এমন ঘটনা বারবার কেন ঘটছে সেই প্রশ্ন তুলে ক্রিকেটারদের পাশে দাঁড়াতে সৌরভ গাঙ্গুলিকে এগিয়ে আসার কথা বলেছেন প্রাক্তন কোচ রবি শাস্ত্রী।

ফেব্রুয়ারি ২১, ২০২২
খেলার দুনিয়া

‌দল নির্বাচনী বৈঠকে ছিলেন?‌ মারাত্মক অভিযোগ নিয়ে কী বললেন সৌরভ গাঙ্গুলি

কয়েকদিন আগেই তাঁর বিরুদ্ধে নিয়ম বহির্ভূতভাবে ভারতীয় দল নির্বাচনী বৈঠকে হাজির থাকার অভিযোগ উঠেছিল। অভিযোগ উড়িয়ে দিলেন সৌরভ গাঙ্গুলি। পরিস্কার তিনি জানিয়ে দিয়েছেন, এই ধরণের অভিযোগকে গুরুত্ব দেওয়ার কোনও দরকার নেই। এই ব্যাপারে কারও কাছে তিনি জবাবদিহি করার প্রয়োজন মনে করছেন না ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট সৌরভ গাঙ্গুলি। সংবাদ সংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সৌরভ গাঙ্গুলি বলেন, সোশ্যাল মিডিয়ায় একটা ছবি দেখছি, আমি নাকি ভারতীয় দল নির্বাচনের বৈঠকে রয়েছি। যে ছবিটা ভাইরাল হয়েছে, ওটা ভারতীয় দল নির্বাচনের বৈঠকেরই নয়। ওই ছবিতে যুগ্মসচিব জয়েশ জর্জ রয়েছে। ওর তো দল নির্বাচনী বৈঠকে থাকারই কথা নয়। বোর্ড প্রেসিডেন্টের চেয়ারে বসার আগে আমি দেশের হয়ে ৪২৪টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলেছি। ফলে আমার কী করা উচিত আর কী করা উচিত নয়, সেটা খুব ভালভাবে জানি। ইদানিং একটা কথা শোনা যাচ্ছে, বোর্ড প্রেসিডেন্ট সৌরভ গাঙ্গুলির সঙ্গে বোর্ড সচিব জয় শাহর দূরত্ব বেড়েছে। এই গুজব উড়িয়ে দিয়েছেন সৌরভ। তিনি বলেন, এইসব কারা রটাচ্ছে জানি না। জয় শাহ, অরুণ ধুমল, জয়েশ জর্জের সঙ্গে তো দারুণ কাজ করছি। আমাদের মধ্যে তো কোনও সমস্যা নেই। এসব রটনা। ভারতওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজ যে দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে হবে, সেকথাও পরিস্কার করে দিয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, আমেদাবাদে তিনটি একদিনের ম্যাচ দর্শকশূন্য স্টেডিয়ামে হবে। ইডেনে টি২০ সিরিজেও দর্শকরা মাঠে ঢুকতে পারবেন না। সাধারণ দর্শকদের জন্য কোনও টিকিট বিক্রি করা হবে না। সিএবির কর্তারা ও সিএবি অনুমোদিত সংস্থার প্রতিনিধিরাই শুধু ইডেনে ঢুকতে পারবেন। এদিকে, ভারতশ্রীলঙ্কা টেস্ট সিরিজ যে পিছিয়ে যাচ্ছে, সেকথা স্পষ্ট করে দিয়েছেন সৌরভ। তিনি বলেন, আগে টি২০ সিরিজ হবে। তারপর টেস্ট সিরিজ। তাই টেস্ট সিরিজ পিছিয়ে দেওয়া হচ্ছে। শ্রীলঙ্কা সিরিজের আগেই টেস্ট দলের অধিনায়ক বেছে নেওয়া হবে বলে জানান সৌরভ।

ফেব্রুয়ারি ০৪, ২০২২
খেলার দুনিয়া

‌বেঙ্গালুরুতে কোহলির শততম টেস্ট খেলার ইচ্ছেপূরণে বাধা হতে চলেছে বোর্ড

প্রিয় মাঠ বেঙ্গালুরুর চিন্নস্বামী স্টেডিয়ামে কি জীবনের শততম টেস্ট খেলা হবে না বিরাট কোহলি? সেই সম্ভাবনাই ক্রমশ প্রবল হয়ে উঠছে। আর কোহলিকে বেঙ্গালুরুতে শততম টেস্ট খেলতে না দেওয়ার পেছনে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের ভুমিকা বড় হয়ে দাঁড়াতে চলেছে। অর্থাৎ বোর্ড কর্তারা ইচ্ছে করেই হয়তো বেঙ্গালুরুতে কোহলির আটকে দিতে পারেন। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে কোহলির সম্পর্ক একেবারেই ভাল নয়। বোর্ড প্রেসিডেন্ট সৌরভ গাঙ্গুলির গায়ে যেভাবে মিথ্যাবাদী তকমা সাঁটিয়ে দিয়েছেন, তা ভালভাবে নেননি অন্য বোর্ড কর্তারা। যার প্রমাণ পাওয়া গিয়েছে একদিনের ক্রিকেটের নেতৃত্ব থেকে কোহলিকে সরিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে। দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে তিনটি টেস্টেই খেললে এতদিন শততম টেস্ট খেলা হয়ে যেত বিরাট কোহলির। কিন্তু জোহানেসবার্গে চোটের অজুহাতে দ্বিতীয় টেস্ট থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন কোহলি। জোহানেসবার্গে খেললে সেটাই হত কোহলির ৯৯ তম টেস্ট। পরে কেপ টাউনে সিরিজের শেষ টেস্টে খেলেন। ফলে ৯৯তম টেস্ট দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজেই খেলে ফেলেছেন। ভারতের পরবর্তী টেস্ট সিরিজ ঘরের মাঠে শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে। দুটি টেস্ট হবে বেঙ্গালুরু ও মোহালিতে। বেঙ্গালুরুতেই প্রথম টেস্ট হওয়ার কথা। আইপিএলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বাঙ্গালোরের হয়ে খেলেন কোহলি। সেই সুবাদে বেঙ্গালুরু তাঁর ঘরে মাঠ। বেঙ্গালুরুতে প্রচুর সমর্থকও রয়েছে কোহলির। সেসব কথা মাথায় রেখে কোহলি চেয়েছিলেন বেঙ্গালুরুতে শততম টেস্ট খেলতে। তাই দক্ষিণ আফ্রিকা সিরিজে পরিকল্পিতভাবে চোটের অজুহাতে দ্বিতীয় টেস্ট থেকে নিজেকে সরিয়ে নেন। ভারত ও শ্রীলঙ্কা সিরিজে তিনটি টি ২০ ম্যাচও হবে। টেস্ট সিরিজ শেষ হলে তিনটি টি ২০ ম্যাচ হওয়ার কথা মোহালি, ধরমশালা ও লখনউতে। যদিও এই সূচি এখনও চূড়ান্ত হয়নি। দুটি টেস্ট বেঙ্গালুরু ও মোহালি। একটি টেস্ট দিনরাতের করার ব্যাপারে উদ্যোগী বোর্ড। কিন্তু মোহালিতে দিনরাতের টেস্ট আয়োজন করা সমস্যা। কারণ মোহালিতে সন্ধেবেলা খুব বেশি শিশির পড়ছে। তাই বেঙ্গালুরুতে গোলাপি বলের টেস্টের সম্ভাবনা বেশি। করোনার জন্য যাতায়াতের সুবিধার কথা মাথায় রেখে সূচিতে অদলবদল হতে পারে। বোর্ডের একটি সূত্র থেকে জানা গেছে, টি২০ সিরিজ শেষ করে তারপর টেস্ট সিরিজ হতে পারে। সেক্ষেত্রে প্রথম দুটি টি২০ ম্যাচ ধরমশালায় খেলার পর দুটি দল মোহালি আসবে। সেখানে ১টি টি২০ ও ১টি টেস্ট ম্যাচ হতে পারে। তারপর দ্বিতীয় টেস্ট হতে পারে বেঙ্গালুরুতে। সেক্ষেত্রে বেঙ্গালুরুতে দিনরাতের টেস্ট হলেও কোহলিকে দর্শকহীন মোহালিতে শততম টেস্ট খেলতে হবে।

ফেব্রুয়ারি ০৩, ২০২২
খেলার দুনিয়া

‌আবার বিতর্কে সৌরভ গাঙ্গুলি?‌ ভারতীয় বোর্ড প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে মারাত্মক অভিযোগ

বিরাট কোহলিকে একদিনের নেতৃত্ব থেকে সরানো নিয়ে বিতর্কে জনিয়েছিলেন সৌরভ গাঙ্গুলি। আবার নতুন বিতর্কে জড়িয়ে পড়লেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট। যা নিয়ে উত্তাল ক্রিকেটমহল। তাঁর বিরুদ্ধে যে অভিযোগ উঠেছে, তা নিয়ে সৌরভ গাঙ্গুলির অবশ্য কোনও বিবৃতি পাওয়া যায়নি।কী এমন করেছেন সৌরভ গাঙ্গুলি যে তাঁকে নিয়ে আবার বিতর্ক তৈরি হয়েছে? এক্তিয়ার বহির্ভূতভাবে তিনি নাকি ভারতীয় দল নির্বাচনের বৈঠকে হাজির ছিলেন। সংবাদ মাধ্যমের এক প্রতিনিধির টুইটে এই ঘটনা প্রকাশ্যে এসেছে। বোর্ড প্রেসিডেন্ট হিসেবে তিনি কখনোই জাতীয় দল নির্বাচনের বৈঠকে থাকতে পারেন না। দল নির্বাচনের বৈঠকে আহ্বায়ক হিসেবে বোর্ড সচিব জয় শাহ থাকতে পারেন। কিন্তু বেশ কয়েকটা বৈঠকে সৌরভ গাঙ্গুলি নাকি হাজির ছিলেন।You know what else is problematic apart from the obvious Ganguly- Shah duo? The presence of Rohit Sharma.The day a leader decides to share power is the day he loses the room. So many news saying that dressing room is a divided house.Two lions never ruled a jungle together! https://t.co/dYhornzxAN Cricketjeevi (@wildcardgyan) February 1, 2022একটি সর্বভারতীয় টিভি চ্যানেল একটি অনুষ্ঠানে প্রশ্ন তুলেছে কোন নিয়মে সৌরভ গাঙ্গুলি দল নির্বাচনী বৈঠকে হাজির থাকেন। ওই অনুষ্ঠানে দাবি করা হয়, ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সব নিয়মকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে সৌরভ গাঙ্গুলি দল নির্বাচনী বৈঠকে হাজির ছিলেন। সংবাদ মাধ্যমের অভিযোগ প্রসঙ্গে এখনও পর্যন্ত মুখ খোলেননি সৌরভ। এমনকি কোনও বোর্ড কর্তাও এই ব্যাপারে মন্তব্য করেননি। তবে অনেক কর্তা এই অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে উড়িয়ে দিয়েছেন।টি২০ ক্রিকেটের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে বিরাট কোহলি দাবি করেছিলেন, তিনি বোর্ড কর্তাদের জানিয়েই নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ান। পরে বোর্ড কর্তারা জানান, কোহলির নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে তাঁরা কিছু জানতেন না। এরপর একদিনের ক্রিকেটের নেতৃত্ব থেকে বিরাট কোহলিকে সরিয়ে দেন নির্বাচকরা। এরপরই কোহলিপ্রেমীরা সৌরভের অপসারণের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় সরব হয়ে ওঠেন।

ফেব্রুয়ারি ০২, ২০২২
খেলার দুনিয়া

টেস্ট দলের অধিনায়ক হতে চান?‌ কী বললেন বুমরা

ভারতীয় টেস্ট দলের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়িয়েছেন বিরাট কোহলি। তার জায়গায় লাল বলের ক্রিকেটের নেতৃত্ব কার হাতে তুলে দেওয়া হবে, তা নিয়ে শুরু হয়েছে তুমুল জল্পনা। লড়াইয়ে যেমন রয়েছেন রোহিত শর্মা, তেমনই রয়েছেন লোকেশ রাহুলও। ভেসে উঠছে যশপ্রীত বুমরার নামও। তাঁর সামনে যদি সুযোগ আসে, দেশকে নেতৃত্ব দিতে তৈরি বুমরা। দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে টেস্ট সিরিজ শেষ। বুধবার থেকে শুরু একদিনের সিরিজ। তার আগে সোমবার সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন যশপ্রীত বুমরা। আপাতত তিনি এই সিরিজের জন্য সহ অধিনায়কের দায়িত্বে রয়েছেন। সোমবার ভার্চুয়াল সাংবাদিক সম্মেলনে বুমরা বলেন, আমার সামনে যদি ভারতীয় দলকে নেতৃত্ব দেওয়ার সুযোগ আসে, দায়িত্ব নেওয়ার জন্য তৈরি। আমার মনে হয় কোনও ক্রিকেটারই প্রত্যাখান করবে না। আমি যে কোনও লিডারশিপ গ্রুপে অবদান রাখার জন্য মুখিয়ে রয়েছি।দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে কেপ টাউন টেস্টের পরই যে কোহলি নেতৃত্ব ছাড়বেন স্বপ্নেও ভাবেনি ভারতীয় শিবির। সেই কথা জানা গেছে বুমরার মুখে। তিনি বলেন, কোহলি নেতৃত্ব ছাড়ায় আমরা সকলেই অবাক হয়েছিলাম। কেপ টাউন টেস্টে হারের পর ড্রেসিংরুমে টিম মিটিংয়েই জানায় যে, ও আর টেস্টে অধিনায়ক থাকবে না। তবে এটা সিদ্ধান্ত একান্তই ওর ব্যক্তিগত। কোহলির এই নেতৃত্ব ছাড়ার সিদ্ধান্তকে গোটা দল শ্রদ্ধা করে। তবে একটা কথা বলতে পারি, কোহলির নেতৃত্বে খেলতে পেরে আমি গর্বিত। ওর নেতৃত্বেই আমার টেস্ট অভিষেক হয়েছিল। দলের মধ্যে কোহলি অন্যরকম এনার্জি নিয়ে এসেছে। খাতায়কলমে নেতৃত্বে না থাকলেও কোহলি আমাদের দলে নেতা হয়েই থাকবে। কোহলি নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেও দলে এর কোনও প্রভাব পড়বে না বলে জানিয়েছেন যশপ্রীত বুমরা। তিনি বলেন, আমার মনে হয় না কোহলি নেতৃত্ব ছাড়ায় দলে এর কোনও প্রভাব পড়বে। নিজেরা একে অপরকে সাহায্য করার জন্য সবসময় তৈরি থাকি। কেউ না কেউ দায়িত্ব নেওয়ার জন্য তৈরি। যদি আমার সামনে সুযোগ আসে অবশ্যই ভাবব। তবে কখনও নেতৃত্বের পেছনে ছুটব না।

জানুয়ারি ১৭, ২০২২
খেলার দুনিয়া

টেস্ট ক্রিকেটেও শেষ বিরাট অধ্যায়, নেতৃত্ব ছাড়লেন কোহলি

ভারতীয় ক্রিকেট দলের হয়ে আর কোনও ধরণের ফরম্যাটে নেতৃত্বে দেখা যাবে না বিরাট কোহলিকে। লাল বলের ক্রিকেটের নেতৃত্ব থেকেও এবার সরে দাঁড়ালেন তিনি। টুইট করে তিনি টেস্ট ক্রিকেটের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর কথা ঘোষণা করেছেন। এবার ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে টেস্ট ক্রিকেটের জন্য নতুন নেতা বেছে নিতে হবে।গতবছর টি২০ বিশ্বকাপের আগে টি২০ ক্রিকেটের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোর কথা ঘোষণা করেছিলেন বিরাট কোহলি। তাঁর এই সিদ্ধান্তে চমকে গিয়েছিল গোটা ক্রিকেট বিশ্ব। গত বছর ডিসেম্বরে কোহলিকে একদিনের ক্রিকেটের নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেন নির্বাচকরা। এই নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছিল। টি২০ ক্রিকেটের নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড প্রেসিডেন্ট সৌরভ গাঙ্গুলিকে মিথ্যেবাদী প্রতিপন্ন করতে চেয়েছিলেন কোহলি। তিনি বলেছিলেন, তাঁর নেতৃত্ব ছাড়ার বিষয়ে বোর্ড প্রেসিডেন্ট সব জানতেন। কিন্তু সৌরভ গাঙ্গুলি পরে বিবৃতি দেন, কোহলির নেতৃত্ব ছাড়ার বিষয়ে তিনি একেবারেই অন্ধকারে ছিলেন। এই নিয়ে বিতর্ক তৈরি হয়।🇮🇳 pic.twitter.com/huBL6zZ7fZ Virat Kohli (@imVkohli) January 15, 2022বোর্ড সচিব জয় শাহ থেকে শুরু করে নির্বাচক কমিটির চেয়ারম্যান চেতন শর্মা পর্যন্ত সৌরভের পক্ষে দাঁড়িয়ে বিবৃতি দেন। কোহলি টি২০ ক্রিকেটের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ানোয় নির্বাচকরা চাননি সাদা বলের ক্রিকেটে দুজন নেতা রাখতে। তাই একদিনের নেতৃত্ব থেকে কোহলিকে সরিয়ে দেওয়া হয়। ভারতীয় ক্রিকেটে ক্রমশ কোনঠাসা হয়ে পড়েন কিং কোহলি। তাছাড়া রাহুল দ্রাবিড়কে কোচ করে কোহলিকে অন্য বার্তাও দিতে চেয়েছিল ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। টেস্ট ক্রিকেটের নেতৃত্ব থেকে কোহলির সরে দাঁড়ানোটা যে শুধু সময়ের অপেক্ষা, সেটা পরিস্কার হয়ে গিয়েছিল। দক্ষিণ আফ্রিকার কাছে সিরিজ হারার পরপরই টেস্ট ক্রিকেটের নেতৃত্ব থেকে সরে দাঁড়ালেন কোহলি।টুইটারে নেতৃত্ব ছাড়ার কথা ঘোষণা করে কোহলি লিখেছেন, কঠোর পরিশ্রম, অধ্যবসায় ও উদ্যমের সাথে দলকে সঠিকভাবে চালনা করার চেষ্টা করেছি। সততা বজায় রেখেই নিজের কর্তব্য পালন করেছি। সব কিছুরই পরিসমাপ্তি থাকে। আমার ক্ষেত্রেও ছিল। আমার এই যাত্রাপথে নিশ্চিতভাবেই ওঠানামা ছিল। কিন্তু প্রয়াসে কোনও কমতি ছিল না। সবসময় লক্ষ্য থাকে ১২০ শতাংশ দেওয়া। সবসময় স্বচ্ছতা বজায় রেখে চলেছি। সততার প্রশ্নে কখনও আপোষ করিনি।গত ৭ বছর ধরে তাঁর ওপর আস্থা রাখায় ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন কোহলি। টুইটারে তিনি লিখেছেন, দীর্ঘদিন দেশকে নেতৃত্বের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে ধন্যবাদ জানাতে চাই। সতীর্থ, সাপোর্ট স্টাফদের জন্যই আমার এই সফর স্মরণীয় ও সুন্দর হয়েছে। দেশের টেস্ট ক্রিকেট যে জায়গায় পৌঁছেছে তার জন্য প্রাক্তন কোচ রবি শাস্ত্রী ও অন্যান্য সাপোর্ট স্টাফদের বড় ভুমিকা রয়েছে। অধিনায়ক হিসেবে আমার প্রতি আস্থা রাখার জন্য মহেন্দ্র সিং ধোনিকে ধন্যবাদ।

জানুয়ারি ১৫, ২০২২
খেলার দুনিয়া

IPL : ‌চীনা নয়, আইপিএলের স্পনসর এবার ভারতীয় গোষ্ঠী

ভারতচীন রাজনৈতিক টানাপোড়েনে একসময় ভারতীয় ক্রিকেট থেকে ব্রাত্য হয়েছিল ভিভো। পরে আবার ফিরে আসে আইপিএলের টাইটেল স্পনসর হিসেবে। এবার থেকে আর আইপিএলে দেখা যাবে না ভিভোকে। তার জায়গায় আইপিএলের নতুন টাইটেল স্পনসর টাটা। টাটা গোষ্ঠীর সঙ্গে চুক্তির কথা জানিয়েছেন আইপিএলের চেয়ারম্যান ব্রিজেশ প্যাটেল।আরও পড়ুনঃ হাইকোর্টের নির্দেশে শুভেন্দুকে ছাড়াই গঙ্গাসাগরের নতুন কমিটি২০১৫ সালে আইপিএলের স্পনসর হিসেবে যুক্ত হয়েছিল ভিভো। প্রাথমিকভাবে ২ বছরের চুক্তি ছিল। পরে চুক্তি বাড়ানো হয়। ২০১৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত চুক্তি ছিল। স্পনসরশিপের জন্য ভিভো ভারতীয় বোর্ডকে দেয় ২২০০ কোটি টাকা। ২০২০ সালে ভারতচীন সীমান্তে গালওয়ান উপত্যকায় দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে বিবাদের জন্য গোটা ভারত উত্তাল হয়ে ওঠে। চীনের পন্য বর্জনের জন্য চারিদিকে রব ওঠে। সেই সময় রাজনৈতিক চাপে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড ভিভোর সঙ্গে সাময়িকভাবে চুক্তি ছিন্ন করে। সেই সময় ভিভোর পরিবর্তে ড্রিম ইলেভেন আইপিএলের মূল স্পনসর হিসেবে দায়িত্ব নেয়। ২০২১ সালে আবার আইপিএলে ফিরে আসে চীনা মোবাইল প্রস্তুতকারী সংস্থা। ২০২২ আইপিএল পর্যন্ত তাদের সঙ্গে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের চুক্তি ছিল। মেয়াদ পূর্ণ হওয়ার আগেই সরে দাঁড়াল ভিভো।আরও পড়ুনঃ করোনা আক্রান্ত লতা মঙ্গেশকর, ভর্তি আইসিইউ-তেভিভো সরে গেলেও ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে আর্থিক ক্ষতির মুখে পড়তে হচ্ছে না। ভিভোর কাছ থেকে ২০২২ আইপিএলের জন্য বোর্ডের পাওনা ৪৪০ কোটি টাকা। নতুন স্পনসর টাটার কাছ থেকে এই অর্থ পাওয়া যাবে। আপাতত টাটা গোষ্ঠীর সঙ্গে ২ বছরের চুক্তি হচ্ছে। অর্থাৎ ২০২২ ও ২০২৩ দুটি মরশুমে আইপিএলের টাইটেল স্পনসর হিসেবে থাকবে। ২০২৪ মরশুম থেকে পরবর্তী বছরের জন্য নতুন স্পনসরের জন্য আবার নতুন করে টেন্ডার ডাকবে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের এক কর্তা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন, চীনের জিনিসের প্রতি মানুষের মনে খারাপ ধারণা তৈরি হয়েছে। ভিভোর উপস্থিতিও লিগের পক্ষে ভাল ছিল না। ওদের সরে যাওয়া ছাড়া রাস্তা ছিল না।

জানুয়ারি ১১, ২০২২
খেলার দুনিয়া

Ranji Trophy : ‌রনজি ট্রফি স্থগিত করবে বোর্ড?‌ বাংলা শিবিরে করোনা হানায় আশঙ্কার মেঘ

করোনার বাড়বাড়ন্তে এবছরও স্থগিত হয়ে যাবে না তো রনজি ট্রফি? দেশের এই কুলীন প্রতিযোগিতা ঘিরে তৈরি হয়েছে আশঙ্কার বাতাবরণ। যেভাবে বিভিন্ন রাজ্যে করোনার প্রকোপ বাড়তে তাতে চিন্তার ভাঁজ ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের কর্তাদের কপালে। চিন্তা আরও বাড়িয়েছে বাংলা রনজি দলের ৭ জন ক্রিকেটারের করোনা আক্রান্ত হওয়ার খবরে।রনজির জন্য বেশ কয়েকদিন আগেই বাংলার প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস মাঠে অনুশীলন করছিল বাংলা শিবির। এর মাঝেই বাংলা দলের সব সদস্যের করোনা পরীক্ষা করা হয়। রবিবার রাতে রিপোর্ট আসে। রিপোর্টে দেখা যায় ৬ জন ক্রিকেটার ও একজন সাপোর্ট স্টাফ করোনায় আক্রান্ত। এই ৬ ক্রিকেটারের মধ্যে রয়েছেন অনুষ্টুপ মজুমদার, সুদীপ চ্যাটার্জি, কাজি জুনাইদ সইফি, গীত পুরি, প্রদীপ্ত প্রামানিক, সুজিত যাদব। এদের সঙ্গে সহকারী কোচ সৌরাশিস লাহিড়ীর রিপোর্টও পজিটিভ এসেছে। ক্রিকেটারদের করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পাওয়ার পরপরই জরুরি ভিত্তিতে রবিবার রাতেই বৈঠকে বসেন সিএবি কর্তারা। বৈঠকে ঠিক হয়, আপাতত প্রথম ও দ্বিতীয় ডিভিশন ক্লাব ক্রিকেট, জেলা ক্রিকেট স্থগিত রাখা হবে। পরবর্তী পদক্ষেপ ঠিক করতে মঙ্গলবার অ্যাপেক্স কাউন্সিলের বৈঠক ডাকা হয়েছে। সেই বৈঠকেই স্থানীয় ক্লাব ক্রিকেটের ভবিষ্যত ঠিক করা হবে।অনুষ্টুপ মজুমদার, সৌরাশিস লাহিড়ীদের করোনা পরীক্ষার রিপোর্ট পজিটিভ এলেও কারও কোনও উপসর্গ নেই। শনিবার সব ক্রিকেটারই প্রস্তুতি ম্যাচে অংশ নিয়েছিলেন। কারও সমস্যা দেখা যায়নি। কিন্তু আরটিপিসিআর(RTPCR) পরীক্ষার পর জানা যায় দলের ৭ জন সদস্য করোনায় আক্রান্ত। বাংলা শিবিরে করোনা হানা দেওয়ায় চিন্তায় পড়েছে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড। এর আগে বিজয় হাজারে ট্রফি শুরুর আগে মুম্বই দলের কয়েকজন সদস্য করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। তাঁদের বাদ দিয়েই বিজয় হাজারে ট্রফি খেলতে গিয়েছিল বাংলা।রনজির ট্রফির প্রস্তুতির জন্য বাংলা দলের সঙ্গে প্র্যাকটিস ম্যাচ খেলাতে আজই কলকাতায় আসার কথা ছিল মুম্বইয়ের। দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার কথা। প্রথমটা ৪৫ জানুয়ারি, দ্বিতীয়টা ৬৭ জানুয়ারি। কিন্তু বাংলা শিবিরে করোনা হানা দেওয়ায় মুম্বই প্রথম প্রস্তুতি ম্যাচ বাতিল করেছে। দ্বিতীয় প্রস্তুতি ম্যাচও খেলবে কিনা, তা এখনও মুম্বইয়ের পক্ষ থেকে জানানো হয়নি।এবছর রনজি শুরু হতে আর মাত্র ১০ দিন বাকি। দেশে হু হু করে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে। এই অবস্থায় আদৌও রনজি ট্রফি আয়োজন করা সম্ভব কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। যদিও ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকে সরকারিভাবে এখনও কিছু জানানো হয়নি। কলকাতাতেও একটা গ্রুপের খেলা হবে। কিন্তু রাজ্য সরকার বেশকিছু বিধিনিষেধ জারি করেছে। এই পরিস্থিতিতে কলকাতায় রনজি ম্যাচ আয়োজন করা সম্ভব কিনা, তা নিয়ে চিন্তিত বোর্ড কর্তারাও।

জানুয়ারি ০৩, ২০২২
খেলার দুনিয়া

Sourav-Kohli : অবশেষে মুখ খুললেন বোর্ড প্রেসিডেন্ট, কোহলির মন্তব্য নিয়ে কী বললেন সৌরভ গাঙ্গুলি?‌

ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড প্রেসিডেন্ট সৌরভ গাঙ্গুলির সঙ্গে বিরাট কোহলির সঙ্ঘাত নিয়ে আলোড়ন তৈরি হয়েছে ভারতীয় ক্রিকেট মহলে। সৌরভ গাঙ্গুলিকে মিথ্যেবাদী প্রতিপন্ন করে বুধবারই বিবৃতি দিয়েছেন কোহলি। বেশ কিছুদিন আগে সৌরভ দাবি করেছিলেন, তিনি নাকি কোহলিকে টি২০ নেতৃত্ব ছাড়তে নিষেধ করেছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে উড়ে যাওয়ার আগে কোহলি সাংবাদিক সম্মেলনে বলেছিলেন, কেউ তাঁকে নেতৃত্ব ছাড়তে নিষেধ করেননি। কোহলির এই বক্তব্য নিয়ে তোলপাড় শুরু হয়েছে ভারতীয় ক্রিকেটমহলে।কোহলির মন্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে সকলেই তাকিয়ে ছিলেন সৌরভ গাঙ্গুলির প্রতিক্রিয়ার দিকে। কিন্তু বুধবার পর্যন্ত সৌরভ কোনও প্রতিক্রিয়া জানাননি। নিজের বেহালার বাড়ি থেকে বার হলেও সংবাদমাধ্যমকে এড়িয়ে গেছেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে বাড়ি থেকে বার হওয়ার সময় অবশ্য আর সংবাদমাধ্যমকে এড়িয়ে যাননি সৌরভ। এদিন কোহলির মন্তব্যের ব্যাপারে মুখ খুলেছেন ভারতীয় বোর্ড প্রেসিডেন্ট। সৌরভ বাড়ি থেকে বার হতেই একের পর এক প্রশ্ন ছুঁড়ে দেন সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিরা। শেষ পর্যন্ত সৌরভ বলেন, বিষয়টা খুবই স্পর্শকাতর। কোহলির মন্তব্য নিয়ে আলোচনা চলছে। বিষয়টা নিয়ে যা ব্যবস্থা নেওয়ার, বোর্ড সঠিক সময়েই নেবে। এরপর প্রশ্ন ছুঁড়ে দেওয়া হলেও সৌরভ কোনও উত্তর না দিয়ে নিজের অফিসে ঢুকে যান। সৌরভের এই ছোট্ট জবাবেই পরিস্কার, উল্টোপাল্টা মন্তব্য করে তিনি আর আগুনে ঘৃতাহুতি দিতে চান না। বোর্ড প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ভারতীয় দলের এইরকম সঙ্ঘাত নজিরবিহীন। অতীতে কখনও এই ধরণের ঘটনা ঘটেননি। কোনও অধিনায়ক সরাসরি বোর্ড প্রেসিডেন্টকে মিথ্যাবাদী প্রতিপন্ন করেননি। কোহলি সাংবাদিক সম্মেলনে দাবি করেছিলেন, টেস্ট দল নির্বাচনের বৈঠক শুরুর দেড় ঘন্টা আগে নির্বাচক কমিটির প্রধান তাঁকে একদিনের নেতৃত্ব থেকে সরানোর কথা বলেছিলেন। নেতৃত্ব হারিয়ে কোহলি যে হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়ছেন, তাঁর কথাতেই ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে। কারণ ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের অনেক কর্তাই দাবি করেছেন, কোহলি মিথ্যে কথা বলছেন। তাঁদের কাছে নাকি উপযুক্ত তথ্যপ্রমাণও রয়েছে। বোর্ড কর্তাদের মতে, অধিনায়ক হিসেবে কোহলি সঠিক কাজ করেননি। সবমিলিয়ে বল কিন্তু সৌরভ গাঙ্গুলির কোর্টে।

ডিসেম্বর ১৬, ২০২১
খেলার দুনিয়া

Sourav-Kohli : ‌কোহলি প্রসঙ্গে সৌরভকেই জবাব দিতে হবে, কেন একথা বললেন গাভাসকার?‌

এইরকম নেতৃত্ব নিয়ে টানাপোড়েনের ঘটনা ভারতীয় ক্রিকেটে আগে কখনও ঘটেছে কিনা জানা নেই। কোনও অধিনায়কও নেতৃত্ব হারিয়ে বোর্ড প্রেসিডেন্টকে মিথ্যেবাদী প্রতিপন্ন করেছেন কিনা তাও জানা যাচ্ছে না। সৌরভ গাঙ্গুলির বিরুদ্ধে নজিরবিহীন ভাবে অভিযোগ তুলেছেন বিরাট কোহলি। সোশ্যাল মিডিয়ায় সৌরভ গাঙ্গুলির প্রতি ক্ষোভ বেড়েই চলেছে। ক্রিকেট বিশেষজ্ঞরাও মনে করছেন, ভারতীয় বোর্ড ইচ্ছে করলেই বিষয়টি এড়িয়ে যেতে পারত। সৌরভ বলেছিলেন, বিরাট কোহলিকে টি২০র নেতৃত্ব ছাড়তে তিনি নিষেধ করেছিলেন। কোহলি সৌরভের এই বক্তব্য উড়িয়ে দিয়েছেন। পাশাপাশি এও দাবি করেছেন, আইসিসির প্রতিযোগিতায় দেশকে চ্যাম্পিয়ন করতে না পারায় তাঁকে একদিনের নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। বিরাট কোহলির কথায় সৌরভের বক্তব্যের সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। যদিও বুধবার রাত পর্যন্ত সৌরভের কিংবা ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকে কোহলির বক্তব্যের পরিপ্রেক্ষিতে কোনও মন্তব্য করা হয়নি।ভারতীয় বোর্ড ও বিরাট কোহলির মধ্যে যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে তা নিয়ে যথেষ্ট বিরক্ত ভারতীয় দলের প্রাক্তন অধিনায়ক সুনীল গাভাসকার। তিনি মনে করছেন, কোহলির অভিযোগ নিয়ে মুখ খুলে যাবতীয় বিষয় পরিস্কার করে দেওয়া। সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে গাভাসকার বলেন, কোহলি যে মন্তব্য করেছে, তাতে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে অহেতুক টেনে নিয়ে আসার দরকার নেই। ও তো শুধু সৌরভের নাম করে অভিযোগ করেছে। সৌরভ দাবি করেছিল, ওর সঙ্গে নেতৃত্ব ছাড়ার ব্যাপারে বিরাট কোহলির কথা হয়েছিল। সৌরভ যেহেতু ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের প্রেসিডেন্ট, তাই ওকেই জিজ্ঞেস করা উচিত কেন কোহলির সঙ্গে ওর বক্তব্যের অসঙ্গতি রয়েছে। শুধু সৌরভের কাছে জবাবদিহি চেয়ে ক্ষান্ত থাকেননি সুনীল গাভাসকার। নির্বাচক কমিটির চেয়ারম্যানের কাছে দাবি করেছেন, কেন কোহলিকে নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হল তা সর্বসমক্ষে জানাতে। গাভাসকার বলেন, কারও মনে যাতে কোনও রকম সংশয় তৈরি না হয়, তারজন্য স্বচ্ছ বার্তা দেওয়া দরকার। কোনও ক্রিকেটারকে কেন নেতৃত্ব থেকে সরানো হচ্ছে, কিংবা কোনও ক্রিকেটারকে কেন বাদ দেওয়া হচ্ছে, এই ব্যাপারে নির্বাচক কমিটির চেয়্যারম্যানকে ব্যাখ্যা দিতে হবে। বোর্ডের এক কর্তা দাবি করেছেন, কোহলিকে না জানিয়ে ওকে নেতৃত্ব থেকে সরানো হয়নি।

ডিসেম্বর ১৫, ২০২১
খেলার দুনিয়া

Virat Kohli : ‌সৌরভকে মিথ্যাবাদী প্রতিপন্ন কোহলির!‌ নেতৃত্ব হারানোর কথা জানতে পারেন দেড় ঘন্টা আগে

ভারতীয় বোর্ড প্রেসিডেন্ট সৌরভ গাঙ্গুলি কী মিথ্যাবাদী? দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে উড়ে যাওয়ার আগে সাংবাদিক সম্মেলনে বিরাট কোহলি যেরকম কথা বললেন, তাতে এটাই প্রমাণ হয় যে সৌরভ গাঙ্গুলি মিথ্যা কথা বলেছেন। তাঁকে একদিনের ক্রিকেটের নেতৃত্ব থেকে সরানো নিয়ে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে সঙ্ঘাত লেগেই গেল বিরাট কোহলির। টি২০ ক্রিকেটে তাঁর নেতৃত্ব ছাড়া নিয়ে সৌরভ গাঙ্গুলি যে দাবি করেছিলেন, তা উড়িয়ে দিয়েছেন কোহলি।বিরাট কোহলি টি২০ নেতৃত্ব ছাড়ার পর সৌরভ দাবি করেছিলেন, কোহলিকে তিনি নেতৃত্ব ছাড়তে নিষেধ করেছিলেন। কিন্তু কোহলি তাঁর সেই অনুরোধ রাখেননি। সেই প্রসঙ্গে কোহলি এদিন সাংবাদিক সম্মেলনে বলেন, আমি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের কর্তাদের টি২০র নেতৃত্ব ছাড়ার কথা জানিয়েছিলাম। কিন্তু আমাকে না ছাড়ার কথা কেউ বলেলনি। সবাই আমার সিদ্ধান্ত মেনে নিয়েছিল। তখনই আমি বোর্ড কর্তাদের বলেছিলাম, টেস্ট ও একদিনের ম্যাচে দেশকে নেতৃত্ব দিতে চাই।তাঁকে যে একদিনের ক্রিকেটের নেতৃত্ব থেকে সরিয়ে দেওয়া হবে ঘূর্ণাক্ষরেও বুঝতে পারেননি বিরাট কোহলি। টেস্ট দল নির্বাচনের মাত্র দেড় ঘন্টা আগে কোহলি জানতে পারেন একদিনের ক্রিকেটের নেতৃত্ব থেকে তাঁকে সরিয়ে দেওয়া হবে। এভাবে সরিয়ে দেওয়াটা মেনে নিতে পারছেন না কোহলি। তিনি বলেন, একদিনের ক্রিকেটের নেতৃত্বর ব্যাপারে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সঙ্গে আমার কোনও কথা হয়নি। টেস্ট দল নির্বাচনের ৯০ আগে নির্বাচক কমিটির চেয়ারম্যান চেতন শর্মা আমাকে ফোন করেন। বিভিন্ন বিষয়ে কথা হয়। ফোন ছাড়ার আগে তিনি জানান আমাকে আর একদিনের ক্রিকেটের নেতৃত্বে রাখা হবে না। তার উত্তরে আমি বলি, ঠিক আছে।কেন তাঁকে নেতৃত্ব থেকে সরানো হয়েছে, বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন কোহলি। তিনি বলেন, আমি বুঝতে পারছি কেন একদিনের ক্রিকেটের নেতৃত্ব থেকে আমাকে সরানো হয়েছে। ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমার কোনও কাজ দলের ক্ষতির কারণ হয়নি। আশা করছি ভবিষ্যতেও হবে না। রোহিত শর্মা ও হেড কোচ রাহুল দ্রাবিড় আমার পূর্ণ সহযোগিতা পাবে। সেরাটা দিয়ে দেশকে আরও উঁচু জায়গায় নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করব। সব জল্পনা উড়িয়ে দক্ষিণ আফ্রিকার বিরুদ্ধে একদিনের সিরিজে খেলবেন বলেও জানিয়েছেন কোহলি।

ডিসেম্বর ১৫, ২০২১
  • ‹
  • 1
  • 2
  • 3
  • ›

ট্রেন্ডিং

রাজ্য

১০০ দিনের কাজ নিয়ে হাইকোর্টে বড় ধাক্কা কেন্দ্রীয় সরকারকে

গতকালই ওবিসি মামলায় হাইকোর্টে জোরদার ধাক্কা খেয়েছে রাজ্য সরকার। এবার ১০০ দিনের কাজ নিয়ে বড় ধাক্কা খেল কেন্দ্রীয় সরকার। বুধবার নজিরবিহীন একটি নির্দেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। পশ্চিমবঙ্গে ফের ১০০ দিনের কাজের প্রকল্প চালু করতে হবে, এই মর্মে কেন্দ্রীয় সরকারকে নির্দেশ দিয়েছে হাইকোর্ট। আগামী ১ আগস্ট থেকেই এই প্রকল্প চালু করতে নির্দেশ দিয়েছেন কলকাতা হাইকোর্টের প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের বেঞ্চ।উল্লেখ্য, বাংলায় ১০০ দিনের কাজের টাকা বহুদিন ধরে আটকে রেখেছে কেন্দ্র, এই অভিযোগ করে আসছে রাজ্য সরকার। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে শুরু করে তৃণমূল সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়-সহ রাজ্য সরকারের একাধিক মন্ত্রী এই ব্যাপারে কেন্দ্রের বিরুদ্ধে বারবার সমালোচনায় সরব হয়েছেন। কেন্দ্রীয় সরকারের দাবি, পশ্চিমবঙ্গে ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে লাগামহীন দুর্নীতি হয়েছে। এই দুর্নীতির তদন্তে কেন্দ্র বেশ কয়েকটি দলও বাংলার জেলায় জেলায় পাঠিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার।কেন্দ্রের অ্যাডিশনাল সলিসিটর জেনারেল অশোক চক্রবর্তী আদালতে জানিয়েছিলেন, ১০০ দিনের কাজের প্রকল্পে পশ্চিমবঙ্গে মোট ৫ কোটি ৩৭ লক্ষ টাকা বন্টনের ক্ষেত্রে গরমিল ধরা পড়েছে।। তার মধ্যে ২ কোটিরও বেশি টাকা পুনরুদ্ধার করা গিয়েছে। হুগলি, মালদা, বর্ধমান, দার্জিলিংয়ের মতো জেলাগুলিতে ১০০ দিনের কাজের টাকা বন্টনের ক্ষেত্রে দুর্নীতির অভিযোগ পেয়েছে কেন্দ্রের প্রতিনিধি দল। ১০০দিনের কাজের প্রকল্পে টাকা বন্টনের ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গে বেনজির দুর্নীতি হয়েছে বলে অভিযোগ কেন্দ্রের।রাজ্যে ১০০ দিনের কাজের প্রকল্প আটকে থাকা নিয়ে মামলার শুনানি বুধবার ছিল কলকাতা হাইকোর্টে। এদিন উভয় পক্ষের সওয়াল-জবাব শুনেছেন প্রধান বিচারপতির বেঞ্চ। এরপর প্রধান বিচারপতি টিএস শিবজ্ঞানমের বেঞ্চ নির্দেশ দিয়েছেন যে শুধুমাত্র পশ্চিমবঙ্গের জন্যই বিশেষ কোনও বেঁধে দিতে পারে কেন্দ্র। এই রায়ের পর সোচ্চার হয়েছে তৃণমূল কংগ্রেস। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দাবি করেছেন, ১০০ দিনের পুরনো বকেয়া টাকা ফেরত দিতে হবে।

জুন ১৮, ২০২৫
রাজ্য

তোলা না দেওয়ায় গাছে বেঁধে কাপড় ব্যবসায়ীকে মারধর

পাঁচ লক্ষ টাকা তোলা না দেওয়ায় গাছে বেঁধে এক কাপড় ব্যবসায়ীকে মারধর এবং সালিশি করে গ্রাম ছাড়া করার অভিযোগ উঠলো স্থানীয় একদল দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে কালিয়াচক থানার ফতেখানি এলাকায়। এই ঘটনায় আক্রান্ত ব্যবসায়ীর পরিবার কালিয়াচক থানার দ্বারস্থ হলেও চারদিন পরে পুলিশ কোনও ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ। অবশেষে বুধবার ওই ব্যবসায়ী দম্পতি সমস্ত ঘটনার বিষয়টি নিয়ে অভিযোগ জানালেন পুলিশ সুপারের কাছে। অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে পুরো বিষয়টি নিয়ে তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন মালদার পুলিশ সুপার প্রদীপ কুমার যাদব। এদিকে কালিয়াচকের ওই ব্যবসায়ীর ওপর আক্রমণ এবং পাঁচ লক্ষ টাকা তোলাবাজির ঘটনায় রীতিমতো অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন জেলার সর্ববৃহৎ ব্যবসায়ীদের সংগঠন মালদা মার্চেন্ট চেম্বার অফ কমার্সের কর্মকর্তারা। সংশ্লিষ্ট সংগঠনের সভাপতি জয়ন্ত কুন্ডু জানিয়েছেন, এই ধরনের ঘটনার আমরা তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। বারবার যদি ব্যবসায়ীদের ওপর দুষ্কৃতীদের হামলা নেমে আসে, তাহলে আমরা যাব কোথায়। অবিলম্বে পুলিশ সুপার যাতে অপরাধীদের গ্রেপ্তার করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করে, সেই আবেদন জানাচ্ছি। এদিকে পুলিশকে অভিযোগে কালিয়াচক থানার ফতেখানি এলাকার পোশাক ব্যবসায়ী মহম্মদ রহিম বিশ্বাস জানিয়েছেন, পুরনো একটি মামলার ঘটনায় গত শনিবার এলাকার এক কুখ্যাত দুষ্কৃতী জহরুল খান এবং তার দলবল তাকে বাড়ির সামনে থেকে তুলে নিয়ে যায়। তাদের একটি ডেরায় তাঁকে গাছে বেঁধে ব্যাপক মারধর করা হয়। এরপর পাঁচ লক্ষ টাকার তোলা চাওয়া হয়। সেই টাকা না দেওয়ায় আশেপাশের আরও কিছু সাগরেদদের জুটিয়ে সালিশি ডাকা হয়। সেই সালিশির মাধ্যমে তাদের পরিবারকে গ্রাম ছাড়া করার হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়। আর এই ঘটনার পর থেকেই গত চারদিন ধরেই ওই ব্যবসায়ী পরিবার নিজের বাড়ি ছেড়ে অন্য এক আত্মীয়ের বাড়িতে আত্মগোপন হয়ে রয়েছেন। এমনকি ফতেখানি স্ট্যান্ডের কাছে ওই ব্যবসায়ী তার নিজের পোশাকে শোরুম খুলতে পারছেন না।

জুন ১৮, ২০২৫
রাজ্য

বাংলা দিবস পালন নিয়ে বিজেপিকে কড়া তোপ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের

বাংলা দিবস পালন নিয়ে ফের বিজেপি ও তৃণমূলের মধ্যে বাগযুদ্ধ শুরু হয়ে গেল। আগামী ২০ জুন বাংলা দিবস পালন করা হবে বলে উত্তরপ্রদেশের বিশেষ সচিব পশ্চিমবঙ্গের সংস্কৃতি দফতরকে একটি চিঠি দিয়েছে। আলাদা করে বাংলা দিবস পালনের দিন নির্ধারণ নিয়ে এবার প্রশ্ন তুললেন খোদ রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। এই ইস্যুতে BJP-র কড়া জবাব দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী।বুধবার সাংবাদিক বৈঠকে মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ২০ জুন প্রতিটি রাজ্যের রাজভবনে বাংলা দিবস পালন করা হবে বলে ঠিক করা হয়েছে। এই তারিখ কীভাবে ঠিক করা হল? দেশ স্বাধীন হয়েছে ১৫ আগস্ট। বাংলার প্রতিষ্ঠা দিবস আপনারা ঠিক করে দেবেন? বিজেপি ইচ্ছা মতো চাপিয়ে দেবে? এটা বাংলাকে চরম অসম্মান বলে আমরা মনে করছি। বাংলা দিবস বাংলার সরকার পালন করবে। সেটা ১ বৈশাখ।এদিন কেন্দ্রকে নিশানা করে মুখ্যমন্ত্রীর আরও তোপ, সব বুলডোজ করছে, দেশে জুমলা সরকার চলছে। পেহেলগাঁওয়ের পর সবাই বিশেষ অধিবেশন ডাকার কথা বলেছে। বিরোধীরা সবাই অধিবেশন ডাকার কথা বলেছিল। কেন বিশেষ অধিবেশন ডাকা হবে না?একশো দিনের কাজের টাকা চার বছর ধরে বন্ধ করেছে। আবাস যোজনার টাকা দিচ্ছে না। রাজ্য সরকার নিজে সেই টাকা খরচ করে উন্নয়ন বজায় রেখেছে।

জুন ১৮, ২০২৫
রাজ্য

ভাগীরথী সেতুতে মর্মান্তিক দুর্ঘটনা, লরির চাকায় পিষ্ঠ হয়ে মৃত্যু রোগীর

মুর্শিদাবাদের জঙ্গিপুর ভাগীরথী সেতুর উপর ঘটল মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। বুধবার দুপুরে চলন্ত লরির চাকায় পিষ্ট হয়ে মৃত্যু হল এক বৃদ্ধের। মৃতের নাম হরেন মণ্ডল (৬৩)। তিনি ঝাড়খণ্ডের পাকুর জেলার বাসিন্দা বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে।জানা গিয়েছে, বুধবার সকালেই অসুস্থতা জনিত কারণে হরেন মণ্ডলকে জঙ্গিপুর মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাঁর সঙ্গে ছিলেন পুত্রবধূ। দুপুরে বৌমা ফুলতলা বাজারে ফল কিনতে গেলে অনেকক্ষণ কেটে গেলেও তিনি না ফেরায়, চিন্তায় পড়ে বৃদ্ধ খুঁজতে বের হন। খুঁজতে খুঁজতে উঠে পড়েন ভাগীরথী সেতুর উপর। সেই সময় এক চলন্ত লরির সামনে পড়ে যান তিনি। অসাবধানতাবশত লরির চাকায় পিষ্ট হন হরেন মণ্ডল। ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়।ঘটনাস্থলে পৌঁছায় রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশ ও রঘুনাথগঞ্জ সদর ট্রাফিক গার্ড। কিছু সময়ের জন্য সেতুর উপর যান চলাচল ব্যাহত হয়। পরে পুলিশ ব্যবস্থা নিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে। মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে রঘুনাথগঞ্জ থানার পুলিশ। দুর্ঘটনার প্রকৃত কারণ কী, লরি চালকের গাফিলতি ছিল কিনাতা খতিয়ে দেখা হচ্ছে।এই দুর্ঘটনায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে এলাকাজুড়ে। হাসপাতালে ভর্তি রোগীর এমন মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে এসেছে পরিবার ও হাসপাতাল চত্বরে। হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকার পরেও কি ভাবে রাজ্য সড়কে পৌছালো ঐ রুগী তা নিয়ে ক্ষোভ বাড়ছে একলাবাসীর মধ্যে।

জুন ১৮, ২০২৫
রাজ্য

রায়নার বিধায়কের কন্যার নামকরণ করলেন মুখ্যমন্ত্রী

রায়নার বিধায়ক শম্পা ধারার শিশু কন্যার নামকরণ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। সোমবার বিধানসভাতেই বিধায়ক শম্পা ধারা কন্যা সন্তান নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর সামনে হাজির হন। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিধায়ক শম্পা ধারার শিশু কন্যার নাম রাখেন ঐশী। আশাপূরণ হওয়ায় শম্পা ধারা বেজায় খুশি। মেয়ের অন্নপ্রাসন অনুষ্ঠানের দিনও নির্দিষ্ট করে ফেলেছেন বিধায়ক। সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হওয়ার জন্য শম্পা ধারা এদিন মুখ্যমন্ত্রী সহ সকল বিধায়ককে নিমন্ত্রণও করেন।শম্পা ধারার কন্যার এখন বয়স মাত্র সাড়ে চার মাস। বাংলার অগ্নিকন্যা তথা বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অন্তত তাঁর কন্যার নামকরণ করে আশীর্বাদ করুন, এমনটাই স্বপ্ন ছিল রায়নার তৃণমূল বিধায়কের। সেই স্বপ্ন পূরণের লক্ষে নিজের শিশু কন্যাকে সঙ্গে নিয়ে সোমবার দুপুরে বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর ঘরের সামনে পৌছে যান পূর্ব বর্ধমানের বিধায়ক। মুখ্যমন্ত্রী ঘর থেকে বের হতেই বিধায়ক শম্পা তাঁর কন্যার নামকরণ করার জন্য মুখ্যমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করেন। নিজের দলের বিধায়কের সেই অনুরোধ ফেরাননি মুখ্যমন্ত্রী।শম্পা ধাড়া জানান, চলতি বছরের ২৩ জানুয়ারি তাঁর কন্যা সন্তানের জন্ম হয়েছে। শম্পা ধারার কথা অনুযায়ী নাম করণ করে দেওয়ার পর তাঁর মেয়ের মাথায় হাত দিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আশীর্বাদ করেছেন। এটাই তো তাদের কাছে অনেক বড় পাওয়া। এর জন্য তিনি গর্বিত বোধ করছেন।তাঁর খুব আনন্দও হচ্ছে।

জুন ১৭, ২০২৫
বিনোদুনিয়া

কেশরী চ্যাপ্টার টু, ইতিহাস বিকৃত করার ভয়ঙ্কর অভিযোগ

ইতিহাসের একটি পরিচিত অধ্যায় ইংরেজ শাসনের সময় বিখ্যাত স্বাধীনতা সংগ্রামী ও বিপ্লবী ক্ষুদিরাম বোস ও প্রফুল্ল চাকী কুখ্যাত ইংরেজ জাজকে বধ করার চেষ্টা করেছিল। এর ভিত্তিতে ক্ষুদিরাম বোসের ফাঁসি হয়েছিল এবং প্রফুল্ল চাকীও পুলিশের হাতে যাতে ধরা না পড়ে তার জন্য নিজের প্রাণ নিজের হাতে নিয়েছিল। বিধাননগর দক্ষিণ থানাতে অভিযোগ এসেছে যে একটি সিনেমা ইদানিংকালে লাইভ স্ট্রিমিং হচ্ছে সিনেমাটির নাম হচ্ছে কেশরী চ্যাপ্টার টু। সেই সিনেমাটি জিও হটস্টারে দেখানো হচ্ছে লাইভ স্ট্রিমিং এর মাধ্যমে সেখানে একটা দৃশ্যে দেখানো হয়েছে যে ক্ষুদিরাম বোসের নামকে ক্ষুদিরাম সিং বলা হয়েছে এবং প্রফুল্ল চাকির সেখানে কোন উল্লেখ নেই।বিখ্যাত স্বাধীনতা সংগ্রামী অরবিন্দ ঘোষের ছোট ভাই বিরেন্দ্র কুমার ঘোষ তিনি ও বিপ্লবী ছিলেন উনার নামটাকে বারিন্দ্রা কুমার বলে বলা হচ্ছে। শুধুমাত্র ঐতিহাসিক তথ্যগুলোকে বিকৃত করা হয়নি, বরঞ্চ স্বাধীনতা সংগ্রামী যারা আছেন তাদের নামটাকে বিকৃত করে তাদের গরিমাটাকে কিছুটা হলেও ম্লান করার চেষ্টা হয়েছে এবং করা হয়েছে। সেই পরিপ্রেক্ষিতে একটা কেস করা হয়েছে। এটাও দেখানো হয়েছে খুদিরাম বোস এবং বারিন্দ্র ঘোষ ওনারা অমৃতসরের ছাত্র ছিলেন। এই পরিপ্রেক্ষিতে অভিযোগটা করা হয়েছে। আর সেই অভিযোগের ভিত্তিতে বিধান নগর দক্ষিণ থানাতে একটি কেস রুজ করা হয়েছে এবং তদন্ত শুরু হয়েছে।

জুন ১৭, ২০২৫
কলকাতা

ভূয়ো কল সেন্টারের পর্দা ফাঁস, বাগুইআটিতে গ্রেফতার ৬

গোপন সূত্রে প্রাপ্ত সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে বাগুইহাটি থানা অধীনস্ত সৃষ্টি অ্যাপার্টমেন্টে অভিযান চালায় বিধাননগর পুলিশের একটি দল এবং পর্দা ফাঁস করে একটি ভুয়ো কল সেন্টারের। অভিযুক্তরা বিভিন্ন রাজ্যে সমাজের প্রান্তিক শ্রেণীর মানুষদের সঙ্গে যোগাযোগ করত এবং কম সুদে ঋণ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাদের কস্টার্জিত অর্থ হাতিয়ে নিতো।স্বতঃপ্রণোদিত অভিযোগের ভিত্তিতে বাগুইআটি থানায় কেস নাম্বার ৩৮২/২০২৫ মামলা রুজু হয়। এই অভিযানে মোট ছয় জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে এবং উদ্ধার হয়েছে বহু বৈদ্যুতিন সরঞ্জাম, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন ইত্যাদি। এই মামলার তদন্ত চলছে। ধৃতদের আজ আদালতে পেশ করা হলে তাদের প্রত্যেকের সাত দিনের পুলিশি হেফাজতের আবেদন মঞ্জুর হয়। মামলার তদন্ত চলছে।

জুন ১৭, ২০২৫
রাজ্য

তৃণমূলের দলীয় বৈঠকে মমতাবালাকে কটুক্তির অভিযোগ, উপপ্রধানকে গ্রেফতারের দাবি

দলীয় বৈঠক তৃণমূল উপপ্রধানের গালাগাল ও কটুক্তির শিকার তৃণমূলের রাজ্যসভার সাংসদ মমতা ঠাকুর। অভিযুক্তকে গ্রেফতারের দাবিতে থানায় অভিযোগ দায়ের করলেন তৃণমূল কর্মী। সরব হলেন মতুয়া ভক্তরা। পার্থ ভৌমিকের সম্পর্কে কিছু কথা বলার জন্যে কর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছে, আর কিছু নয় বলে দাবি তৃণমূল জেলা সভাপতি বিশ্বজিৎ দাসের।একুশে জুলাই এর প্রস্তুতি সভা ছিল সোমবার উত্তর ২৪ পরগনার গোবরডাঙ্গায়। অভিযোগ, সেখানে বক্তব্য রাখার সময় গোপালনগর চৌবেরিয়া ১ নাম্বার গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান সুনীল সরকার মমতা ঠাকুরকে উদ্দেশ্য করে গালিগালাজ করেন। এমনকি বৈঠক শেষে মমতা ঠাকুর বাইরে বের হলে তাঁকে উদ্দেশ্য করে সুনীলসহ আরও কয়েকজন কটুক্তি করে এবং অশ্লীল অঙ্গিভঙ্গি করে, এমনকি তাঁকে হুমকিও দেওয়া হয়। এবং ছোট জাত বলে আক্রমণ করা হয়। এই মর্মে সোমবার রাতে সব্যসাচী ভট্ট নামে এক তৃণমূল কর্মী গাইঘাটা থানায় এফ আই আর দায়ের করেন। অভিযোগ করার সময় সব্যসাচীর সঙ্গে ছিলেন মতুয়া ভক্তরা ও গোসাইরা। অভিযুক্তর গ্রেফতারের দাবি করেন তারা। তারা বলেন, মাকে গালাগালি দেওয়া মানে আমাদের মতুয়া সমাজকে গালি দেওয়া। এটা আমরা কোনওভাবেই মেনে নেব না। ২৪ ঘন্টার মধ্যে যদি অভিযুক্তকে গ্রেফতার না করা হয় তাহলে তীব্র প্রতিবাদ হবে।এই বিষয়ে অভিযুক্ত চৌবেড়িয়া এক নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান সুনীল সরকার জানিয়েছেন, মমতা ঠাকুর বক্তব্য রাখতে গিয়ে নানা কথার মধ্যে দিয়ে জেলা সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস ও পার্থ ভৌমিককে আক্রমণ করছিল। আমি শুধু প্রতিবাদ করে বলেছি আপনাদের ঊর্ধ্বতন নেতৃত্বের বৈঠকে এটা আলোচনা করবেন। আমি যদি উনাকে গালাগাল করে থাকি সেটা প্রমাণ করুক। আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। যদিও বনগাঁ জেলা তৃণমূল কংগ্রেস সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস জানিয়েছেন, গতকাল একুশে জুলাইয়ের প্রস্তুতি সভায় চেয়ারম্যান পার্থ ভৌমিক সম্পর্কে কিছু কথা বলাতে কর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করেছে আর কিছু নয়। তৃণমূলের সভায় মমতা ঠাকুরকে উদ্দেশ্য করে গালাগাল ও জাত তুলে কটুক্তি নিয়ে কটাক্ষ করা প্রসঙ্গে শান্তনু ঠাকুর বলেন, ওদের নেত্রী হরিচাঁদ গুরুচাঁদ নিয়ে যা বলেছেন তাতে ছোট নেতা কি বলবে। মমতা ঠাকুর হারিকাঠে গলা দিয়েছে, কি হবে বুঝতে পারছে না। ওর লজ্জা ঘৃণা ভয় কিছু নেই। এই বিষয়ে মমতা ঠাকুরবালার কোনও প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

জুন ১৭, ২০২৫

Ads

You May Like

Gallery

265-year-old "Mukhopadhyay House" in Bhavanandpur, Kalnar, played vermilion on Dasami during Durga Puja
BJP candidate Locket Chatterjee campaigned on the banks of the Ganges from Chandannagar Ranighat to Triveni Ghat wishing New Year.
A living depiction of history with a touch of color, everyone is enthralled by the initiative of the Eastern Railway
Sucharita Biswas actress and model on Durga Puja
Lord Kalabau came up in palanquin; Navapatrika walked towards the mandap - the puja started
On Sunday, the 'Hilsa festival' is celebrated in the city with great joy.
Check out who has joined Mamata's new cabinet
Take a look at the list of recipients at the Bangabibhushan award ceremony
If you are grassroots, you will get ration for free. Lakshmi Bhandar, Kanyashree, Swastha Sathi, Krishakbandhu, Oikyashree, Sabujsathi — you will get all.

Categories

  • কলকাতা
  • রাজ্য
  • দেশ
  • বিদেশ
  • রাজনীতি
  • খেলার দুনিয়া
  • বিনোদুনিয়া
  • সম্পাদকীয়
  • নিবন্ধ
  • ভ্রমণ
  • রাশিফল
  • টুকিটাকি
  • চিত্রহার
  • বিবিধ
  • ভিডিও

Company

  • About Us
  • Advertise
  • Privacy
  • Terms of Use
  • Contact Us
Copyright © 2025 Janatar Katha News Portal